![]() ২০১৫ সালে অ্যাদ্রিয়েন সিলভা | ||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | অ্যাদ্রিয়েন সেবাস্টিয়েন পেহুশে দা সিলভা[১] | |||||||||||||
জন্ম | [১] | ১৫ মার্চ ১৯৮৯|||||||||||||
জন্ম স্থান | অঙ্গুলেম, ফ্রান্স | |||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৬ মিটার (৫ ফুট ৯+১⁄২ ইঞ্চি)[১] | |||||||||||||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | |||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||
বর্তমান দল | লেস্টার সিটি | |||||||||||||
জার্সি নম্বর | ১৪ | |||||||||||||
যুব পর্যায় | ||||||||||||||
১৯৯৯–২০০০ | বোরডেক্স | |||||||||||||
২০০০–২০০২ | এআরসি পাসো | |||||||||||||
২০০২–২০০৭ | স্পোর্চিং সিপি | |||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||
২০০৭–২০১৭ | স্পোর্চিং সিপি | ১৬৮ | (৩২) | |||||||||||
২০১০ | → মাকাবি হাইফা (ধার) | ৬ | (০) | |||||||||||
২০১১–২০১২ | → একাদেমিকা (ধার) | ৩৪ | (৫) | |||||||||||
২০১৮– | লেস্টার সিটি | ১২ | (০) | |||||||||||
জাতীয় দল‡ | ||||||||||||||
২০০৪ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৬ | ৩ | (০) | |||||||||||
২০০৫–২০০৬ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৭ | ১৭ | (০) | |||||||||||
২০০৬–২০০৭ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৮ | ৬ | (২) | |||||||||||
২০০৭–২০০৮ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৯ | ৭ | (১) | |||||||||||
২০০৯–২০১০ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২১ | ১৩ | (১) | |||||||||||
২০১৪– | পর্তুগাল | ২১ | (১) | |||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৩ মে ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৬ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
অ্যাদ্রিয়েন সেবাস্টিয়েন পেহুশে দা সিলভা (জন্ম: ১৫ মার্চ ১৯৮৯), অ্যাদ্রিয়েন সিলভা নামে অধিক পরিচিত,[২] হলেন একজন পর্তুগিজ পেশাদার ফুটবলার, যিনি ইংরেজ ক্লাব লেস্টার সিটি এবং পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়ে একজন মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
তিনি মাত্র ১৮ বছর বয়সে, স্পোর্চিং সিপির হতে খেলার মাধ্যমে তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি মাকাবি হাইফা এবং একাদেমিকার মতো ক্লাবে ধারে খেলেন। তিনি স্পোর্চিং সিপির হয়ে খেলার সময় তাকা দে পর্তুগাল ট্রফি জয়লাভ করেন। তিনি স্পোর্চিং সিপির হয়ে ২৩৭টি ম্যাচ খেলেছেন যার মধ্যে তিনি ৩৯টি গোলে করেন।
তিনি তার ড্রিবলিং এবং পাস দেওয়ার কৌশলের জন্য অধিক পরিচিত।[৩] তিনি পর্তুগালের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে সর্বমোট ৪৬টি ম্যাচ খেলেছেন, যার মধ্যে ১৩টি খেলেছেন পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে। তিনি ২০১৪ সালে, পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেন। তিনি ২০১৬ উয়েফা ইউরোজয়ী পর্তুগাল দলের একজন সদস্য ছিলেন।
স্পোর্চিং সিপি
মাকাবি হাইফা
একাদেমিকা
পর্তুগাল