রোগশয্যাসম্বন্ধীয় তথ্য | |
---|---|
উচ্চারণ | /ˌsɛftraɪˈæksoʊn/ |
বাণিজ্যিক নাম | Rocephin, Epicephin, Wintriaxone অন্যান্য |
এএইচএফএস/ ড্রাগস.কম | মনোগ্রাফ |
মেডলাইনপ্লাস | a685032 |
লাইসেন্স উপাত্ত |
|
গর্ভাবস্থার শ্রেণি |
|
প্রয়োগের স্থান | শিরা, পেশী |
ঔষধ বর্গ | তৃতীয় প্রজন্মের সেফালোস্পোরিন |
এটিসি কোড | |
আইনি অবস্থা | |
আইনি অবস্থা | |
ফার্মাকোকাইনেটিক উপাত্ত | |
জৈবপ্রাপ্যতা | n/a |
বিপাক | নগন্য |
বর্জন অর্ধ-জীবন | ৫.৮–৮.৭ ঘন্টা[২] |
রেচন | ৩৩–৬৭% বৃক্ক, ৩৫–৪৫% পিত্তরস |
শনাক্তকারী | |
| |
সিএএস নম্বর | |
পাবকেম সিআইডি | |
আইইউপিএইচএআর/ বিপিএস | |
ড্রাগব্যাংক | |
কেমস্পাইডার | |
ইউএনআইআই | |
কেইজিজি | |
সিএইচইবিআই | |
সিএইচইএমবিএল | |
কমপটক্স ড্যাশবোর্ড (আইপিএ) | |
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | 100.070.347 |
রাসায়নিক ও ভৌত তথ্য | |
সংকেত | C18H18N8O7S3 |
মোলার ভর | ৫৫৪.৫৭ g·mol−১ |
থ্রিডি মডেল (জেএসমোল) | |
| |
|
সেফট্রায়াক্সন (Ceftriaxone) হলো ৩য় প্রজন্মের সেফালোস্পোরিন পরিবারের ১টি শক্তিশালি অ্যান্টিবায়োটিক। [৩] অন্যান্য ৩য় প্রজন্মের সেফালোস্পোরিন এর মতই এটি গ্রাম পজিটিভ এবং গ্রাম নেগেটিভ উভয় ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর। এর মধ্যে রয়েছে মধ্যকর্ণের সংক্রমণ, এন্ডোকার্ডাইটিস, মেনিনজাইটিস, নিউমোনিয়া, হাড় এবং সন্ধির সংক্রমণ, অন্ত্র-পেটের সংক্রমণ, ত্বকের সংক্রমণ, মূত্রনালীর সংক্রমণ, গনোরিয়া এবং পেলভিক প্রদাহজনিত রোগ। বাংলাদেশে টাইফয়েড জ্বরে এটির বহুল ব্যবহার রয়েছে।
এটি কখনও কখনও সংক্রমণের প্রতিরোধের চেষ্টা করার জন্য অস্ত্রোপচারের আগে এবং পোকামাকড় কামড়ের পরে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ২ গ্রাম, ১গ্রাম, ৫০০ মি.গ্রা ও ২৫০ মি.গ্রা. ইনজেকশন হিসেবে এটি সারা বিশ্বে পাওয়া যায়। সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে রয়েছে ইনজেকশনের স্থানে ব্যথা এবং অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া। অন্যান্য সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে রয়েছে ক্লসট্রিডিয়াম ডিফিসিলির সংক্রমণে- ডায়রিয়া, রক্তস্বল্পতা, পিত্তথলির রোগ এবং খিঁচুনি। যাদের পেনিসিলিনের জন্য অ্যানাফিল্যাক্সিস হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এটি সুপারিশ করা হয় না। তবে যাদের হালকা প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। শিরায় প্রয়োগের সময় ক্যালসিয়ামের সাথে দেওয়া উচিত নয়। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় সেফট্রায়াক্সন তুলনামূলকভাবে নিরাপদ বলে সম্ভাব্য প্রমাণ রয়েছে। এটি একটি তৃতীয় প্রজন্মের সেফালোস্পোরিন যা ব্যাকটিরিয়াকে কোষের প্রাচীর তৈরি করতে বাধা দিয়ে কাজ করে।
সেফট্রায়াক্সন ১৯৭৮ সালে পেটেন্ট করা হয়েছিল এবং ১৯৮২ সালে চিকিৎসায় ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত হয়েছিল। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অপরিহার্য ওষুধের তালিকায় রয়েছে। এটি জেনেরিক ওষুধ হিসাবে উপলব্ধ। [৪]