সুনীতি চৌধুরী | |
---|---|
সুনীতি চৌধুরী | |
জন্ম | ২২ মে, ১৯১৭ |
মৃত্যু | ১২ জানুয়ারি, ১৯৮৮ |
জাতীয়তা | বাঙালি |
পরিচিতির কারণ | রাজনৈতিক নেতা |
আন্দোলন | ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন |
যুগান্তর দল |
---|
সুনীতি চৌধুরী ঘোষ (২২ মে, ১৯১৭-১২ জানুয়ারি, ১৯৮৮)[১] ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম নারী বিপ্লবী।
শান্তি ঘোষ ও সুনীতি চৌধুরী দুজনেই কুমিল্লার ফয়জুন্নেসা বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন। তাদের জন্ম ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলায়।[২]
শান্তি ঘোষ ও সুনীতি চৌধুরীকে তাদের সহপাঠীনী প্রফুল্লনলিনী ব্রহ্ম প্রথম বিপ্লবের পথ দেখান। কুমিল্লার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মি. স্টিভেন্সকে ১৯৩১ সালে ১৪ ডিসেম্বর বিপ্লবী সুনীতি চৌধুরী ও শান্তি ঘোষ হত্যা করেন। নাবালিকা এই দাবীতে বিচারে শান্তি ও সুনীতি চৌধুরীর দ্বীপান্তর দণ্ড হয়। তারা হাসিমুখে কারাবরণ করেন। যদিও মেদিনীপুর জেলে তাদের তৃতীয় শ্রেনীর কয়েদি করে রাখা হয়েছিল। তার পিতার সরকারি পেনশন বন্ধ করে দেওয়া হয়। তার পরিবারকে অবর্ণনীয় বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হয়েছিল। তার দুই দাদার জেল হয়। ছোট ভাই অনাহারে ক্ষয়রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যান। পরে এই হত্যার ব্যাপারে দুটি রিভলভারসহ গোপাল দেব ধরা পড়েন। বিচারে গোপাল দেবের আন্দামানে দ্বীপান্তর দণ্ড হয়।[২][৩]
তিনি হিজলি বন্দি নিবাসে বন্দি ছিলেন।[৪] সেখান থেকে গান্ধীজির চেষ্টায় মুক্তি পান শান্তি ঘোষের সাথেই ১৯৩৯ সালে। পড়াশোনা করে এম.বি পাশ করেন এবং ডাক্তার হিসেবে জনদরদী কাজে আত্মনিয়োগ করেন। নিঃস্বার্থ ভাবে দুস্থ ও দরিদ্র মানুষের সেবা ছিল তার ব্রত। ১৯৪৭ সালে শ্রমিক নেতা প্রদ্যোত কুমার ঘোষের সাথে তার বিবাহ হয়।
সুনীতি চৌধুরী মারা যান ১২ জানুয়ারি, ১৯৮৮ সালে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |