ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | অশোক বিনু মানকড় | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | বোম্বে, বোম্বে প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত | ১২ অক্টোবর ১৯৪৬|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১ আগস্ট ২০০৮ মুম্বই, মহারাষ্ট্র, ভারত | (বয়স ৬১)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | কাকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | বিনু মানকড় (পিতা) নিরুপমা মানকড় (পত্নী) রাহুল মানকড় (ভ্রাতা) অতুল মানকড় (ভ্রাতা) হর্ষ মানকড় (পুত্র) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১১৯) | ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১২ জানুয়ারি ১৯৭৮ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র ওডিআই (ক্যাপ ১৩) | ১৫ জুলাই ১৯৭৪ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৬৩/৬৪ - ১৯৮২/৮৩ | বোম্বে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১১ জানুয়ারি, ২০২০ |
অশোক বিনু মানকড় (গুজরাতি: અશોક માંકડ; জন্ম: ১২ অক্টোবর, ১৯৪৬ - মৃত্যু: ১ আগস্ট, ২০০৮) তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বোম্বে প্রেসিডেন্সির বোম্বে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ভারত ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৮ সময়কালে ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
;ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ভারতীয় ক্রিকেটে মুম্বই দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ‘কাকা’ ডাকনামে পরিচিত অশোক মানকড়।
বদনাগরা নগর ব্রাহ্মণ পরিবার বংশোদ্ভূত বোম্বেতে জন্মগ্রহণকারী ও ভারতের পক্ষে ৪৪ টেস্টে অংশগ্রহণকারী বিনু মানকড়ের জ্যেষ্ঠ পুত্র হিসেবে অশোক মানকড়ের জন্ম। তার ভ্রাতৃদ্বয় - রাহুল মানকড় ও অতুল মানকড় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। কিশোর অবস্থাতেই হারিস শীল্ড প্রতিযোগিতায় বড় ধরনের রান সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। আন্তঃবিদ্যালয় প্রতিযোগিতায় ৩৪৮, ৩২৫ ও ২৫৮ রানের ইনিংস খেলার পর বোম্বে ও পশ্চিম অঞ্চল ক্রিকেট দলের পক্ষে অনূর্ধ্ব-১৯ প্রতিযোগিতায় প্রতিনিধিত্ব করেন।
মহাবিদ্যালয়ে ভর্তি হবার প্রথম বছরেই রোহিতন বাড়িয়া ট্রফি প্রতিযোগিতায় বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয় দলের পক্ষে খেলেন। নাগপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপক্ষে ৬২, কর্ণাটকের বিপক্ষে ১৩১ ও তামিলনাড়ু দলের বিপক্ষে চূড়ান্ত খেলায় ১৫২ রান তুলেন।
১৯৬৩-৬৪ মৌসুম থেকে ১৯৮২-৮৩ মৌসুম পর্যন্ত বিনু মানকড়ের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। নিজস্ব সপ্তদশ জন্মদিনের এক সপ্তাহ পূর্বে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। শুরুতে ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যাটিং উদ্বোধন করতেন। পরবর্তীতে ইনিংসের সূচনা করা থেকে নিজেকে বিরত থাকেন ও মাঝারিসারিতে ব্যাটিং করতে চলে যান।
১৯৬৩-৬৪ মৌসুমে সফররত এমসিসি দলের বিপক্ষে পশ্চিম অঞ্চলের সদস্যরূপে দূর্দান্ত অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলে সকলের পাদপ্রদীপে চলে আসেন। ঘরোয়া পর্যায়ের ক্রিকেটে প্রথম কয়েক বছর গড়পড়তা খেলা সত্ত্বেও ১৯৬৯-৭০ মৌসুমে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্যে তাকে মনোনীত করা হয়।
১৯৭৪-৭৫ ও ১৯৭৫-৭৬ মৌসুমে বোম্বে দলের শিরোপা বিজয়ে নেতৃত্ব দেন। ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে রঞ্জী ট্রফি প্রতিযোগিতায় ২০৬ গড়ে ৮২৭ রান তুলেন। উপর্যুপরি দুই ইনিংসে মহারাষ্ট্রের বিপক্ষে অপরাজিত ২০৩ ও হরিয়াণার বিপক্ষে অপরাজিত ২০৮ রান তুলেছিলেন। এ প্রতিযোগিতায় অজিত ওয়াড়েকরের গড়া বোম্বে দলের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ভেঙে ফেলেন।
১৯৮১ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২৬৫ রানের ইনিংস খেলেন। এ পর্যায়ে চূড়ান্ত খেলায় বোম্বে দল ইনিংস ব্যবধানে দিল্লিকে পরাভূত করেছিল। এছাড়াও, ইংল্যান্ডভিত্তিক পেশাদারী পর্যায়ের ল্যাঙ্কাশায়ার লীগের কয়েকটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি। রঞ্জী ট্রফির ন্যায় ঘরোয়া ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় তিনি দুর্দমনীয় ছিলেন। অবসর গ্রহণকালীন ৭৬ গড়ে ৬৬১৯ রান তুলেন। ২২টি সেঞ্চুরি করে বিজয় হাজারের গড়া রেকর্ডের সমতুল্য হন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে বাইশটি টেস্ট ও একটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন বিনু মানকড়। ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯ তারিখে মুম্বাইয়ে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৭ জানুয়ারি, ১৯৭৮ তারিখে সিডনিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
পুরো বছর জুড়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে বেশ বড় ধরনের ইনিংস খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৬৯-৭০ মৌসুমে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার সুযোগ পান তিনি। বিজয় মার্চেন্টের নেতৃত্বাধীন দল নির্বাচকমণ্ডলী ঐ মৌসুমে তরুণ খেলোয়াড়দেরকে অগ্রাধিকার দেয়। ফলশ্রুতিতে, চেতন চৌহান ও অজিত পাইসহ তারও একযোগে টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়েছিল। তবে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চার টেস্টের কোনটিতেই ত্রিশের কোটা স্পর্শ করতে ব্যর্থ হন। ফলশ্রুতিতে, তৃতীয় টেস্টে অংশগ্রহণ করা থেকে তিনি বঞ্চিত হন।
আশানুরূপ কোন সাফল্য লাভ না করা সত্ত্বেও এক মাস পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলার জন্যে তাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। শুরুতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করলেও পরবর্তীতে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন তিনি। নতুন ব্যাটিং অবস্থানে নেমে তাৎক্ষণিকভাবে সফলতার স্বাক্ষর রাখেন তিনি। এ পর্যায়ে গ্রাহাম ম্যাকেঞ্জি ও অ্যালেন কনলি’র দূরন্তপনা বোলিং অগ্রাহ্য করে প্রথম পাঁচ ইনিংসে তিনি ৭৪, ৮, ৬৪, ৬৮ ও ৯৭ রান সংগ্রহ করেছিলেন। প্রথম টেস্টে তিন নম্বর অবস্থানে থেকে ব্যাটিংয়ে নামেন। চতুর্থ উইকেট জুটিতে পতৌদির নবাবের সাথে ১৪৬ রান সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু দিলীপ সরদেশাইকে দলের বাইরে রাখা হলে তাকে ব্যাটিং উদ্বোধনের জন্যে আহ্বান করা হয়। পরবর্তী তিন টেস্টেও এ স্থানে ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন।
অশোক মানকড় ও ফারুক ইঞ্জিনিয়ার বোম্বে টেস্টে ১১১ ও ৪৩ রান এবং দিল্লি টেস্টে ৮৫ রানের জুটি গড়েন। তাসত্ত্বেও, সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে আর মাত্র ১৫ টেস্ট খেলার সুযোগ পান। তবে, এ পর্যায়ে তিনি আর মাত্র একটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলতে সক্ষম হন। দিল্লি টেস্টে তার সংগৃহীত ৯৭ রানই ব্যক্তিগত সেরা সংগ্রহ হিসেবে রয়ে যায়।
১৯৭০-৭১ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমন করেন। ১৯৭১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজে নতুন বালক সুনীল গাভাস্কারের সাথে চমৎকার বোঝাপড়া ঘটিয়ে সুনীল গাভাস্কারের সাথে উদ্বোধনী জুটিতে কিছু ভালোমানের ইনিংস উপহার দিয়েছিলেন। ঐ সিরিজে ৬৮, ৭৪, ৭২ ও নিরবচ্ছিন্নভাবে ১২৩ রানের জুটি গড়েছিলেন। তবে, ১৯৭১ সালে ইংল্যান্ড সফরে ব্যর্থতার প্রতিমূর্তি ছিলেন ও টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবন চালানোর বিষয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাজে খেলার জন্যে খেসারত গুণতে হয় ও দল থেকে বাদ পড়েন। ১৯৭২-৭৩ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে খেলার পর ১৯৭৪ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একটিমাত্র টেস্টে অংশ নিতে পেরেছিলেন তিনি।
এরপর ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এক টেস্টে তাকে খেলানো হয়েছিল। এ পর্যায়ে ব্যাটিংয়ের অবস্থান প্রায়শঃই পরিবর্তিত হতে থাকে তার। নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তাকে দলের বাইরে রাখা হয়। তবে, ১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে নিজ দেশে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাকে পুনরায় দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বেশ ভালোমানের খেলার পরও বাদ পড়েন ও ঐ মৌসুমের শেষদিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক টেস্ট খেলানো হয়েছিল।
ঘরোয়া ক্রিকেটে অনিন্দ্যসুন্দর খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ ভারত দলের পক্ষে সর্বশেষবারের মতো বিদেশ সফরের জন্যে মনোনীত হন। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। এ সফরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গড়পড়তা ভালো খেলেন। এ সফরে প্রস্তুতিমূলক খেলাগুলোয় ৫০.৮০ গড়ে ৫০৮ রানে তুলে গড়ের দিক দিয়ে শীর্ষস্থান আরোহণ করলেও আর তাকে জাতীয় দলে রাখা হয়নি। সফর শেষে মৌসুমে গড়ে চতুর্থ ও রান গড়ের দিক দিয়ে ভারতের পক্ষে শীর্ষস্থান দখল করেন। তবে, অংশগ্রহণকৃত তিন টেস্টে সব মিলিয়ে ২৩.৮০ গড়ে মাত্র ১১৯ রান তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন।
ঐ সিরিজে চেতন চৌহান নিজেকে সুনীল গাভাস্কারের যোগ্য সহচর হিসেবে উপস্থাপনায় সচেষ্ট হয়েছিলেন। এরপর অশোক মানকড়কে আর কোন টেস্টে নেয়া হয়নি। সমগ্র টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনে ৯৯১ রান তুলেছিলেন তিনি।
অশোক মানকড়ের উপর পূর্ণাঙ্গ আস্থা ও আত্মবিশ্বাস দল নির্বাচকমণ্ডলীর মাঝে কখনো উপস্থিত ছিল না। এমনকি নির্দিষ্ট কোন ব্যাটিং অবস্থানও ছিল না তার। প্রায় এক দশক সময়ে ২২ টেস্টে অংশ নিয়েছেন। এ পর্যায়ে তাকে এক থেকে আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামতে হয়েছিল। প্রায়শই কোন টেস্ট সিরিজের একটি মাত্র টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। উইকেটের চতুর্দিকে স্ট্রোকের ফুলঝুরি ছুটিয়েছেন। তবে, স্বীয় সফল পিতার ধারে কাছেও ছিলেন না তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর গ্রহণের পর ধারাভাষ্য কর্মের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রাখেন। এছাড়াও কয়েক বছর রঞ্জী ট্রফিতে অংশগ্রহণকারী মুম্বই দলের কোচের দায়িত্বে ছিলেন। মধ্যপ্রদেশ, রেলওয়েজ ও বরোদরার প্রশিক্ষণের সাথেও নিজেকে যুক্ত রেখেছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ছিলেন তিনি। নিরূপমা মানকড় (বিবাহ-পূর্ব: বসন্ত) নাম্নী সাবেক এশিয়ান টেনিস চ্যাম্পিয়নের সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। এ দম্পতির সন্তান হর্ষ মানকড় ২০০০ সাল থেকে ভারতের ডেভিস কাপ টেনিস দলের সদস্য। জ্যেষ্ঠ পুত্র মিহির মানকড়ও টেনিস খেলোয়াড় ছিলেন। ১ আগস্ট, ২০০৮ তারিখে ৬১ বছর বয়সে মহারাষ্ট্রের মুম্বই এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় অশোক মানকড়ের দেহাবসান ঘটে।