অশোকা ডি সিলভা

অশোকা ডি সিলভা
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
ইল্লাওয়ালাকানকানামগে অশোকা রঞ্জিত ডি সিলভা
জন্ম (1956-03-28) ২৮ মার্চ ১৯৫৬ (বয়স ৬৮)
কালুতারা, শ্রীলঙ্কা
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ ব্রেক
ভূমিকাআম্পায়ার, ধারাভাষ্যকার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২৯)
৩০ আগস্ট ১৯৮৫ বনাম ভারত
শেষ টেস্ট১ মার্চ ১৯৯১ বনাম নিউজিল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৫২)
২৪ ডিসেম্বর ১৯৮৬ বনাম ভারত
শেষ ওডিআই৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯২ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৯৪-১৯৯৬গালে
১৯৮৮-১৯৯৭নন্দেস্ক্রিপ্টস
আম্পায়ারিং তথ্য
টেস্ট আম্পায়ার৫০ (২০০০–বর্তমান)
ওডিআই আম্পায়ার১২৪ (১৯৯৯–বর্তমান)
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১০ ২৮ ৮৪ ৩৬
রানের সংখ্যা ১৮৫ ১৩৮ ১৯০০ ১৭৪
ব্যাটিং গড় ১৫.৪১ ৯.৮৫ ২১.১১ ১০.২৩
১০০/৫০ ০/১ ০/০ ০/৮ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৫০ ১৯* ৮২* ১৯*
বল করেছে ২৩২৮ ১৩৭৪ ১১৭২৩ ১৮১২
উইকেট ১৭ ১৮৬ ২৬
বোলিং গড় ১২৯.০০ ৫৬.৮৮ ২৪.৪৬ ৪৭.৮৮
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ২/৬৭ ৩/৩৮ ৬/৪৮ ৩/৩৮
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪/– ৬/– ৪৮/– ৬/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৭ জুলাই ২০১৭

ইল্লাওয়ালাকানকানামগে অশোকা রঞ্জিত ডি সিলভা (সিংহলি: අශෝක ද සිල්වා; জন্ম: ২৮ মার্চ, ১৯৫৬) কালুতারায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অবসর পরবর্তীকালে আম্পায়ার ও ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ১৯৮৫ থেকে ১৯৯২ সময়কালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার ছিলেন। বামহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন অশোকা ডি সিলভা। ঘরোয়া ক্রিকেটে গালে ও নন্দেস্ক্রীপ্টস দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

কলম্বোর ইসিপাথানা কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী অশোকা তার সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১০ টেস্টে অংশ নিয়েছেন। ৩০ আগস্ট, ১৯৮৫ তারিখে ভারতের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। এক বছর পর একই দলের বিপক্ষে ২৪ ডিসেম্বর, ১৯৮৬ তারিখে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয়।

আম্পায়ার জীবন

[সম্পাদনা]

আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকায় শ্রীলঙ্কার পক্ষ থেকে প্রথম আম্পায়ার মনোনীত হন। ২০০২ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এ তালিকায় অবস্থান করলেও বাদ পড়েন। পরবর্তীতে এপ্রিল, ২০০৮ সালে এ তালিকায় সদস্য সংখ্যা ১২জন করলে তাকে পুনরায় সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[] ২০০৩, ২০০৭ ও ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে আম্পায়ার ছিলেন তিনি। কিন্তু তার খেলা পরিচালনায় দক্ষতার উপর নির্ভর করে কম গুরুত্বপূর্ণ খেলায় দায়িত্ব দেয়া হয়।[] মে, ২০১১ সালের পর তাকে তৃতীয় মেয়াদে দায়িত্ব দেয়া হয়নি।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]