ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (আইসিএফ) কোচ | |
---|---|
নকশাকার | সুইস ওয়াগন ও লিফট প্রস্তুতকারী সংস্থা |
নির্মিত | |
নির্মাণ সম্পূর্ণ হয় | ১৯৫৫–২০১৮ |
বাতিল | আনু.২০০০–২০০৯ (ফিলিপাইন জাতীয় রেল) |
নির্মিত রেলগাড়ির সংখ্যা | ৫৪,০০০টির বেশি, যার মধ্যে ৬০১টি রপ্তানি |
বাতিলকৃত সংখ্যা |
|
উত্তরসূরি |
|
পরিচালনাকারী |
|
সবিস্তার বিবরণী | |
রেল নির্মাণশৈলী | মরিচাবিহীন ইস্পাত ও ওয়েদারিং স্টিল |
কামরার দৈর্ঘ্য | ২২,২৯৭ মিলিমিটার (২২.২৯৭ মিটার) (বাফারসহ) |
প্রস্থ | ৩,২৪৫ মিলিমিটার (৩.২৪৫ মিটার) |
উচ্চতা | ৪,০২৫ মিলিমিটার (৪.০২৫ মিটার) |
তলার উচ্চতা | ১,৩১৩ মিলিমিটার (১.৩১৩ মিটার) |
হুইলবেস | ১৪,৭৮৩ মিলিমিটার (১৪.৭৮৩ মিটার) |
সর্বোচ্চ গতি | ১৩০ কিমি/ঘ (৮১ মা/ঘ) |
বগিসংখ্যা | আইসিএফ বগি |
ন্যূনতম বাঁক ব্যাসার্ধ | 152.4 m |
কাপলিং ব্যবস্থা | বাফার্স অ্যান্ড চেইন কাপলার, এএআর এইচ টাইপ টাইটলক সিবিসি কাপলিং |
ট্র্যাক গেজ | ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) |
ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি কোচ বা আইসিএফ কোচ বলতে ভারতীয় রেলের বেশিরভাগ রেলপথে ব্যবহৃত যাত্রীবাহী কামরাকে বোঝায়।[১] ১৯৫৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে ৫৪,০০০টির বেশি আইসিএফ কোচ তৈরি করা হয়েছিল এবং এর মধ্যে কিছু কামরা অন্য দেশে রপ্তানি করা হয়েছিল।[২] ২০৩০ সালের মধ্যে এই ধরনের কামরাগুলোকে প্রত্যাহার করা হবে।[৩]
১৯৫৫ সালে ইট লাল লিভারিতে এইধরনের কামরা চালু হয়েছিল। ১৯৯০-এর দশকে এর রং নীল করা হয়েছিল এবং ২০০৮ সালে এর রং বেজ ও লাল রাখা হয়েছিল।[৪]
রাজধানী, শতাব্দী, দুরন্ত ও গরিব রথ এক্সপ্রেস ট্রেনগুলো আইসিএফ কোচ নিয়ে শুরু হয়েছিল। এর মধ্যে গরিব রথ এক্সপ্রেস এখনও আইসিএফ কোচ ব্যবহার করলেও অন্যান্য এক্সপ্রেস ট্রেন এলএইচবি কোচ ব্যবহার করছে।
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Mishra
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি