ধরন | পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি |
---|---|
শিল্প | ব্যাংকিং আর্থিক পরিষেবা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৬ মার্চ ১৯৭২ |
সদরদপ্তর | দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা, বাংলাদেশ |
বাণিজ্য অঞ্চল | বাংলাদেশ ও বিদেশ |
প্রধান ব্যক্তি | ডঃ জায়েদ বখত (চেয়ারম্যান) |
পণ্যসমূহ | ফাইন্যান্স ও বীমা কনজ্যুমার ব্যাংকিং যৌথ ব্যাংকিং বিনিয়োগ ব্যাংকিং বিনিয়োগ ব্যবস্থাপন |
৳ ২০৬.৪৮ কোটি (US$ ২৬.৪৭ মিলিয়ন) ২০১৪[১] | |
কর্মীসংখ্যা | ১৪০০০+ |
ওয়েবসাইট | অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড |
অগ্রণী ব্যাংক পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (এবিপিএলসি) বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভের পর বাংলাদেশ ভূখন্ডে অবস্থিত সকল ব্যাংককে জাতীয়করণের আওতায় আনা হয়। এই প্রেক্ষাপটে ব্যাংকটি ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ (বাংলাদেশ ব্যাংকস জাতীয়করণ আদেশ ১৯৭২ পিও নং ২৬) অধ্যাদেশের মধ্য দিয়ে সাবেক হাবিব ব্যাংক লিমিটেড ও সাবেক কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর বাংলাদেশ ভূখন্ডে অবস্থিত শাখা এবং সমুদয় দায় ও সম্পদ সমন্বয়ে অগ্রণী ব্যাংক একটি রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] অগ্রণী ব্যাংক শুরুতে ৫ কোটি টাকার অনুমোদিত মূলধন ও ১ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীকালে ২০০৭ সালের ১৭ই মে তা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়।
অগ্রণী ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ১০ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ যার প্রধান একজন চেয়ারম্যান। বর্তমানে (প্রেক্ষিত ২০২২) অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ডঃ জায়েদ বখত এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোঃ মুরশেদুল কবীর[৩]।
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এই ব্যাংকের ১১টি সার্কেল অফিস, হেড অফিসে ৩৬ টি বিভাগ,[৪] ৩৬টি কর্পোরেট শাখাসহ ৫৩টি আঞ্চলিক অফিস এবং ৪৩টি অনুমোদিত পরিবেশক (Authorized Dealer-AD) শাখা সহ ৯৬২টি শাখা রয়েছে। অগ্রণী ব্যাংকে অনলাইন ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়। অগ্রণী ব্যাংকে বর্তমানে অনলাইন শাখার সংখ্যা ৯৬২টি।[৪]
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রথম ইসলামী ব্যাংকিং ইউনিট চালু করে।