আইএনএস মুম্বই
| |
ইতিহাস | |
---|---|
ভারত | |
নাম: | মুম্বই |
নামকরণ: | মুম্বই |
নির্মাণাদেশ: | ২০ মার্চ ১৯৯২ |
নির্মাতা: | মাজাগাঁও ডক লিমিটেড, ভারত |
নির্মাণের সময়: | ১২ ডিসেম্বর ১৯৯২ |
অভিষেক: | ২০ মার্চ ১৯৯৫ |
কমিশন লাভ: | ২২ জানুয়ারি ২০০১ |
মাতৃ বন্দর: | মুম্বই |
শনাক্তকরণ: | ধ্বজা সংখ্যা: ডি৬২ |
নীতিবাক্য: | "Aham Prayptam Tvidametesam Balam" (আমি অপরাজেয়) |
নিয়তি: | টেমপ্লেট:Shipactive |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার ও শ্রেণী: | দিল্লি-শ্রেণির ডেস্ট্রয়ার |
প্রকার: | নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্র ডেস্ট্রয়ার |
ওজন: | ৬,২০০ টন (পরিপূর্ণ)[১] |
দৈর্ঘ্য: | ১৬৩ মি (৫৩৫ ফু) [১] |
প্রস্থ: | ১৭ মি (৫৬ ফু)[১] |
গভীরতা: | ৬.৫ মি (২১ ফু)[১] |
প্রচালনশক্তি: |
|
গতিবেগ: | ৩২ নট (৫৯ কিমি/ঘ; ৩৭ মা/ঘ)[২] |
সীমা: | ৪,৫০০ মা (৭,২০০ কিমি) at ১৮ নট (৩৩ কিমি/ঘ; ২১ মা/ঘ)[২] |
লোকবল: | 350 (incl 40 officers)[১] |
সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: |
|
যান্ত্রিক যুদ্ধাস্ত্র ও ফাঁদ: | |
রণসজ্জা: | |
বিমান বহন: | 2 × Sea King Mk 42B helicopters[২] |
আইএনএস মুম্বই ভারতীয় নৌবাহিনীতে সক্রিয় পরিষেবা প্রদানকারী দিল্লি-শ্রেণির তৃতীয় নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্র ডেস্ট্রয়ার। মুম্বই তার নামের শহর মুম্বইয়ের মাজাগাঁও ডক লিমিটেডে নির্মিত হয়। জাহাজটি ১৯৯৫ সালে জলে ভাসানো হয় এবং ২০০১ সালে কমিশন করা হয়।
জাহাজের চূড়াটি আইএনএস আংগ্রের প্রবেশদ্বারকে দেখায় (অ্যাডমিরাল কাহ্নোজি আংগ্রের সম্মানে এই নামে নামকরণ করা হয়)। গেটওয়েতে একটি ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে যেখানে তিনটি লুক আউট পোস্ট রয়েছে এবং এটি দুর্গের প্রাচীরের পটভূমির বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে। দুর্গের দুপাশে চিত্রিত দুটি গুরব (বা গ্র্যাবস), মারাঠাদের সমুদ্রতীরবর্তী ঐতিহ্যকে নির্দেশ করে।[৩] আইএনএস মুম্বই অপ পরাক্রমের মতো বিভিন্ন যুদ্ধ অভিযানে এবং অনেক মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগে ত্রাণ (এইচএডিআর) কার্যক্রমে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে।[৪]