তিনি প্রথম বলিউড অভিনেতা যার চলচ্চিত্রের সংগ্রহ ₹২,০০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায় ২০১৩ সালে,[১৪] এবং ₹৩,০০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায় ২০১৬ সালে।[১৫] এর মাধ্যমে তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রের অন্যতম অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।[১৬][১৭] নব্বইয়ের দশকে তিনি মূলত মারপিটধর্মী চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। পরবর্তী কালে তিনি নাট্যধর্মী, প্রণয়ধর্মী ও হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
তিনি অভিনেত্রী টুইঙ্কল খান্নার স্বামী এবং অভিনেতা রাজেশ খান্না ও ডিম্পল কপাড়িয়ার জামাতা। ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পে তার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৮ সালে উইন্ডসর বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করে। ২০০৯ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মাননায় ভূষিত করে। ২০১১ সালে চলচ্চিত্র শিল্পে তার অনন্য অবদানের জন্য তিনি এশিয়ান অ্যাওয়ার্ডস থেকে সম্মাননা লাভ করেন।
অক্ষয় কুমারের জন্ম পাঞ্জাবের অমৃতসরে৷ বাবা সামরিক বাহিনীতে ছিলেন। তার মায়ের নাম আরুনা ভাটিয়া। কুমার নাচিয়ে হিসেবে বেশি পরিচিত ছিলেন। মুম্বইয়ে স্থানান্তর হওয়ার পূর্বে তিনি দিল্লির চাঁদনি চকে থাকতেন। মুম্বইয়ে তিনি কলিওারাতে থাকতেন, সেখানকার অধিকাংশ মানুষ ছিলো পাঞ্জাবী। তিনি মুম্বইয়ের ডন বসকো স্কুল এ পড়েন এবং পরে তিনি মুম্বইয়ের গুরু নানক খালসা কলেজএ পড়াশোনা করেন। কুমারের বোনের নাম আল্কা ভাটিইয়া।
কুমারের প্রধান চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে প্রথম কাজ ছিল রাখী গুলজার ও শান্তিপ্রিয়ার বিপরীতে সৌগন্ধ (১৯৯১)। একই বছর তিনি কিশোর ব্যস পরিচালিত ড্যান্সার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, ছবিটি নেতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে।[২২] পরের বছর তিনি আব্বাস-মুস্তান পরিচালিত রোমহর্ষক খিলাড়ি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যা তার প্রথম সাফল্য হিসেবে গণ্য হয়।[২৩][২৪][২৫] তার পরের কাজ ছিল জেমস বন্ড চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রাজ সিপ্পির নির্মিত গোয়েন্দা চলচ্চিত্র মিস্টার বন্ড।[২৬] ১৯৯২ সালে তার অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র ছিল দিদার। ছবিটি বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়।[২৭] ১৯৯৩ সালে তিনি কেশু রামসির দুভাষী অশান্ত চলচ্চিত্রে বিষ্ণুবর্ধণ, অশ্বিনী ভবে ও আশুতোষ রানার সাথে অভিনয় করেন। ১৯৯৩ সালে তার বাকি চলচ্চিত্রগুলো ছিল দিল কী বাজী, কায়দা কানুন, ওয়াক্ত হামারা হ্যায়, ও সৈনিক, সবকয়টি চলচ্চিত্র বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হয়। ১৯৯৪ সালে তিনি সমীর মালকান পরিচালিত ম্যাঁয় খিলাড়ি তু আনাড়ি ও রাজিব রাই পরিচালিত মোহরা চলচ্চিত্রে পুলিশের ভূমিকায় অভিনয় করেন। মোহরা সে বছরের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রের একটি।[২৮] এই বছরে তিনি যশ চোপড়া প্রযোজিত ইয়ে দিল্লাগী চলচ্চিত্রে কাজলের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার[২৯] ও স্টার স্ক্রিন পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[৩০] একই বছর তিনি ব্যবসা সফল সুহাগ ও স্বল্প নির্মাণ ব্যয়ের এলান ছবিতে অভিনয় করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি ১১টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[৩১]
↑Blackwell, Tom (১৩ মে ২০১৯), Canadian passport sparks controversy for Modi-supporting 'Brad Pitt of Bollywood', National Post, সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২০, An inconvenient fact challenged Akshay Kumar's nationalist credentials: under pressure, he admitted he traded his Indian citizenship for a Canadian passport. In fact, he owns a mansion in Oakville, Ont., once said 'Toronto is my home,' and in 2011 campaigned for Canada’s own prime minister at the time, Stephen Harper. 'What’s most embarrassing is he’s involved in urging (Indian) people to go to the polls, and he doesn’t have voting rights,' said Narendra Subramanian, a McGill University political scientist.অজানা প্যারামিটার |archive-ইউআরএল= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |ইউআরএল-status= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Dyer, Evan (Parliamentary Affairs Bureau) (৭ মার্চ ২০২০), Canada's politicians have stayed mostly silent about a wave of anti-Muslim violence in India, Canadian Broadcasting Corporation (CBC) News, সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২০অজানা প্যারামিটার |archive-ইউআরএল= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |ইউআরএল-status= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Quote: "(Former prime minister Stephen) Harper campaigned in 2011 alongside one of Modi's biggest celebrity backers, Bollywood star Akshay Kumar, who was later given a special grant of Canadian citizenship."