সেলম্যান ওয়াক্সম্যান | |
---|---|
জন্ম | নোভা প্রিলুকা, কিয়েভ গভর্নর, রাশিয়ান সাম্রাজ্য (বর্তমান ইউক্রেন) | ২২ জুলাই ১৮৮৮
মৃত্যু | ১৬ আগস্ট ১৯৭৩ [উডস হোল, ম্যাসাচুসেটস] | (বয়স ৮৫)
নাগরিকত্ব | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
মাতৃশিক্ষায়তন | রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে |
দাম্পত্য সঙ্গী | ডেবোরা বি. মিটনিক (মৃত্যু ১৯৭৪) |
সন্তান | বাইরন এইচ. ওয়াক্সম্যান (১৯১৯–২০১২)[১] |
পুরস্কার | বেসিক মেডিকেল রিসার্চের জন্য আলবার্ট লাসকার পুরস্কার (১৯৪৮) ফিজিওলজি বা মেডিসিনে নোবেল পুরস্কার (১৯৫২) লিউয়েনহোক মেডেল (১৯৫০) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | বায়োকেমিস্ট্রি এবং মাইক্রোবিওলজি |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | [থরবার্ন ব্রেইলসফোর্ড <আইডি]। ব্রেইলসফর্ড রবার্টসন] |
সেলম্যান আব্রাহাম ওয়াক্সম্যান (২২ জুলাই ১৮৮৮ - ১৬ আগস্ট ১৯৭৩) হলেন একজন ইহুদি ইউক্রেনীয় উদ্ভাবক, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী , জৈব রসায়নবিদ এবং অনুজীববিজ্ঞানী যার মাটিতে বসবাসকারী জীবের পচন নিয়ে গবেষণা স্ট্রেপ্টোমাইসিন এবং অন্যান্য বেশ কয়েকটি অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছিল।
সেলমান ওয়াক্সম্যান ১৮৮৮ সালের ২২ জুলাই (পুরানো রাশিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে 8 জুলাই)[২] রাশিয়ান সাম্রাজ্যের কিয়েভ গভর্নরেটের নোভা প্রিলুকার (বর্তমান ইউক্রেনের ভিন্নিতসিয়া ওব্লাস্টে)[৩] এক ইহুদি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন ফ্রাদিয়া (লন্ডন) এবং জ্যাকব ওয়াক্সম্যানের পুত্র।[৪] ১৯১০ সালে ওডেসার পঞ্চম জিমনেসিয়াম থেকে তার ডিপ্লোমা প্রাপ্তির অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন করেন এবং ছয় বছর পর আমেরিকার নাগরিকত্ব লাভ করেন।[৫]