![]() ২০০৬ সালে অ্যাডিলেড ওভালে ফ্লিনটফ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | প্রেস্টন, ল্যাঙ্কাশায়ার, ইংল্যান্ড | ৬ ডিসেম্বর ১৯৭৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ফ্রেদি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৬ ফুট ৪ ইঞ্চি (১.৯৩ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৫৯১) | ২৩ জুলাই ১৯৯৮ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২০ আগস্ট ২০০৯ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৫৪) | ৭ এপ্রিল ১৯৯৯ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৩ এপ্রিল ২০০৯ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৫-২০১০ | ল্যাঙ্কাশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৯ | চেন্নাই সুপার কিংস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪ (একমাত্র টি২০) | ল্যাঙ্কাশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ |
অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ | |
---|---|
জন্ম | অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ |
জাতীয়তা | ![]() |
অন্যান্য নাম | ফ্রেদি |
পরিসংখ্যান | |
ওজন | হেভিওয়েট |
উচ্চতা | ৬ ফু ৪ ইঞ্চি (১.৯৩ মি) |
অবস্থান | অর্থোডক্স |
মুষ্টিযুদ্ধের তথ্য | |
মোট লড়াই | ১ |
জয় | ১ |
নকআউট দ্বারা জয় | ০ |
পরাজয় | ০ |
অ্যান্ড্রু ফ্রেদি ফ্লিনটফ, এমবিই (ইংরেজি: Andrew Flintoff; জন্ম: ৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৭) ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রেস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংল্যান্ডের পেশাদার সাবেক ও বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্ট খেলার পাশাপাশি ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে খেলেছেন। অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে চেন্নাই সুপার কিংসের পক্ষেও খেলেছেন।
চ্যাম্পিয়নশীপে ল্যাঙ্কাশায়ারের অধিনায়ক-কোচের দায়িত্ব পালনকারী পিটার স্লিপের ছত্রচ্ছায়ায় নিজেকে গড়ে তুলেন অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ।[১]
৬ ফুট ৪ ইঞ্চির দীর্ঘদেহী ফাস্ট বোলার, ব্যাটসম্যান ও স্লিপ ফিল্ডার অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ ধারাবাহিকভাবে আইসিসি’র শীর্ষ আন্তর্জাতিক অল-রাউন্ডার হিসেবে ওডিআই ও টেস্ট ক্রিকেটে সমভাবে পদচারণা করেছেন। ১৯৯৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর থেকেই ইংল্যান্ড দলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে দলের সহঃ অধিনায়ক ও অধিনায়কের মর্যাদা লাভ করেন। তবে প্রায়শঃই তিনি আঘাতজনিত কারণে মাঠের বাইরে থাকতেন। ২০০৭-০৯ মৌসুমে ইংল্যান্ডের ৩৬ টেস্টের মধ্যে তিনি মাত্র ১৩ টেস্টে অংশ নিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
৪ জুলাই, ২০০৪ তারিখে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ব্রিস্টল কাউন্টি গ্রাউন্ডে ১০৬ রানের মনোজ্ঞ শতরান করেন। তাস্বত্ত্বেও স্বাগতিক ইংল্যান্ড দল পরাজিত হয়েছিল।
২০০৯ সালের অ্যাশেজ সিরিজের পর ১৫ জুলাই, ২০০৯ তারিখে টেস্ট ক্রিকেট অঙ্গন থেকে অবসরের ঘোষণা দেন তিনি। ২৪ আগস্ট তারিখে একদিনের আন্তর্জাতিক ও টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিলেও ৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৯ তারিখে হাঁটুর অস্ত্রোপচার করতে হয়।[২] ফলে, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১০ তারিখে সকল স্তরের ক্রিকেটে থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে বাধ্য হন।[৩] ৩০ নভেম্বর, ২০১২ তারিখে ম্যানচেস্টারে পেশাদার বক্সিংয়ে যুক্ত হন ও পয়েন্টের ব্যবধানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রিচার্ড ডসনকে পরাজিত করেন।[৪]
মে, ২০১৪ সালে পাঁচ বছর অবসর জীবন কাটানোর পর ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে পুনরায় টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটের সাথে যুক্ত হন।
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী মাইকেল ভন অ্যান্ড্রু স্ট্রস |
ইংল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক ২০০৬ মাইকেল ভন - সহঃঅধিনায়কের দায়িত্বে থেকে ২০০৬-০৭ মাইকেল ভন - সহঃঅধিনায়কের দায়িত্বে থেকে |
উত্তরসূরী অ্যান্ড্রু স্ট্রস মাইকেল ভন |
পুরস্কার ও স্বীকৃতি | ||
পূর্বসূরী (বিজয়ী প্রচলন) |
কম্পটন-মিলার পদক ২০০৫ |
উত্তরসূরী রিকি পন্টিং |
পূর্বসূরী রাহুল দ্রাবিড় |
স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি ২০০৫ (যৌথভাবে - জ্যাক ক্যালিস) |
উত্তরসূরী রিকি পন্টিং |
পূর্বসূরী কেলি হোমস |
বিবিসি বর্ষসেরা ক্রীড়াব্যক্তিত্ব ২০০৫ |
উত্তরসূরী জারা ফিলিপস |
পূর্বসূরী শেন ওয়ার্ন |
উইজডেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ক্রিকেটার ২০০৬ |
উত্তরসূরী মুত্তিয়া মুরালিধরন |