২০১৫-এর নেপাল ভূমিকম্প (এছাড়াও হিমালয়ান ভূমিকম্প হিসাবে উল্লেখিত)[৮][৯] ৭.৮ বা ৮.১ মাত্রার একটি ভূমিকম্প যা শনিবার ২৫শে এপ্রিল, ২০১৫ সালে ১১:৫৬ এনএসটি (৬:১২:২৬ ইউটিসি) সময়ে নেপালের লামজংয়ের পূর্ব-দক্ষিণ-পূর্ব কেন্দ্রস্থল থেকে আনুমানিক ২৯ কিমি (১৮ মা) ব্যাপী এলাকায় ভূপৃষ্ঠের প্রায় ১৫ কিমি (৯.৩ মা) গভীরে সংগঠিত হয়।[১]
ভূমিকম্পে প্রভাবিত অঞ্চলের মানচিত্রএপ্রিল ২০১৫ প্রচন্ড ভূমিকম্পের কিছু পরে এভারেস্ট বেস ট্রেকরুটে ট্রেকার ও স্থানীয় মানুষের আলাপ আলোচনাএপ্রিল ২০১৫ র ভূমিকম্পে বিধস্ত নেপালের চৌরিখারকার বুদ্ধলজ
২৫শে এপ্রিল, ২০১৫ সালে ১১:৫৭ এনএসটি (৬:১২:২৬ ইউটিসি) সময়ে নেপালের লামজংয়ের পূর্ব-দক্ষিণ-পূর্ব কেন্দ্রস্থল থেকে আনুমানিক ২৯ কিমি (১৮ মা) ব্যাপী এলাকায় ভূপৃষ্ঠের প্রায় ১৫ কিমি (৯.৩ মা) গভীরে সংগঠিত হয় এবং প্রায় ২০ সেকেন্ড ধরে চলে।[১৭]ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে প্রথমে ভূমিকম্পের তীব্রতা ৭.৫ মাত্রার মাপলেও শীঘ্রই তা পরিবর্তন করে ৭.৯ মাত্রা ও পরে ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প বলে উল্লেখ করে, যদিও চায়না আর্থকোয়েক নেটওয়ার্কস সেন্টার ভূমিকম্পের তীব্রতা ৮.১ মাত্রা পরিমাপ করে। ভারতীয় ভূতত্ত্ব বিভাগের মতে, ৬:১১ ইউটিসি সময়ে কাঠমাণ্ডু থেকে ৮০ কিমি (৫০ মা) উত্তর-পশ্চিমে ৭.৯ মাত্রার একটি তীব্র ভূমিকম্প ও পরে ৬:৪৫ ইউটিসি সময়ে ভরতপুর থেকে ৫৩ কিমি (৩৩ মা) দূরে ও কাঠমাণ্ডু থেকে ৮১ কিমি (৫০ মা) উত্তর-পশ্চিমে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিমি (৬.২ মা) নিচে ৬.৬ মাত্রার অপর একটি ভূমিকম্প ঘটে। প্রথম ভূমিকম্পের পরে ৪.৫ মাত্রা ও তার অধিক মাত্রার ১০০ এর বেশি কম্পন ঘটে, যার মধ্যে ৬.৬ মাত্রার একটি কম্পন প্রথম ভূমিকম্পের কয়েক মিনিট পরে ঘটে।[১৮]
২৭শে এপ্রিল বিকেল ৪:১৪ মিনিটে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং জানান যে, ভূমিকম্পের ফলে ভারতেরবিহারে ৫৬ জন, উত্তরপ্রদেশে ১২ জন, পশ্চিমবঙ্গে ৩ জন এবং রাজস্থানে ১ জনের মৃত্যু ঘটেছে।
ভূমিকম্পের ফলে মাউন্ট এভারেস্টে যে তুষারধ্বস ঘটে, তাতে এভারেস্ট বেস ক্যাম্পে বেশ কয়েকজন পর্বতারোহীর মৃত্যু ঘটে।[৪৩][৪৪][৪৫][৪৬] ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি পর্বতারোহী দল ১৮টি মৃতদেহ এবং ৬১ জন আটকে পড়া পর্বতারোহী উদ্ধার করেছেন।[৪৭][৪৮][৪৯]গুগলের প্রকৌশলী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ড্যানিয়েল পল ফ্রেডিনবার্গ/ড্যান ফ্রেডিনবার্গ ও তার তিনজন সহকর্মী গুগল আর্থ প্রকল্পের জন্য সমীক্ষা করার সময় তুষারধ্বসে এখানে মৃত্যুবরণ করেন।[৫০][৫১][৫২] ৭০০ থেকে ১০০০ জনেরও বেশি পর্বতারোহী ভূমিকম্পের সময় মাউন্ট এভারেস্ট ও এভারেস্ট বেস ক্যাম্পে ছিলেন বলে জানা যায়, যাদের মধ্য কমপক্ষে ৬১ জন গুরুতর ভাবে আহত হয়েছেন। পর্বতগাত্রের উচ্চ ক্যাম্পে অবস্থিত পর্বতারোহীদের সংখ্যা এখনো অজানা।[৪৫][৪৬][৫৩][৫৪][৫৫][৫৬] ২৬শে এপ্রিল ভারতীয় সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধারকারী দল মাউন্ট এভারেস্ট পৌঁছে[৫৭] গুরুতর আহত বাইশজনকে ফেরিচে নিয়ে যায় কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার জন্য উদ্ধারকার্য্য বন্ধ রাখা হয়।[৫৮] সেই দিন অপর একটি হেলিকপ্টার এভারেস্ট ক্যাম্প-১ থেকে বেশ কয়েকজন আটকে থাকা পর্বতারোহীকে উদ্ধার করে।[৫৯]
নেপালী ঐতিহাসিক পুরুষোত্তম লোচন শ্রেষ্ঠর মতে, কাঠমাণ্ডু উপত্যকা অঞ্চলে অবস্থিত ইউনেস্কোবিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃত অধিকাংশ সৌধ ধ্বংসপাপ্ত হয়েছে এবং তা আর পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।[৬০] ভূমিকম্পের ফলে কাঠমাণ্ডু দরবার ক্ষেত্রের অট্টালিকা ও সৌধগুলি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।[১৭] ১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত ধরহরা মিনার ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে সেই স্থানেই প্রায় দুইশত জনের মৃত্যু ঘটে।[৬১][৬২][৬৩][৬৪]জানকী মন্দিরের উত্তরভাগ, পাটন দরবার ক্ষেত্র, মনকামনা মন্দির ইত্যাদি স্থাপত্যগুলি বহুলাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[৬৫] ভূমিকম্পে কাষ্ঠমণ্ডপ, পঞ্চতলে মন্দির, দশাবতার মন্দির, কৃষ্ণ মন্দির, শিব পার্বতী মন্দিরের দুইটি দেওয়াল ইত্যাদি মন্দির স্থাপত্যগুলি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। কুমারী মন্দির, তলেজু ভবানী, জয় বাগেশ্বরী মন্দির, পশুপতিনাথ মন্দির, স্বয়ম্ভূনাথ ও বৌধনাথ স্তূপ, রাণী পোখরির রত্ন মন্দির আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[৬০] পাটন অঞ্চলে চার নারায়ণ মন্দির, যোগ নরেন্দ্র মল্লের মূর্তি, তলেজু মন্দির, হরিশঙ্কর ও উমা মহেশ্বর মন্দির, মছিন্দ্রনাথ মান্দির ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। ত্রিপুরেশ্বর অঞ্চলে কাল্মৈচন ঘাট মন্দির সম্পূর্ণ রূপে ধূলিসাৎ হয় এবং ত্রিপুরাসুন্দরী মন্দির বহুলাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[৬০] ভক্তপুর অঞ্চলে ফাঁসি দাওয়া মন্দির, চারধাম মন্দির ও সপ্তদশ শতাব্দীতে নির্মিত বৎসল দুর্গা মন্দির সম্পূর্ণ বা আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[৬০] এছাড়া গোর্খা দরবার, পালনচক ভগবতী, চুরিয়ামি, রাণী মহল, ভীমসেনস্থান, নুওয়াকোট দরবার আংশিক বা অধিকাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[৬০]
আলজেরিয়া —আলজেরিয়া সত্তর জন ত্রাণকর্মী, ঔষধ ও অন্যান্য সামগ্রী নেপালে প্রেরণ করে।[৬৬]
অস্ট্রেলিয়া — বিদেশমন্ত্রী জুলি বিশপ দ্রুত $ ৫ মিলিয়ন অর্থমূল্যের জীবনদায়ী ত্রাণসামগ্রী নেপালে পাঠানোর কথা ঘোষণা করেন। এছাড়া তিনি অস্ট্রেলীয় বেসরকারী সংস্থাগুলিকে $ ২.৫ মিলিয়ন অর্থ, জাতিসংঘের সহযোগীদের $ ২ মিলিয়ন অর্থ এবং অস্ত্রেলিয় রেড ক্রসকে $ ০.৫ মিলিয়ন অর্থ প্রদান করার কথা ঘোষণা করেন।[৬৭] এছাড়া অস্ট্রেলিয়া থেকে দুজন ত্রাণ বিশেষজ্ঞ ও আপৎকালীন প্রতিক্রিয়া দল নেপাল পাঠানো হয়।[৬৮]
বাংলাদেশ — প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমিকম্পের ভয়াবহতায় দুঃখ প্রকাশ করে[৬৯] নেপালের বিপর্যয় মোকবিলায় বাংলাদেশের সহযোগিতার কথা ঘোষণা করেন। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীরলকহীড সি-১৩০ বিমানে করে ১০ টন ত্রাণসামগ্রী, তাঁবু, খাদ্য, পানীয় জল, কম্বল সহ ৬টি সেনা চিকিৎসক দল ও বিদেশমন্ত্রকের প্রতিনিধিদল পাঠানো হয়। এই বিমানে নেপালে আটকে থাকা ৫০জন বাংলাদেশী নাগরিক এবং অনূর্ধ্ব ১৪ মহিলা ফুটবল দলকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়।একটি থেকে ত্রাণ ও চিকিৎসা সামগ্রী পাঠানো হবে বলে উল্লেখ করেন।[৭০][৭১] জাতীয় বিমান সংস্থা বিমান বাংলাদেশ একটি এয়ারবাস এ৩১০ ও একটি বোয়িং ৭৩৭ বিমানে ত্রাণয়ামগ্রী নেপালে পাঠায় ও আটকে থাকা নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে আনে।[৭২]
ভুটান — অর্থনীতি বিষয়ক মন্ত্রী নোরবু ওয়াংচুক নেপালের জনগণের প্রতি তার সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি নেপালের জনগণের সঙ্গে একাত্মতার জন্য ভুটানে বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পদ দিবস উদ্যাপন বন্ধ করে দেন।[৭৩] ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে ৬৩ সদস্যের একটি চিকিৎসক দল কাঠমাণ্ডু পৌছয়। ভুটান সরকারের পক্ষ থেকে ৬২ মিলিয়ন ঙ্গুলত্রাম পুনর্বাসনের জন্য প্রদান করা হয়।[৭৪][৭৫][৭৬][৭৭][৭৮] ভূমিকম্পে মৃতদের প্রতি সম্মান জানিয়ে ভুটানের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে বলে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন।[৭৯]
ব্রাজিল — ব্রাজিলের বৈদেশিক সম্পর্ক মন্ত্রক থেকে নেপাল সরকার ও জনগণের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।[৮০]
কানাডা — প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার একটি বিবৃতিতে নেপাল ও উত্তর ভারতের জনগণের প্রতি হার্দিক সমবেদনা জানান ও আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। তার এই বিবৃতিতে বলা হয় যে, কানাডার আধিকারিকেরা নেপাল ও ভারতীয় কর্ত্তৃপক্ষের সাহায্যে এই অঞ্চলে অবস্থিত কানাডীয় নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করছেন এবং দরকার হলে কানাডা কি ভাবে সাহায্য করতে পারে, তা আন্তর্জাতিক সহযোগীদের সঙ্গে স্থানীয়দের প্রয়োজন বিচার করে দেখছেন।[৮২] বৈদেশিক সম্পর্ক, বাণিজ্য ও উন্নয়ন মন্ত্রী রব নিকলসন ৫ মিলিয়ন কানাডীয় ডলার অর্থ সাহায্যের কথা ঘোষণা করেন।[৮৩] ২৬শে এপ্রিল বিকেলবেলা ৩০ জন বিপর্যয় মোকাবিলা বিশেষজ্ঞ নেপালের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।[৮৪] ২৭শে এপ্রিল সরকারের পক্ষ থেকে এক মাসের জন্য নেপাল ভূমিকম্প ত্রাণ তহবিল গঠন করা হয় এবং কম্বল, খাদ্যসামগ্রী, রান্না সামগ্রী, চিকিৎসা সামগ্রী ইত্যাদি পাঠানোর অঙ্গীকার করা হয়।[৮৫]
চীন — প্রিমিয়ার লি কেচিয়াং নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালাকে সমবেদনা জানান এবং সাহায্যের আশ্বাস দেন।[৮৬] চীনের রাষ্ট্রপতি জি জিনপিং নেপালের রাষ্ট্রপতি রাম বরণ যাদবকে সমবেদনা জানান এবং সাহায্যের আশ্বাস দেন।[৮৭] ২৬ এপ্রিল সকালবেলা চায়না ইন্টারন্যাশনাল সার্চ অ্যান্ড রেসকিয় টীম বিমানে করে নেপালের উদ্দেশ্যে ৬৮ জন সদস্য ও ছয়টি উদ্ধারকারী কুকুর পাঠান[৮৮][৮৯][৯০] নেপালে চীনা দূতাবাস আহত চীনা নাগরিকদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে একটি আপৎকালীন ব্যবস্থা চালু করেন।[৯১] ২৬শে এপ্রিল চীন সরকার নেপালের ত্রাণকার্য্যে ২০ মিলিয়ন CN¥ অর্থসাহায্যের কথা ঘোষণা করেন।[৯২]
চেক প্রজাতন্ত্র — চেক প্রজাতন্ত্রের পক্ষ থেকে ২০ মিলিয়ন চেক ক্রাউন অর্থসাহায্য এবং ৩৬ জনের চিকিৎসক দল ও ১৩ জন দমকলকর্মী পাঠানোর কথা ঘোষণা করা হয়।[৯৩] বিদেশমন্ত্রী লুবোমির জোরালেক ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানান।[৯৪]
ইতালি — বিদেশমন্ত্রী নেপালের বিপর্যয়ের কারণে € ৩,০০,০০০ অর্থ সাহায্য করেন।[১১৮]
জাপান — জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি থেকে ৭০জন বিশেষজ্ঞকে ২৬শে এপ্রিল নেপাল পাঠানো হয়। এই দল জাপানের বিদেশ মন্ত্রক ও জাতীয় পুলিশ বাহিনীর বিশেষজ্ঞ ছাড়াও চিকিৎসক, সমন্বয়কারী দল, সন্ধানী কুকুর ও উদ্ধারকারীদের নিয়ে গঠিত।[১১৯]
পাকিস্তান — ভূমিকম্পের অব্যবহতি পরেই প্রধান মন্ত্রী নওয়াজ শরিফ একটি বিবৃতিতে পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। ভারত ও নেপালে পাকিস্তানি দূতাবাসকে সংশ্লিষ্ট দেশের জন্য সমন্বয় স্থাপন করে সমস্ত রকম সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়।[১২৪]নওয়াজ শরিফসুশীল কৈরালাকে সমস্ত রকমের মানবিক সাহায্যের আশ্বাস দেন।[১২৫] সেই দিন, পাকিস্তান বিমানবাহিনী চারটি সি-১৩০ বিমানে ৩০-শয্যার একটি চলমান হাসপাতাল, ২০০০ সেনা আহার, ৬০০ কম্বল, ২০০ তাঁবু ও অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী[১২৬] ছাড়াও সেনা চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মী, উদ্ধারকর্মী, উদ্ধারকারী কুকুর পাঠানোর ব্যবস্থা করে।[১২৭]
পোল্যান্ড — পোল্যান্ড ৩১ জন অগ্নিনির্বাপক বিশেষজ্ঞ, ৬ জন চিকিৎসক ও ১২টি উদ্ধারকারী কুকুর প্রেরণ করে।[১২৮][১২৯]
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ — ভুমিকম্পের দিন আইএফআরসি তাদের জরুরি তলবিল থেকে অর্থ সাহায্যের ব্যবস্থা করে। তাৎক্ষনিকভাবে আইএফআরসি ব্যাংকক, নয়া দিল্লী ও কুয়ালালামপুর-এর আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলো থেকে সাহায্য কর্মী এবং দুর্যোগ সহায়তা উপকরণ পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।[১৩১]
↑"中国国际救援队出发 尼泊尔驻华大使感叹患难之交"। CRI (Chinese ভাষায়)। ২৬ এপ্রিল ২০১৫। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৫।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)