আ গালে লাগ জা | |
---|---|
পরিচালক | মনমোহন দেসাই |
প্রযোজক | এ. কে. নাদিয়াদওয়ালা |
রচয়িতা | শ্রীমতি জীবনপ্রভা মনমোহন দেসাই কে. বি. পাঠক প্রয়াগ রাজ |
শ্রেষ্ঠাংশে | শশী কাপুর শর্মিলা ঠাকুর শত্রুঘ্ন সিনহা |
সুরকার | রাহুল দেব বর্মণ |
চিত্রগ্রাহক | পিটার পেরেরা |
সম্পাদক | কমলাকর কামখানিস |
প্রযোজনা কোম্পানি | কে আসিফ স্টুডিও রঞ্জিত স্টুডিও স্বতি স্টুডিও |
পরিবেশক | এ কে মুভিজ পলিডোর |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৪৯ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
আয় | ₹ ১.৫ কোটি (ইউএস$ ১,৮৩,৩৪৯.৫)[১] |
আ গালে লাগ জা (হিন্দি: आ गले लग जा, অনুবাদ 'এসো আলিঙ্গন করো') হচ্ছে ১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি হিন্দি চলচ্চিত্র। খ্যাতিমান পরিচালক মনমোহন দেসাই চলচ্চিত্রটির পরিচালক ছিলেন, কাহিনী লিখেছিলেন তার স্ত্রী জীবনপ্রভা সহ কে.বি. পাঠক এবং প্রয়াগ রাজ। চলচ্চিত্রটির প্রধান চরিত্রে শশী কাপুর, শর্মিলা ঠাকুর এবং শত্রুঘ্ন সিনহা ছিলেন। চলচ্চিত্রটি ব্যবসাসফল ছিলো।[২]
এই চলচ্চিত্রের একটি জনপ্রিয় গান রয়েছে আর সেটা হলো 'তেরা মুঝছে হ্যায় প্যাহলি কা নাতা কোই' - এই গানটির জন্য সুষমা শ্রেষ্ঠা শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন পেয়েছিলেন। চলচ্চিত্রটির জন্য এই একটি মাত্র ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন ছিলো।[৩] চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালক রাহুল দেব বর্মণ, তার সুর করা গানগুলো দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিলো।
এই চলচ্চিত্রটি তেলুগু ভাষায় পুনঃনির্মিত হয়েছিলো 'মঞ্চি মানুষুলু' (১৯৭৪) নামে এবং তামিল ভাষার পুনর্নির্মিত সংস্করণের নাম ছিলো 'উতমন' (১৯৭৬)।[৪] ১৯৮০-এর দশকে সিংহলী ভাষায় পরিচালক সেন সমরসিংহ 'ইয়ালি হামুইয়েন্নাই' নামের যে চলচ্চিত্র বানান সেটি এই 'আ গালে লাগ জা'র কাহিনীর মতোই ছিলো। এছাড়া ১৯৭৭ সালের পাকিস্তানি চলচ্চিত্র 'আইনা' এবং ১৯৮৫ সালের হিন্দি চলচ্চিত্র 'পিয়ার ঝুকতা নেহি'ও 'আ গালে লাগ জা' থেকে অনুপ্রাণিত ছিলো।
সহির লধুয়ানভির গীতিতে চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন রাহুল দেব বর্মণ। তার সুরারোপ করা গানগুলো মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছিলো।