মাল্টি মডেল ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম (হায়দ্রাবাদ) | |
---|---|
| |
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
মালিকানায় | তেলেঙ্গানা সরকার; ভারতীয় রেল |
অবস্থান | হায়দ্রাবাদ, তেলেঙ্গানা |
পরিবহনের ধরন | শহরতলি রেল |
লাইনের (চক্রপথের) সংখ্যা | ৩ টি |
বিরতিস্থলের (স্টেশন) সংখ্যা | ৩৬ টি |
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা | ১,৭০,০০০ (০.১৭ মিলিয়ন) |
প্রধান কার্যালয় | হায়দ্রাবাদ |
চলাচল | |
চালুর তারিখ | ৯ আগস্ট ২০০৩ |
পরিচালক সংস্থা | দক্ষিণ মধ্য রেল |
রেলগাড়ির দৈর্ঘ্য | ৯ কোচ |
কারিগরি তথ্য | |
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৪৪ কিলোমিটার |
রেলপথের গেজ | ১৬৭৬ মিলিমিটার (৫.৬ ফুট) |
বিদ্যুতায়ন | ২৫ কেভি, ৫০ হার্য, এসি কারেন্ট |
গড় গতিবেগ | ৫০ কিলোমিটার |
শীর্ষ গতিবেগ | ১০০ কিলোমিটার |
হায়দ্রাবাদ এমএমটিএস বা মাল্টি মোডাল ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম(হায়দ্রাবাদ) (তেলুগু: హైదరాబాదు ఎం.ఎం.టి.ఎస్) হলো হায়দ্রাবাদের শহরতলি রেল ব্যবস্থা। এই রেল ব্যবস্থাটি ২০০৩ সালে উদ্ভদন করেন উপ-প্রধানমন্ত্রি এল কে আডবাণী ও তৎকালীন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রি চন্দ্রবাবু নাইডু। এই ব্যবস্থার দৈর্ঘ্য ৪৪ কিমি ও স্টেশনের সংখ্যা ৩৬ টি।[১][২] বর্তমানে এই রেল ব্যবস্থার দ্বিতীয় ধাপের কাজের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।রেল ব্যবস্থাটিকে হায়দ্রাবাদের শহরতলিতে ছরিয়ে দেওয়ার কথা চলছে। [৩]
২০১০ সালের মে মাসে ভারতীয় রেলওয়ে এমএমটিএস-এর জন্য ১০৭ কিলোমিটারের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পে আনুমানিক ব্যয় হবে ₹৬৪১ কোটি টাকা। রাজ্য সরকার প্রকল্পের দুই তৃতীয়াংশ খরচ দিতে সম্মত হওয়ার পর রেলওয়ে বোর্ড দ্বিতীয় পর্যায়ের অনুমোদন করেছে। নির্মাণের দ্বিতীয় পর্যায়ের রেলপথ ২০১৮ সালে খোলা হবে।
৪৪ কিমি দীর্ঘ ও ৩৬ টি স্টেশন নিয়ে এই রেল ব্যবস্থা প্রতিদিন ১.৭০ লক্ষ যাত্রি পরিবহন করে।
প্রথম পর্যায়ে ₹১.৭৮ বিলিয়ন (মার্কিন $২৬ মিলিয়ন) খরচ হয় এবং ৯ আগস্ট ২০০৩ তারিখে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি, এল কে আদবানি এবং সংযুক্ত অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু হায়দ্রাবাদ এমএমটিএস-এর কার্যক্রম শুরু করেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এমএমটিএস উদ্বোধন হচ্ছে হায়দ্রাবাদে গণ পরিবহন ব্যবস্থার স্বপ্নের বাস্তবায়ন। এই প্রকল্পের দ্বারা শহরের তথ্য প্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি, স্বাস্থ্য, বিমান চলাচল এবং পর্যটন এলাকার দ্রুত বৃদ্ধি ও উন্নতি সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এটি ২৭ টি স্টেশন দ্বারা ৪৪ কিলোমিটার রেলপথ নিয়ে গঠিত এবং এই রেলপথটি সেকান্দ্রাবাদ, নামপল্লী, দাবিরপুরা, মালাকপেট, ফালাকনুমা, হাইটেক সিটি এবং লিঙ্গমপল্লীর সহ আরও কয়েকটি রুটে যেমন- বলরাম (মানহারাবাদ পর্যন্ত) এবং উমদনগরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে।
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)