ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | আন্দ্রিস কার্লিস জেসার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | অ্যাডিলেড, অস্ট্রেলিয়া | ১১ মার্চ ১৯৬৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার, ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক | ২২ অক্টোবর ১৯৮৭ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২৭ অক্টোবর ১৯৮৭ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
1১৯৮৪-১৯৯০ | দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ |
অ্যান্ড্রু কার্লিস জেসার্স (ইংরেজি: Andrew Zesers; জন্ম: ১১ মার্চ, ১৯৬৭) দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মেডিনডাই এলাকায় জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন অ্যান্ড্রু জেসার্স। মূলতঃ দীর্ঘদেহী ডানহাতি ফাস্ট বোলাররূপে দলে ভূমিকা রেখেছেন। ১৯৮৭ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে খেলেন।
লাতভীয় অবকাঠামো কর্মীর সন্তান তিনি। খুব দ্রুততম সময়েই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের সাথে জড়িত হন। ১৯৮৪ সালের শেষদিকে তাসমানিয়ার বিপক্ষে খেলার জন্য ১৭ বছর ২৫৬ দিন বয়সে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত হন। মারডেন হাইস্কুলের ছাত্র থাকাকালীন এক বছরেরও কম সময় গ্রেড ক্রিকেটে অংশ নেন। শেফিল্ড শিল্ডে অভিষেক মৌসুমেই প্রতিপক্ষ ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে মূল্যবান ৮৫ রানসহ ৬/৭৬ লাভ করে অলরাউন্ড নৈপুণ্য প্রদর্শন করেন। মাত্র ১২ গড়ে ১১ উইকেট নিয়ে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তার অন্তর্ভুক্তির সম্ভাবনা বাড়ায়।[১] ২১ বছরের মধ্যেই একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে শতাধিক প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পেয়েছেন তিনি। ফলশ্রুতিতে ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে শ্রীলঙ্কা ও ভারত সফরের জন্য অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্য মনোনীত হন।
ভারতে অনুষ্ঠিত ১৯৮৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ খেলার জন্য অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে নির্বাচিত হন। দিল্লিতে অনুষ্ঠিত গ্রুপ পর্বের খেলায় স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক ঘটে তার। খেলায় তিনি ০/৩৭ দেন। ফলে, ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৮৯/৮। জয়ের লক্ষ্যে ১০ নম্বরে খেলতে নেমে অপরাজিত ২* রান তুলেন। খেলায় অস্ট্রেলিয়া ২৩৩ রানে অলআউট হয়ে যায়।[২] চণ্ডিগড়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় খেলায় অংশ নেন। চূড়ান্ত ওভারে খেলতে নেমে চার বল মোকাবেলা করে অপরাজিত ৮* রান তুলেন। খেলায় তিনি তার খেলোয়াড়ী জীবনের একমাত্র আন্তর্জাতিক উইকেট পান জন রাইটকে আউট করার মাধ্যমে। কিন্তু বোলিংয়ে ৬ ওভারে ৩৭ রান দিলে দল থেকে বাদ পড়েন।[৩]