সীতা অর গীতা | |
---|---|
পরিচালক | রমেশ সিপ্পি |
প্রযোজক | জি. পি. সিপ্পি |
রচয়িতা | সেলিম-জাভেদ |
শ্রেষ্ঠাংশে | হেমা মালিনী সঞ্জীব কুমার ধর্মেন্দ্র অভি ভট্টাচার্য মনোরমা |
সুরকার | রাহুল দেব বর্মণ |
চিত্রগ্রাহক | কে বৈকুণ্ঠ |
সম্পাদক | এম এস শিন্ডে |
মুক্তি | নভেম্বর ১৭, ১৯৭২ |
স্থিতিকাল | ১৬৬ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি[১] |
আয় | ₹১৯.৫৩ কোটি (US$২২.৮২ মিলিয়ন) |
সীতা অর গীতা (হিন্দি: सीता और गीता, অনুবাদ 'সীতা এবং গীতা') হচ্ছে ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র। এটি পরিচালনা করেছিলেন রমেশ সিপ্পি, কাহিনী লিখেছিলেন সেলিম-জাভেদ জুটি (সেলিম খান এবং জাভেদ আখতার), এনারাই চিত্রনাট্যও লিখেছিলেন। রাহুল দেব বর্মণ গানগুলোর সুরকার ছিলেন।
চলচ্চিত্রটি দুই যমজ বোনের কাহিনী নিয়ে যারা জন্মের পর আলাদা হয়ে আলাদাভাবে বড় হয়, এই চরিত্রে হেমা মালিনী অভিনয় করেছিলেন। ধর্মেন্দ্র এবং সঞ্জীব কুমার তাদের নায়কের ভূমিকায় ছিলেন। হিন্দি চলচ্চিত্র শিল্পে যমজ ভাই বা বোনের কাহিনী এটিই প্রথম ছিলোনা এর আগে ১৯৬৭ সালের রাম অর শাম চলচ্চিত্রে দিলীপ কুমার একই ধরনের ভূমিকায় ছিলেন।[২]
এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য হেমা ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিলেন সেরা অভিনেত্রী বিষয়শ্রেণীতে। বৈকুণ্ঠ ভালো সিনেমাটোগ্রাফির জন্য শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রহণ বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিলেন।[৩] এই চলচ্চিত্রটির তামিল পুনঃনির্মাণের নাম ছিলো বাণী রাণী (১৯৭৪) যেখানে বানিশ্রী যমজ বোনের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[৪]
আনন্দ বকশীর কথায় গানগুলোর সুরারোপ করেছিলেন রাহুল দেব বর্মণ।[৫]
# | গান | কণ্ঠশিল্পী(গণ) | দৈর্ঘ্য | মন্তব্য |
---|---|---|---|---|
১ | "কোই লাড়কি মুঝে কাল রাত" | লতা মঙ্গেশকর, কিশোর কুমার | ০৪ঃ২০ | হেমা মালিনী এবং সঞ্জীব কুমার দ্বারা চিত্রায়ন |
২ | "ও সাথী চল" | আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার | ০৪ঃ২৯ | হেমা মালিনী এবং সঞ্জীব কুমার দ্বারা চিত্রায়ন |
৩ | "আরে যিন্দেগি হ্যায় খেল" | মান্না দে, আশা ভোঁসলে | ০৪ঃ৪৩ | হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্র দ্বারা চিত্রায়ন |
৪ | "হাঁ জি হাঁ ম্যানে শরাব" | লতা মঙ্গেশকর | ০৫ঃ২৬ | হেমা মালিনী দ্বারা চিত্রায়ন |
৫ | "আভি তো হাথ মেঁ জম" | মান্না দে | ০৫ঃ৩১ | ধর্মেন্দ্র দ্বারা চিত্রায়ন |
৬ | "সঙ্গীত" | বাদ্যযন্ত্র | ০১ঃ২৬ | |
৭ | "শিরোনাম সঙ্গীত" | বাদ্যযন্ত্র | ০২ঃ২২ |
JA: I write dialogue in Urdu, but the action and descriptions are in English. Then an assistant transcribes the Urdu dialogue into Devnagari because most people read Hindi. But I write in Urdu.