অত্তো এ মেজ্জো | |
---|---|
পরিচালক | ফেদেরিকো ফেল্লিনি |
প্রযোজক | আঞ্জেলো রিজ্জোলি |
চিত্রনাট্যকার | ফেদেরিকো ফেল্লিনি এনিও ফ্লাইয়ানো তুল্লিও পিনেল্লি ব্রুনেল্লো রন্দি |
কাহিনিকার | ফেদেরিকো ফেল্লিনি এনিও ফ্লাইয়ানো |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | নিনো রোতা |
চিত্রগ্রাহক | জান্নি দি ভেনাঞ্জো |
সম্পাদক | লেও কাতাজ্জো |
প্রযোজনা কোম্পানি | সিনেরিজ ফ্রান্সিনেক্স |
পরিবেশক | সিনেরিজ (ইতালি) কলাম্বিয়া পিকচার্স (ফ্রান্স) এম্বাসি পিকচার্স (যুক্তরাষ্ট্র) |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৩৮ মিনিট |
দেশ |
|
ভাষা | ইতালীয় ফরাসি ইংরেজি জার্মান |
আয় | $৩.৫ মিলিয়ন (ভাড়া)[২] |
অত্তো এ মেজ্জো (ইতালীয়: Otto e mezzo, 8½, বাংলা: সাড়ে আট) ফেদেরিকো ফেল্লিনির রচনা এবং পরিচালনায় নির্মিত একটি ইতালীয় চলচ্চিত্র। এটি ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়। সমালোচক এবং দর্শকেরা বেশ নিয়মিতই এটিকে এখন পর্যন্ত নির্মিত অন্যতম সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেন। চলচ্চিত্র সংস্থা এবং শিক্ষাঙ্গণ কর্তৃক প্রণীত সর্বকালের সেরা দশ সিনেমার সকল তালিকাতেই একে থাকতে দেখা যায়। সম্প্রতি ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট চলচ্চিত্র পরিচালকদের ভোটাভুটির মাধ্যমে তৈরি করা সর্বকালের সেরা চলচ্চিত্রের তালিকায় এটি ৩য় স্থান অধিকার করেছে। প্রভাবশালী এবং সৃজনশীল চিত্রগ্রাহক জিয়ানি দি ভেনান্জো সাদা-কালোতে এর চিত্র গ্রহণ করেছেন। ছবিটির সুর এবং সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন নিনো রোতা।
চলচ্চিত্র নির্মাণ নিয়ে নির্মিত সর্বকালের অন্যতম সেরা সিনেমা ফেদেরিকো ফেলিনির অত্তো এ মেজ্জো। একজন চলচ্চিত্র পরিচালকের ব্যক্তিগত সংকট সিনেমাতে মহাকাব্যিক রূপ নিয়েছে। গুইদো আন্সেল্মি একজন পরিচালক যার চলচ্চিত্র এবং ব্যক্তিগত জীবন চোখের সামনে নস্যাৎ হয়ে যাচ্ছে। সিনেমার প্রাথমিক "ওয়ার্কিং নাম" ছিল লা বেল্লা কনফুসিওন (সুন্দর বিভ্রান্তি)। সিনেমাটি আসলেই জীবনের একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থাকে ফুটিয়ে তুলেছে যেখানে আছে: একটি ঝিকিমিকি স্বপ্ন, একটি সার্কাস এবং একটি জাদুকরী অভিনয়।