অ্যান্ড্রিয়া জে. রিচি একজন লেখক ও আইনজীবী।[১][২] একজন বিলোপবাদী হিসেবে তিনি পুলিশ এবং কারাগার নির্মূলের দাবি নিয়ে সক্রিয়।[৩] তিনি কৃষ্ণাঙ্গ মহিলাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সহিংসতার ইতিহাস ইনভিজিবল নো মোর এবং মারিয়াম কাবার সঙ্গে নো মোর পুলিশ: এ কেস ফর অ্যাবোলিশন-এর সহ-লেখক।
রিচি কর্নেল ইউনিভার্সিটি এবং হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ লতে পড়াশোনা করেছেন।[৪] তিনি কলম্বিয়ার ডিস্ট্রিক্টের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জেলা আদালতে বিচারক এমমেট জি. সুলিভানের হয়ে কাজ করেন।[৫]
রিচি বার্নার্ড সেন্টার ফর রিসার্চ অন উইমেনের সোশ্যাল জাস্টিস ইনস্টিটিউটের একজন রিসার্চার-ইন-রেসিডেন্স।[৬] তার লেখা নিউ ইয়র্ক টাইমস, টিন ভগ এবং এসেন্সে প্রকাশিত হয়েছে।[৭][৮][৯] ২০১৮ সালে, তিনি কিম্বার্লে ক্রেনশো এবং আফ্রিকান আমেরিকান পলিসি ফোরাম (হেমার্কেট ২০১৬) এর সাথে সে-হার-নেম: পুলিস ভায়োলেন্স এগেইনস্ট ব্ল্যাক উইমেন অ্যাণ্ড উইমেন অফ কালার প্রতিবেদনটির সহ-লেখক।[১০] ২০২২ সালে তিনি নো মোর পুলিশ: এ কেস ফর অ্যাবোলিশন প্রকাশ করেন। মরিয়ম কাবা এর সহ-লেখক। নো মোর পুলিশ- এ তিনি তার জীবনের ঘটনাগুলির কিছু বিবরণ প্রদান করেন যা তাকে কারাগার এবং পুলিশ বিলোপবাদী করে তোলে, কেন পুলিশিং বাতিল করা উচিত তার জন্য যুক্তি উপস্থাপন করে এবং পুলিশ ছাড়া নিরাপত্তা তৈরির পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করে।[১১][১২][১৩][১৪]
- ↑ Corley, Cheryl (২০১৭-১১-০৫)। "'Invisible No More' Examines Police Violence Against Minority Women"। NPR.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-১৭।
- ↑ Ritchie, Andrea J.; Maynard, Robyn (২০২০-০৪-০৯)। "Black Communities Need Support, Not a Coronavirus Police State"। Vice (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২৪।
- ↑ "'No More Police' Shows Abolitionists Are the Actual Realists"। Teen Vogue (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০১-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৪-১০।
- ↑ "Andrea Ritchie"। Open Society Foundations (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-১৭।
- ↑ "Andrea Ritchie: Policing Gender, Policing Sex, Policing RaceEvents"। www.scrippscollege.edu। ৩০ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "2018 Women's History Month Keynote Lecture presented by Andrea J. Ritchie | Institute for Women's Studies"। iws.uga.edu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-০৮।
- ↑ Ritchie, Andrea J. (১৯ জুন ২০১৮)। "How a Violent, Viral Arrest Changed Dajerria Becton's Life"। Teen Vogue (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২১।
- ↑ Ritchie, Andrea J. (২০১৭-০৭-২১)। "Opinion | A Warrant to Search Your Vagina"। The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২১।
- ↑ Kaba, Mariame; Ritchie, Andrea J. (জুলাই ১৬, ২০২০)। "We Want More Justice For Breonna Taylor Than The System That Killed Her Can Deliver"। Essence (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২১।
- ↑ Crenshaw, Kimberle (২০১৮-০৬-২০)। "SAY HER NAME: Resisting Police Brutality against Black Women"। aapf.org/ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৬-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২০।
- ↑ Kaba, Mariame; Ritchie, Andrea (২০২২)। No More Police: A Case for Abolition। The New Press। আইএসবিএন 9781620977323।
- ↑ Haynes, Christina S. (২০১৯-০৯-০১)। "Andrea J. Ritchie, Invisible No More: Policing Violence against Black Women and Women of Color": 714–717। আইএসএসএন 1548-1867। ডিওআই:10.1086/705274।
- ↑ Tensley, Brandon (৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "'Invisible No More' Is a Chilling History of Police Violence Against Women of Color"। Pacific Standard (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৯।
- ↑ Nicewarner, Robert L. (২০১৯-০৯-০২)। "Invisible no more: police violence against Black women and women of color": 869–871। আইএসএসএন 1043-9463। ডিওআই:10.1080/10439463.2019.1650746।