২০১৮ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০
 ২০১৮ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ এর লোগো | |
| তারিখ | ৯ – ২৪ নভেম্বর ২০১৮ |
|---|---|
| তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
| ক্রিকেটের ধরন | মহিলাদের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
| প্রতিযোগিতার ধরন | গ্রুপ পর্যায় ও নকআউট |
| আয়োজক |  ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
| বিজয়ী |  অস্ট্রেলিয়া (৪র্থ শিরোপা) |
| রানার-আপ |  ইংল্যান্ড |
| অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ১০ |
| খেলার সংখ্যা | ২৩ |
| প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | আলিসা হিলি |
| সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | আলিসা হিলি (২৫৫) [১] |
| সর্বাধিক উইকেটধারী | ডিন্দ্রা ডটিন আশলে গার্ডেনার মেগান স্কাট (১০)[২] |
২০১৮ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ হচ্ছে ২০১৮-১৯ ক্রিকেট মৌসুমের আইসিসি কর্তৃক পরিচালিত আন্তর্জাতিক টোয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা যেটি ওয়েস্ট ইন্ডিজে ২ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ২৫ মার্চ ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এটি হতে যাচ্ছে আইসিসি মহিলা টি২০ বিশ্বকাপ এর ৬ষ্ঠ সংস্করণ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ কর্তৃক আয়োজিত ২য় আসর (২০১০ সালের পর)। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এর ২০১৩ সালের বার্ষিক অধিবেশনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড কে প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করার দায়িত্বভার ন্যস্ত করা হয়।[৩] ২০১৫ সালের জানুয়ারীতে আইসিসির বোর্ড মিটিংয়ে প্রতিযোগিতার তারিখ নিশ্চিত করা হয়।[৪]
দল সমূহ
[সম্পাদনা]৮টি স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিযোগিতার যোগ্যতা অর্জন করে এবং তাদের বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দুটি দল এসে যুক্ত হয়।[৫][৬]
| দল | যোগ্যতার ধাপ |
|---|---|
| অস্ট্রেলিয়া |
স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ্য |
| ইংল্যান্ড
| |
 ভারত
| |
 নিউজিল্যান্ড
| |
 পাকিস্তান
| |
 দক্ষিণ আফ্রিকা
| |
 শ্রীলঙ্কা
| |
| ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
আয়োজক |
 বাংলাদেশ |
বাছাই প্রতিযোগিতায় ১ম |
 আয়ারল্যান্ড |
বাছাই প্রতিযোগিতায় ২য় |
মাঠসমূহ
[সম্পাদনা]জানুয়ারী ২০১৮, আইসিসি খেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য তিনটি মাঠের ঘোষণা করে:[৭]
| গায়ানা | সেন্ট লুসিয়া | অ্যান্টিগুয়া |
|---|---|---|
| প্রভিডেন্স | গ্রোস আইলেট | নর্থ সাউন্ড |
| গায়ানা জাতীয় স্টেডিয়াম ধারণ ক্ষমতা: ১৫,০০০ |
ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড ধারণ ক্ষমতা: ১৫,০০০ |
স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়াম ধারণ ক্ষমতা: ১০,০০০ |
|
|
|
| খেলা : ১১ | খেলা : ৯ | খেলা : ৩ |
আম্পায়ারগণ
[সম্পাদনা]২৫ অক্টোবর ২০১৮, আইসিসি প্রতিযোগিতাটি পরিচালনার জন্য কর্মকর্তাদের নিয়োগ করে। ১২ সদস্যের আম্পায়ারগণের সাথে রিচি রিচার্ডসন এবং গ্রেইম লেব্রয় নাম ও যুক্ত করা হয় ম্যাচ রেফারি হিসাবে।[৮]
|
|
|
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]দল (গ্রুপ-এ)
|
খে | জ | হা | টা | ফহ | প | এনআরআর |
|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ওয়েস্ট ইন্ডিজ
|
৪ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ৮ | +২.২৪১ |
| ইংল্যান্ড
|
৪ | ২ | ১ | ০ | ১ | ৫ | +১.৩১৭ |
| দক্ষিণ আফ্রিকা
|
৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | ৪ | -০.২৭৭ |
| শ্রীলঙ্কা
|
৪ | ১ | ২ | ০ | ১ | ৩ | -১.১৭১ |
| বাংলাদেশ
|
৪ | ০ | ৪ | ০ | ০ | ০ | -১.৯৮৯ |
ব
|
||
- বাংলাদেশ মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ডিন্দ্রা ডটিন উক্ত খেলায় ৫টি উইকেট তুলে নেন এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে মহিলা টি২০আই-এ এটিই তার সেরা রেকর্ড [৯]
- বাংলাদেশের মোট স্কোরটি ছিল আইসিসির মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০তে যে কোন দলের জন্য সর্বনিম্ন সংগ্রহ।[১০]
ব
|
||
- টস হয়নি।
- বৃষ্টি এবং একটি ভেজা আউটফিল্ড কারণে কোন খেলার সম্ভব ছিল।
ব
|
||
- ইংল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ড মহিলাদের ইনিংসের সময় বৃষ্টি তাদের ১৬ ওভারের ৬৪ র পরিবর্তিত লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল।
- সোফিয়া ডাঙ্কলি, কার্স্টি গর্ডন ও লিনসি স্মিথ (ইংল্যান্ড) সব তার ডব্লিউটি২০আই অভিষেক হয়।
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ক্লো ট্রায়ন দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তার ৫০তম মহিলা টি২০আই খেলে।[১৩]
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- হিদার নাইট ইংল্যান্ডের হয়ে তার ৫০তম মহিলা টি২০আই ম্যাচ খেলে।[১৪]
- অ্যানিয়া শ্রাবসোল (ইংল্যান্ড) হ্যাট্রিক তুলে নেয়।.[১৫]
- ড্যানিয়েল ওয়াট (ইংল্যান্ড) মহিলা টি২০আই তে ১০০০তম রানের মাইলফলক স্পর্শ করে।[১৬]
- দক্ষিণ আফ্রিকা মহিলা দল এই খেলার ফলাফলেই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়ে যায়।[১৫]
ব
|
||
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- বাংলাদেশ মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]দল (গ্রুপ-বি)
|
খে | জ | হ | ড্র | ফহ | প | এনআরআর |
|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ভারত
|
৪ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ৮ | +১.৮০০ |
| অস্ট্রেলিয়া
|
৪ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ৬ | +১.৫৫২ |
| নিউজিল্যান্ড
|
৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | ৪ | +১.০৩১ |
| পাকিস্তান
|
৪ | ১ | ৩ | ০ | ০ | ২ | –০.৯৮৭ |
| আয়ারল্যান্ড
|
৪ | ০ | ৪ | ০ | ০ | ০ | –৩.৫২৫ |
ব
|
||
- ভারত মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- দায়ালান হেমালতা (ভারত) তার ডব্লিউটি২০আই অভিষেক হয়।
- জেমিমাহ রোডরিগজ এবং হারমানপ্রীত কৌর'র ১৩৪-রানের জুটি যে কোন উইকেটে ভারতের সর্বোচ্চ জুটি সমষ্টি।[১৮]
- হারমানপ্রীত কৌর ভারতে প্রথম মহিলা যিনি মহিলাটি২০আই-এ শতক রানের স্কোর করেছেন এবং আইসিসির যেকোনো দেশের হিসাবে তৃতীয়।[১৯][২০]
- ভারতের সর্বমোট ছিল আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ যে কোন দেশের জন্য সর্বোচ্চ সমষ্টি।[২০]
- সুজি বেটস (নিউজিল্যান্ড) হয়ে যান আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০-এর সর্বোচ্চ স্কোরার।[১৮]
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া মহিলা দল টসে জয়লাভ করে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ এটাই ছিল পাকিস্তানের সর্বোচ্চ স্কোর।[২১]
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- কিম গার্থের জন্য এটা ছিল আয়ারল্যান্ডের হয়ে শততম আন্তর্জাতিক উপস্থিতি।[২২]
- এলিশা হিলি'র (অস্ট্রেলিয়া) ২১ বলের অর্ধশত রান ছিল মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ তে দ্রুততম অর্ধশত।[২৩]
ব
|
||
- পাকিস্তান মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- চেলেস্ট র্যাক (আয়ারল্যান্ড) তার ডব্লিউটি২০আই অভিষেক হয়।
- জাভেরীয়া খান পাকিস্তানের হয়ে মহিলা টি২০আই-এ সেরা স্কোর করেন।.[২৪]
- এটা ছিল পাকিস্তানের জন্য আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০-এর সর্বোচ্চ স্কোর।[২৫]
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- অস্ট্রেলিয়া মহিলা দল, এ খেলার ফলাফলের ভিত্তিতে সেমি-ফাইনালে অগ্রসর হয়।[২৬]
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ক্লেয়ার শিলিংটন (আয়ারল্যান্ড) মহিলা টি২০আই এ ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করে।[২৭]
- ভারত মহিলা দল এই খেলার ফলাফলে সেমি-ফাইনালে অগ্রসর হয়[২৭]
- পাকিস্তান মহিলা দল, নিউজিল্যান্ড মহিলা দল এবং আয়ারল্যান্ড মহিলা দল এই খেলার ফলাফলেই প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২৮]
ব
|
||
- পাকিস্তান মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- তেলা ভ্লাইমিন্ক (অস্ট্রেলিয়া) তার ডব্লিউটি২০আই অভিষেক হয়।
- এলিসি পেরি পুরুষ ও মহিলা উভয়ের মধ্যে প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার যে ১০০ টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক খেলা খেলেছে।[২৯]
- স্মৃতি মন্ধনা (ভারত) তার ১০০০তম রানের মাইলফলকে পৌছে এই খেলার মাধ্যমে।[৩০]
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইসোবেল জয়েস, সেসেলিয়া জয়েস, সিয়ারা মেটকাফে ও ক্লেয়ার শিলিংটন সকলেই আয়ারল্যান্ড মহিলা দলের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচ খেলে।[৩১][৩২]
- সুজি বেটস (নিউজিল্যান্ড) পুরুষ ও মহিলাদের ক্ষেত্র নিউজিল্যান্ডের প্রথম ক্রিকেটার যিনি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৩০০০ রান করে।[৩৩]
- সোফি ডিভাইন (নিউজিল্যান্ড) ২১ বলে অর্ধশত রান ছিল আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ তে যৌথ দ্রুততম অর্ধশত।[৩৪]
সেমি ফাইনাল
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ মহিলা ক্রিকেট দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত মহিলা ক্রিকেট দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ফাইনাল
[সম্পাদনা]ব
|
||
- টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ইংল্যান্ড নারী দল।
- এলিসি পেরি টুয়েন্টি২০আন্তর্জাতিক ম্যাচে ১০০ উইকেট শিকারকারী অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ক্রিকেটার, পুরুষ বা মহিলা।[৩৫]
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]সর্বাধিক রান
[সম্পাদনা]| খেলোয়াড়[১] | খেলা | ইনিংস | রান | গড় | স্টাইক রেট | সেরা স্কোর | ১০০ | ৫০ | ৪ | ৬ |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| এলিশা হিলি
|
৬ | ৫ | ২২৫ | ৫৬.২৫ | ১৪৪.২৩ | ৫৬* | ০ | ২ | ৩৩ | ৩ |
| হারমানপ্রীত কৌর
|
৫ | ৫ | ১৮৩ | ৪৫.৭৫ | ১৬০.৫২ | ১০৩ | ১ | ০ | ১২ | ১৩ |
| স্মৃতি মন্ধনা
|
৫ | ৫ | ১৭৮ | ৩৫.৬০ | ১২৫.৩৫ | ৮৩ | ০ | ১ | ২২ | ৫ |
| সুজি বেটস
|
৪ | ৪ | ১৬১ | ৪০.২৫ | ১১৯.২৫ | ৬৭ | ০ | ১ | ১৭ | ১ |
| জাভেরীয়া খান
|
৪ | ৪ | ১৩৬ | ৪৫.৩৩ | ১৩০.৭৬ | ৭৪* | ০ | ১ | ২০ | ০ |
সর্বাধিক উইকেট
[সম্পাদনা]| খেলোয়াড়[২] | খেলা | ইনিংস | উইকেট | ওভার | ইকোনমি | গড় | সেরা | স্ট্রাইক | ৪ উই | ৫ উই |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| Deandra Dottin
|
৫ | ৫ | ১০ | ১৩.৪ | ৫.৬৩ | ৭.৭০ | ৫/৫ | ৮.২ | ০ | ১ |
| Ashleigh Gardner
|
৬ | ৬ | ১০ | ১৮.০ | ৫.৯৪ | ১০.৭০ | ৩/২২ | ১০.৮ | ০ | ০ |
| Megan Schutt
|
৬ | ৬ | ১০ | ১৩.০ | ৫.১২ | ১১.১০ | ৩/১২ | ১৩.০ | ০ | ০ |
| Ellyse Perry
|
৬ | ৬ | ৯ | ১৬.০ | ৫.৫৬ | ৯.৮৮ | ৩/১৬ | ১০.৬ | ০ | ০ |
| Stafanie Taylor
|
৫ | ৫ | ৮ | ১৫.৪ | ৫.২৩ | ১০.২৫ | ৪/১২ | ১১.৭ | ১ | ০ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "ICC Women's World T20, 2018/19 Cricket Team Records & Stats-ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৮।
- ↑ ক খ "ICC Women's World T20, 2018/19 Cricket Team Records & Stats- ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৮।
- ↑ (29 June 2013). "Outcomes from ICC Annual Conference week in London" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে – International Cricket Council. Retrieved 8 July 2015.
- ↑ (30 January 2015). "ICC approves dates for major events" – Dawn News. Retrieved 8 July 2015.
- ↑ "ICC wraps up venue inspections in the Caribbean for Women's World T20"। Loop Jamaica। ১৪ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Panna Ghosh bowls Bangladesh to victory in WT20Q final"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "ICC Women's World Twenty20 2018 venues announced"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "11th team for next month's ICC Women's World T20 revealed"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "West Indies defend 106 with Dottin's 5 for 5"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Deandra Dottin 5/5 delights home crowd as Bangladesh crumble"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "ICC Women's World Twenty20: Sri Lanka beat Bangladesh to retain semi-final hope"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Siriwardene's allround performance knocks Bangladesh out"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Tryon targets first T20I half-century in 50th appearance"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Match Preview: England v South Africa – Match 15"। Women's CricZone। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ "Shrubsole, Sciver heroics knock South Africa out"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Women's World Twenty20: Anya Shrubsole hat-trick inspires England win over South Africa"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ "'The crowd really helped to push us on' – Matthews"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ "Harmanpreet Kaur's historic hundred blindsides New Zealand"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Harmanpreet Kaur becomes first Indian woman to score T20I century"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ "Harmanpreet, the first Indian woman to hit a World T20 ton"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Pakistan hit with 10 penalty runs"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Women's World Twenty20: Australia thrash Ireland to top Group B"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Healy's 21-ball half-century blows Ireland away"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Javeria Khan record knock helps Pakistan hold off Ireland"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Women's World Twenty20: Pakistan beat Ireland, Australia defeat New Zealand"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Alyssa Healy pushes New Zealand to the brink"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ "Women's World Twenty20: India beat Ireland to reach semi-finals"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "India choke Ireland for first semi-final entry since 2010"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Ellyse Perry first Australian to reach cricketing milestone"। The Sydney Morning Herald। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "IND W vs AUS W, Women's World T20: Smriti Mandhana becomes third Indian batswoman to reach 1000 T20I runs"। Times Now News। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "ওভার 40 years of experience: Two Irish cricket legends to bow out against New Zealand"। Cricket Ireland। ২৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Ireland stalwarts bow out of international cricket"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Splitting Bates and Devine 'didn't quite work out'"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "White Ferns beat Ireland, but exit T20 World Cup"। Stuff। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Australia win fourth World T20 trophy"। Cricket Australia। ২৫ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৮।