অপারেশন ট্রুথফুল প্রমিস عملية الوعد الصادق | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: ২০০০–২০০৬ শেবা ফার্মস সংঘর্ষ ও ২০০৬ লেবানন যুদ্ধ | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ইসরায়েল | হিজবুল্লাহ | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
8 killed 2 wounded[১] 2 captured | অজানা | ||||||
2 Israeli civilians wounded[২] |
২০০৬ সালের হিজবুল্লাহ আন্তঃসীমান্ত অভিযান বা অপারেশন ট্রুথফুল প্রমিস ছিল ২০০৬ সালের ১২ ই জুলাই ইসরায়েলি ভূখণ্ডে একটি ইসরায়েলী সামরিক টহলের উপর লেবাননভিত্তিক সংগঠন হিযবুল্লাহ দ্বারা পরিচালিত একটি আন্তঃসীমান্ত আক্রমণ। অভিযানের অংশ হিসেবে বিভিন্ন ইসরায়েলীয় শহরে রকেট ছোড়া আরম্ভ করতে করতে হিজবুল্লাহর যোদ্ধা দল লেবানন থেকে ইসরায়েলে প্রবেশ করে [৩] এবং দুটি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গাড়িতে অতর্কিত হামলা করে তিনজন সৈন্যকে হত্যা করে এবং অন্য দুই সৈন্যকে বন্দী করে। একটি ব্যর্থ উদ্ধার প্রচেষ্টায় লেবাননের ভূখণ্ডে তাদের আরও পাঁচ সেনা নিহত হয়। হিজবুল্লাহ বন্দী সৈন্যদের মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলের হাতে বন্দী লেবাননের বন্দীদের মুক্তির দাবি জানায়। ইসরাইল তা প্রত্যাখ্যান করে এবং এই অভিযানের প্রতিক্রিয়ায় লেবানন জুড়ে বৃহৎ আকারের স্থল ও বিমান অভিযান চালায়।
এটি ২০০৬ লেবানন যুদ্ধের সূচনা এবং ২০০০-২০০৬ শেবা ফার্মস সংঘাতের সমাপ্তি চিহ্নিত করে। দুই বছর পর ২০০৮ সালের ১৬ জুলাই সামির কুন্তার এবং চার হিজবুল্লাহ বন্দীর বিনিময়ে হিজবুল্লাহ কর্তৃক দুই বন্দী সৈন্যের মৃতদেহ ইসরায়েলে ফেরত দেওয়া হয়েছিল। হিজবুল্লাহ প্রথমে এই আন্তঃসীমান্ত অভিযানটির নাম দিয়েছিল "সামির আল-কুন্তার ও তার ভাইদের মুক্তি"; কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটিকে সংক্ষিপ্ত করে "অপারেশন ট্রুথফুল প্রমিস" ( আরবি: عملية الوعد الصادق) রাখা হয়। [৪]