ডাকনাম | স্ট্রালকারনির অকার (আমাদের ছেলে) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | আইসল্যান্ডীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | খালি | ||
অধিনায়ক | আরন গুন্নারসন | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | রুনার ক্রিস্টিনসন (১০৪) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | এইদুর গুদয়নসেন খলবেইন সিখথরসন (২৬) | ||
মাঠ | লেগারটালসভেটলুর | ||
ফিফা কোড | ISL | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৭১ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ১৮ (ফেব্রুয়ারি–মার্চ ২০১৮) | ||
সর্বনিম্ন | ১৩১ (এপ্রিল–জুন ২০১২) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৮৭ ১২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ১৯ (অক্টোবর ২০১৭) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৮ (আগস্ট ১৯৭৩) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ ০–১ আইসল্যান্ড (ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ; ২৯ জুলাই ১৯৩০)[৩] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
আইসল্যান্ড ৯–০ ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ (খেপলাভিক, আইসল্যান্ড; ১০ জুলাই ১৯৮৫) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ডেনমার্ক ১৪–২ আইসল্যান্ড (কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক; ২৩ আগস্ট ১৯৬৭) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০১৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০১৮) | ||
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০১৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০১৬) |
আইসল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল (আইসল্যান্ডীয়: Íslenska karlalandsliðið í knattspyrnu) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে আইসল্যান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম আইসল্যান্ডের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসল্যান্ডীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৪৭ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৩০ সালের ২৯শে জুলাই তারিখে, আইসল্যান্ড প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে আইসল্যান্ড ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জকে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
৯,৮০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট লেগারটালসভেটলুরে স্ট্রালকারনির অকার নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় আইসল্যান্ডের রাজধানী রেইকিয়াভিকে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল-আরবির মধ্যমাঠের খেলোয়াড় আরন গুন্নারসন।
আইসল্যান্ড এপর্যন্ত কেবলমাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে পৌঁছানো। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে আইসল্যান্ড এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে উয়েফা ইউরো ২০১৬-এর কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ফ্রান্সের কাছে ৫–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
রুনার ক্রিস্টিনসন, রাগনার সিগুর্দসন, বিরকির মার সাইভারসন, খলবেইন সিখথরসন এবং এইদুর গুদয়নসেনের মতো খেলোয়াড়গণ আইসল্যান্ডের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে আইসল্যান্ড তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (১৮তম) অর্জন করে এবং ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৩১তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে আইসল্যান্ডের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৯তম (যা তারা ২০১৭ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৮। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৬৯ | বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা | ১৩৪৩.৩২ | |
৭০ | মন্টিনিগ্রো | ১৩৪২.৬৪ | |
৭১ | আইসল্যান্ড | ১৩৩৮.৩৯ | |
৭২ | উত্তর আয়ারল্যান্ড | ১৩৩৩.১৭ | |
৭৩ | কাবু ভের্দি | ১৩২৯.৮ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৮৫ | ১৪ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৪৮২ |
৮৬ | ২০ | কাজাখস্তান | ১৪৮১ |
৮৭ | ১২ | আইসল্যান্ড | ১৪৭৯ |
৮৮ | ৬ | কাবু ভের্দি | ১৪৭৮ |
৮৯ | আর্মেনিয়া | ১৪৭০ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ||
১৯৩০ | ফিফার সদস্য ছিল না | ফিফার সদস্য ছিল না | ||||||||||||||
১৯৩৪ | ||||||||||||||||
১৯৩৮ | ||||||||||||||||
১৯৫০ | ||||||||||||||||
১৯৫৪ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||||||||
১৯৫৮ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ০ | ০ | ৪ | ৬ | ২৬ | |||||||||
১৯৬২ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||||||||
১৯৬৬ | ||||||||||||||||
১৯৭০ | ||||||||||||||||
১৯৭৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৬ | ০ | ০ | ৬ | ২ | ২৯ | |||||||||
১৯৭৮ | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ২ | ১২ | ||||||||||
১৯৮২ | ৮ | ২ | ২ | ৪ | ১০ | ২১ | ||||||||||
১৯৮৬ | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ৪ | ১০ | ||||||||||
১৯৯০ | ৮ | ১ | ৪ | ৩ | ৬ | ১১ | ||||||||||
১৯৯৪ | ৮ | ৩ | ২ | ৩ | ৭ | ৬ | ||||||||||
১৯৯৮ | ১০ | ২ | ৩ | ৫ | ১১ | ১৬ | ||||||||||
২০০২ | ১০ | ৪ | ১ | ৫ | ১৪ | ২০ | ||||||||||
২০০৬ | ১০ | ১ | ১ | ৮ | ১৪ | ২৭ | ||||||||||
২০১০ | ৮ | ১ | ২ | ৫ | ৭ | ১৩ | ||||||||||
২০১৪ | ১২ | ৫ | ৩ | ৪ | ১৭ | ১৭ | ||||||||||
২০১৮ | গ্রুপ পর্ব | ২৮তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৫ | ১০ | ৭ | ১ | ২ | ১৬ | ৭ | ||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | ||||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ১/২১ | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৫ | ১০৬ | ২৮ | ১৯ | ৫৯ | ১১৬ | ২১৫ |