শিবমঙ্গল সিংহ সুমন | |
---|---|
জন্ম | উন্নাও, আগ্রা ও অবধের যুক্তপ্রদেশ ব্রিটিশ ভারত | ৫ আগস্ট ১৯১৫
মৃত্যু | ২৭ নভেম্বর ২০০২ উজ্জয়িনী মধ্যপ্রদেশ ভারত | (বয়স ৮৭)
পেশা | অধ্যাপনা, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি | মিট্টী কী বারাত হিল্লোল জীবন কে গান |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | পদ্মশ্রী (১৯৭৪) সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৭৪) পদ্মভূষণ (১৯৯৯) |
ড.শিবমঙ্গল সিংহ " সুমন " (৫ আগস্ট ১৯১৫ - ২৭ নভেম্বর ২০০২) ছিলেন ভারতীয় হিন্দি ভাষার কবি, প্রাবন্ধিক, সাহিত্যিক এবং শিক্ষাবিদ।[১]
শিবমঙ্গল সিংহ 'সুমন' ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দের ৫ আগস্ট ব্রিটিশ ভারতের আগ্রা ও অবধের যুক্তপ্রদেশের উন্নাও জেলার ঘাগরপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন শীর্ষস্থানীয় হিন্দি লেখক ও কবি। তিনি হিন্দি ভাষা ও সাহিত্যে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিন্দি ভাষা ও সাহিত্যে এম.এ এবং পিএইচডি অর্জন করেন। পরে ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ডি.লিট উপাধি প্রদান করে।
ড.শিবমঙ্গল সিংহ সুমন ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দ হতে নয় বৎসর মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীস্থিত বিক্রম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন।
উত্তর প্রদেশ হিন্দি সংস্থার সহ-সভাপতি, লখনউ ; ১৯৫১-৬১ খ্রিস্টাব্দের সময়কালে তিনি নেপালের কাঠমান্ডুতে ভারতীয় দূতাবাসে প্রেস অ্যান্ড কালচারাল অ্যাটাশে কাজ করেন। তিনি ১৯৭৭-৭৮ খ্রিস্টাব্দে নতুন দিল্লির ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমিতির সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও, তিনি আমৃত্যু উজ্জয়িনীর কালিদাস অ্যাকাডেমির কার্যনিবাহী সভাপতি ছিলেন।
ড.শিবমঙ্গল সিংহ 'সুমন' খ্রিস্টাব্দের ২৭ নভেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হন।[২]
তাঁর মৃত্যুর পর, ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী বলেছিলেন যে, "ডাঃ শিবমঙ্গল সিংহ 'সুমন' কেবল একজন হিন্দি কবি ছিলেন না, তিনি তাঁর সময়ের সমষ্টিগত চেতনার রক্ষকও ছিলেন। তাঁর সৃষ্টিগুলি কেবল তাঁর নিজের অনুভূতির বেদনাই প্রকাশ করেনি, বরং সেসময়ের সমস্যাগুলির নির্ভীক গঠনমূলক ভাষ্যও ছিল।"[৩]
* ''হিল্লোল'' (১৯৩৯)
* ''জীবন কে গান'' (১৯৪২)
* ''যুগ কা মল'' (১৯৪৫)
* ''বিশ্বাস বধতা হী গয়া'' (১৯৪৮)
* ''প্রলয় সৃজন'' (১৯৫০)
* ''বিন্দ্য হিমালয়'' (১৯৬০)
* ''মিট্টী কী বারাত'' (১৯৭২)
* ''বাণী কী ব্যথা'' (1980)
* কটে অঙ্গুঠোঁ কী বন্দনবারেঁ (১৯৯১)
* ''ফাগুন মে সাবন''
* ''তুফান কী অউর''
* ''হম পাঁছি উন্মুক্ত গগন কে''
* ''চলনা হামারা কাম হ্যায়''