অটো হাইনরিখ ভারবুর্গ | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১ আগস্ট ১৯৭০ | (বয়স ৮৬)
জাতীয়তা | জার্মান |
মাতৃশিক্ষায়তন | হামবোল্ড ইউনিভার্সিটি অব বার্লিন হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | ক্যান্সারের প্যাথোজেনেসিস ভারবুর্গ ক্রিয়া |
পুরস্কার | আয়রন ক্রস ১ম শ্রেণী (১৯১৮) চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৩১) পোর ল্য মেরিত (বেসামরিক) (১৯৫২) ফেলো অব দ্য রয়েল সোসাইটি |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | কোষ জীববিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | কাইজার উইলহেল্ম ইন্সটিটিউট ফর বায়োলজি |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | হারম্যান এমিল ফিসার লুডলফ ভন ক্রেল |
অটো হাইনরিখ ভারবুর্গ (জার্মান উচ্চারণ: [ˈɔto ˈvaːɐ̯bʊʁk] (, )/ˈvɑːrbɜːrɡ/; ৮ই অক্টোবর ১৮৮৩ – ১লা আগস্ট ১৯৭০) একজন জার্মান শারীরতত্ত্ববিদ এবং চিকিৎসক ছিলেন। তিনি ১৯৩১ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[১]
১৯০৬ সালে, ভারবুর্গ হামবোল্ড ইউনিভার্সিটি অব বার্লিন থেকে ডক্টর অব কেমিস্ট্রি ডিগ্রি লাভ করেছিলেন। অতঃপর ১৯১১ সালে তিনি হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব মেডিসিন ডিগ্রি লাভ করেছিলেন। তিনি ১৯১৮ সালে কাইজার উইলহেল্ম ইন্সটিটিউট ফর বায়োলজির অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। অতঃপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অভিজাত উলানের (অশ্বারোহী রেজিমেন্ট) একজন কর্মকর্তা হিসাবে কাজ করেছিলেন এবং সাহসিকতার জন্য লৌহক্রুশ (১ম শ্রেণী) পুরস্কার অর্জন করেছিলেন। [২]