ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | অলিভিয়ে জিরু[১] | |||||||||||||||||||
জন্ম | ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬ | |||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | শামবেরি, ফ্রান্স | |||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৯২ মি (৬ ফু ৪ ইঞ্চি)[২] | |||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় | |||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||||||||
বর্তমান দল | এসি মিলান | |||||||||||||||||||
জার্সি নম্বর | ৯ | |||||||||||||||||||
যুব পর্যায় | ||||||||||||||||||||
১৯৯২–১৯৯৯ | ফ্রগেস | |||||||||||||||||||
১৯৯৯–২০০৫ | গ্রেনোবল | |||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||||||||
২০০৫–২০০৮ | গ্রেনোবল | ২৩ | (২) | |||||||||||||||||
২০০৭–২০০৮ | → ইস্ত্রেস (ধার) | ৩৩ | (১৪) | |||||||||||||||||
২০০৮–২০১০ | তুরস | ৪৪ | (২৪) | |||||||||||||||||
২০১০–২০১২ | মন্তপিলিয়ার | ৭৩ | (৩৩) | |||||||||||||||||
২০১০ | → তুরস (ধার) | ১৭ | (৬) | |||||||||||||||||
২০১২–২০১৮ | আর্সেনাল | ১৮০ | (৭৩) | |||||||||||||||||
২০১৮–২০২১ | চেলসি | ৭৫ | (১৭) | |||||||||||||||||
২০২১– | এসি মিলান | ৮৪ | (৩৬) | |||||||||||||||||
জাতীয় দল‡ | ||||||||||||||||||||
২০১১– | ফ্রান্স | ১২৮ | (৫৬) | |||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১২:১২, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১২:১২, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
অলিভিয়ে জিরু (ফরাসি উচ্চারণ: [ɔlivje ʒiʁu]; জন্ম: ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬) হলেন একজন ফরাসি পেশাদার ফুটবলার, যিনি ইতালির সেরিয়ে আ ক্লাব এসি মিলান এবং ফ্রান্স জাতীয় দলের হয়ে একজন আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন এবং বর্তমানে তার দেশের সর্বোচ্চ গোলদাতা।
২০০৮ সালে লিগ ২-এর ক্লাব গ্রেনোবলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন। ২০০৯–১০ মৌসুমে, তুরস এফসির হয়ে খেলার সময় তিনি উক্ত বিভাগের সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেন; উক্ত মৌসুমে তিনি ২১টি গোল করেছিলেন। তার এই অসাধারণ খেলা দেখে মুগ্ধ হয়ে মন্তপিলিয়ার তাকে দলে নেয়। ২০১০–১০১ মৌসুমে, আবারো জিরুঁ সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেন, এবার তিনি এই পুরস্কার জয়লাভ করেন লিগ ১-এ। তার এই খেলা ক্লাবটিকে তাদের প্রথম লিগ ১ শিরোপা জয়লাভ করতে সাহায্য করে। অতঃপর ২০১২ সালে, তিনি প্রিমিয়ার লিগ ক্লাব আর্সেনালে যোগদান করেন। এই ক্লাবের হয়ে তিনি ২০১৪ এফএ কাপ, ২০১৫ এফএ কাপ এবং ২০১৭ এফএ কাপ জয়লাভ করতে সক্ষম হন। এই আর্সেনালের হয়ে ২৫৩টি ম্যাচ খেলেন, যার মধ্যে ১০৫টি গোল করেন। ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে, তিনি প্রিমিয়ার লিগের অন্য এক ক্লাব চেলসির সাথে ১৮ মাসের জন্য এক চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
২০১১ সালে, ফ্রান্স জাতীয় দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেন। এপর্যন্ত তিনি ৫০-এর অধিক ম্যাচ খেলেছেন যার মধ্যে তিনি ৩০-এর অধিক গোল করেছেন। তিনি ২০১২ উয়েফা ইউরো, ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০১৬ উয়েফা ইউরোর মতো প্রতিযোগিতায় ফ্রান্সের হয়ে খেলেছেন। তিনি ২০১৬ উয়েফা ইউরো যুগ্ম ২য় সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন এবং টুর্নামেন্টের ব্রোঞ্জ বুট জয়লাভ করতে সক্ষম হন।
জাতীয় দল | সাল | উপস্থিতি | গোল |
---|---|---|---|
ফ্রান্স | ২০১১ | ২ | ০ |
২০১২ | ১২ | ২ | |
২০১৩ | ১২ | ৩ | |
২০১৪ | ৯ | ৪ | |
২০১৫ | ১০ | ৪ | |
২০১৬ | ১৪ | ৮ | |
২০১৭ | ১০ | ৮ | |
২০১৮ | ২ | ১ | |
মোট | ৭১ | ৩০ |
মন্তপিলিয়ার
আর্সেনাল[৪]
চেলসি
ফ্রান্স
ব্যক্তিগত