অ্যাংস্ট্রম [১] [২] [৩] [৪] ( /ˈæŋstrəm/ ; [৩] [৫] [৬] ANG-strəm [৫] ) বা ångström [১] [৭] [৮] [৯] ১০−১০ মিটার সমান দৈর্ঘ্যের একটি মেট্রিক একক; অর্থাৎ, এক মিটারের এক দশ-বিলিয়নতম (মার্কিন), এক সেন্টিমিটারের একশো-মিলিয়নতম, [১০] ০.১ ন্যানোমিটার বা ১০০ পিকোমিটার। এর প্রতীক হল Å, সুইডিশ বর্ণমালার একটি অক্ষর। এককটির নামকরণ করা হয়েছে সুইডিশ পদার্থবিদ অ্যান্ডার্স জোনাস অ্যাংস্ট্রোম (১৮১৪-১৮৭৪) এর নামে। [১০]
দৈর্ঘ্যের অত্যন্ত ক্ষুদ্র একটি একক হচ্ছে অ্যাংস্ট্রম। আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য, অণু-পরমাণুর মধ্যকার দূরত্ব বা ব্যাস, ক্রিস্টাল বা স্ফটিকের তলগুলোর মধ্যকার দূরত্ব, কোষের বিভিন্ন পরিমাপ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য প্রকাশের জন্য অ্যাংস্ট্রম একক ব্যবহার করা হয়। যেমন আমরা বলি, বেগুনী আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪,০০০ অ্যাংস্ট্রম। সুইডেনের বিজ্ঞানী অ্যান্ডার্স জোনাস অ্যাংস্ট্রমের (Anders Jonas Ångström) নামানুসারে অ্যাংস্ট্রম এককের নামটি এসেছে। বিকিরণ বিশ্লেষণে বর্ণালিবীক্ষণ যন্ত্র বা স্পেকট্রোস্কোপ ব্যবহারের পথিকৃৎ ছিলেন তিনি। সূর্যে যে হাইড্রোজেন আছে সেটা সূর্যের আলো বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনিই জানিয়েছিলেন।
এক অ্যাংস্ট্রম হচ্ছে এক মিটারের দশ বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ বা 10−10 মিটার (0.0000000001)।
এক অ্যাংস্ট্রম = ০.১ ন্যানো মিটার
অ্যাংস্ট্রমকে স্ক্যান্ডিনেভীয় বর্ণ Å এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।
অ্যাংস্ট্রম আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একক হলেও এটি এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি এসআই (SI) পদ্ধতির অন্তর্ভুক্ত নয়।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |