অঙ্গসংস্থান জীববিজ্ঞানের একটি শাখা যা জীবের আকার আকৃতি এবং তাদের নির্দিষ্ট কাঠামোগত বৈশিষ্ট্য অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। [১]
এর মধ্যে বাহ্যিক দিকগুলি (আকৃতি, গঠন, রঙ, প্যাটার্ন, আকার) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, অর্থাৎ বাহ্যিক অঙ্গসংস্থান (বা আইডোনমি), পাশাপাশি হাড় এবং অঙ্গগুলির মতো অভ্যন্তরীণ অংশগুলির আকার অর্থাৎ অভ্যন্তরীণ অঙ্গসংস্থান (বা শারীরস্থান)। এটি দেহতত্ত্বের বিপরীতে যা মূলত ফাংশন নিয়ে কাজ করে। অঙ্গসংস্থান জীববিজ্ঞানের একটি শাখা যা কোনও জীব বা ট্যাক্সনের স্থূল কাঠামো এবং এর উপাদানগুলির অংশ অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে।
অঙ্গসংস্থান শব্দটি "প্রাচীন গ্রিক" μορφή, morphé = গঠন এবং λόγος, lógos = পাঠ, বিজ্ঞান শব্দদ্বয়ের মাধ্যমে গঠিত। জোহান উলফগ্যাং ভব গোয়েথে অঙ্গসংগঠন এর জীববৈজ্ঞানিক ধারণাকে উন্নীত করেন (১৭৯০) এবং স্বাধীনভাবে পরবর্তিতে এর উন্নয়ন ঘটান জার্মান শারীরস্থানবিৎ এবং শারীরবিজ্ঞানী কার্ল ফ্রেডরিখ বার্ডাখ (১৮০০)।
ইংরেজ-ভাষী দেশে "আণবিক অঙ্গসংস্থান" কোনপ্রকার যৌগিক অণু যেমন পলিমার ও আরএনএ ইত্যাদিকে বর্ণনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।[২]"স্থূল অঙ্গসংস্থানবিদ্যা" শব্দদ্বয় কোন অঙ্গাণুর যৌথ কাঠামো কিংবা কোন অঙ্গাণুর সাধারণ বর্ণনা এবং প্রতিটির পৃথক গঠন অর্থে ব্যবহৃত হয়।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |