সুজানা ইয়র্ক

সুজানা ইয়র্ক
Susannah York
জন্ম
সুজানা ইয়োলান্ডে ইয়র্ক

(১৯৩৯-০১-০৯)৯ জানুয়ারি ১৯৩৯
মৃত্যু১৫ জানুয়ারি ২০১১(2011-01-15) (বয়স ৭২)
চেলসি, লন্ডন, ইংল্যান্ড
জাতীয়তাব্রিটিশ
শিক্ষামার কলেজ
মাতৃশিক্ষায়তনরয়্যাল একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্ট
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৫৯-২০১১
দাম্পত্য সঙ্গীমাইকেল ওয়েলস
(বি. ১৯৫৯; বিচ্ছেদ. ১৯৭৬)
সন্তান২, অরল্যান্ডো ওয়েলস-সহ

সুজানা ইয়র্ক নামে সুপরিচিত সুজানা ইয়োলান্ডে ফ্লেচার (৯ জানুয়ারি ১৯৩৯[] - ১৫ জানুয়ারি ২০১১) একজন ইংরেজ অভিনেত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৬০-এর দশকে টম জোন্স (১৯৬৩) ও দে শুট হর্সেস, ডোন্ট দে? (১৯৬৯) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ-এ এক শোকগাঁথায় তার সম্পর্কে লেখা হয়, "চীনা-শ্বেত চামড়া ও কিউপিড ঠোঁটওয়ালা নীল চোখবিশিষ্ট এই ইংরেজ প্রাণোচ্ছল ষাট বছর বয়সীদের ইন্দ্রিয়ভোগবিলাসের প্রতিনিধিত্ব করেন, যিনি প্রমাণ করেছেন যে তিনি অসাধারণ ভাবানুভূতিপূর্ণ প্রকৃত অভিনয়শিল্পী।"[]

ইয়র্ক ফ্রয়েড (১৯৬২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি দে শুট হর্সেস, ডোন্ট দে? চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারএকাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ইমেজেস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য কান চলচ্চিত্র উৎসবের শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৯১ সালে ফরাসি সরকার তাকে অর্দ্র দে আর্ত এ দে লেত্রর অফিসার খেতাবে ভূষিত করে।[]

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

ইয়র্ক ১৯৩৯ সালের ৯ই জানুয়ারি লন্ডনের চেলসিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সিমন উইলিয়াম পিল ভিকার্স ফ্লেচার (১৯১০-২০০২) ছিলেন একজন মারচেন্ট ব্যাংকার ও স্টিল ব্যবসায়ী এবং মাতা সাবেক জোন নিটা ম্যারি বাউরিং। বাউরিং ছিলেন ফ্লেচারের প্রথম স্ত্রী। তারা ১৯৩৫ সালে বিয়ে করেন এবং ১৯৪৩ সালের পূর্বে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। ইয়র্ক তাদের কনিষ্ঠ কন্যা।[] [][][][] তার মাতামহ ওয়াল্টার অ্যান্ড্রু বাউরিং সিবিই একজন ব্রিটিশ কূটনীতিক ছিলেন। তিনি ১৯৩৩ থেকে ১৯৩৫ পর্যন্ত ডোমিনিকা প্রশাসনের দায়িত্বে ছিলেন। ইয়র্কে প্র-প্র-মাতামহ ছিলেন রাজনৈতিক অর্থনীতিবিদ স্যার জন বাউরিং।[][][][১০][১১] ইয়র্কের এক বড় বোন ছিল, এবং পলিন দে মর্টন দে লা চেপেলের সাথে তার পিতার দ্বিতীয় বিবাহের পক্ষ থেকে তার ইউজিন জেভিয়ার চার্লস উইলিয়াম পিল ফ্লেচার নামে এক বৈমাত্রেয় ভাই ছিল।[][১২][১৩][১৪][১৫]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "UPI Almanac for Thursday, Jan. 9, 2020"ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনাল। জানুয়ারি ৯, ২০২০। জানুয়ারি ১৫, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০…actor Susannah York in 1939 
  2. ক্রেইগ, ওলগা; লিচ, বেন; নিক্কা, রোয়া (১৫ জানুয়ারি ২০১১)। "Actress Susannah York has died, aged 72"দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। ১৯ জানুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 
  3. "Susannah York" (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 
  4. "Simon Fletcher: Steelworks owner who lost his livelihood during the war and spent the next 57 years trying to sue the Government"দ্য টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ অক্টোবর ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. "The fifty-year war for a lost empire: Simon Fletcher has devoted his"দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ ডিসেম্বর ১৯৯২। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 
  6. Marriage between Joan N.M. Bowring and [Simon] William P. Fletcher listed in England & Wales, Marriage Index, 1916–2005, অ্যানসেস্ট্রি
  7. Though York claimed she was born in 1942, the birth of Susannah Y. Fletcher to a mother whose maiden name was Bowring is recorded as having occurred in 1939 in England & Wales Birth Index: 1916–2005, অ্যানসেস্ট্রি
  8. The marriage between Joan N.M. Bowring Fletcher, and Adam M. Hamilton took place in London, England, in early 1943, according to England and Wales Marriage Index, 1916–2005, অ্যানসেস্ট্রি
  9. প্লাউম্যান, স্টিভেন জে এফ (২১ নভেম্বর ২০০৮)। "Descendents of Sir John Bowring"হেরাল্ড্রি। Archived from the original on ২১ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 
  10. ক্যাহুন, বেন। "Dominica"ওয়ার্ল্ড স্টেটমেন। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 
  11. Arthur Charles Fox Davies, Armorial Families (Hurst & Blackett, 1929), page 199
  12. The London Gazette, 28 August 1942, page 3,799, gives the full maiden name of York's stepmother as Pauline Laura Aylmer Eugenie de Bearnez de Morton de La Chapelle and gives her former married name as Marsh. The Nobilities of Europe (Elbiron.com, page 327) states that she was a granddaughter of French historian Jean Joseph Xavier Alfred de La Chapelle, Count de La Chapelle and Morton.
  13. Eugene Xavier C. W. P. Fletcher was born to Simon Fletcher and his second wife, née de La Chapelle, in late 1942, in London, according to England & Wales Birth Index, 1916–2005, Volume 1a, page 435, accessed on ancestry.com on 16 January 2011. He is also listed in the same book (Volume 5c, page 5/62), same date, same location, but with the mother's maiden name being given as "Le Bearney Morton de la Chapelle".
  14. England & Wales Marriage Index, 1916–2005 (Volume 1a, page 705) states that Simon Fletcher married Pauline E.L.A. de Bearnaz de Morton de La Chapelle (formerly Mrs Marsh) in early 1943. The couple had divorced by early 1949, when Pauline Fletcher married her third husband, Richard G. Williams.
  15. ফ্রির, অ্যালান। "Descendants of William the Conqueror11"www.william1.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]