৩১তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ২০০৬ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
আয়োজক | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
প্রদান | ২০০৮ | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | ঘানি | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | আরমান পারভেজ মুরাদ ঘানি | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | নাজনীন হাসান চুমকি ঘানি | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | ঘানি (১৩) | |||
|
৩১তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ৩১তম আয়োজন; যা ২০০৬ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে।[১]
বিজয়ীরা হলেন:[২]
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | কাজী মোরশেদ (প্রযোজক) | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | কাজী মোরশেদ | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | আরমান পারভেজ মুরাদ | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | নাজনীন হাসান চুমকি | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা | মাসুদ আজিজ এবং রাইসুল ইসলাম আসাদ | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | ডলি জহুর | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী | প্রার্থনা ফারদিন দীঘি | কাবুলিওয়ালা |
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক | শেখ সাদী খান | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ পুরুষ সঙ্গীতশিল্পী | আসিফ আকবর | রানীকুঠির বাকী ইতিহাস |
শ্রেষ্ঠ নারী সঙ্গীতশিল্পী | সামিনা চৌধুরী | রানীকুঠির বাকী ইতিহাস |
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার | কাজী মোরশেদ | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা | কাজী মোরশেদ | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার | কাজী মোরশেদ | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক | হাসান আহমেদ | ঘানি |
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক | সাইফুল ইসলাম | ঘানি |