দেশ | পোল্যান্ড |
---|---|
বাসস্থান | ক্রাকো, পোল্যান্ড |
জন্ম | ক্রাকো, পোল্যান্ড | ৬ মার্চ ১৯৮৯
উচ্চতা | ১.৭৩ মিটার (৫ ফু ৮ ইঞ্চি) |
পেশাদারিত্ব অর্জন | ২৩ এপ্রিল, ২০০৫ |
খেলার ধরন | ডানহাতি (দুই-হাতে ব্যাকহ্যান্ড) |
পুরস্কার | USD$ ১৬,৪৩৪,৮১৬[১] |
একক | |
পরিসংখ্যান | ৪৪৪-১৮৬ (৭০.৪৫%) |
শিরোপা | ১৪ ডব্লিউটিএ, ২ আইটিএফ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ২নং (৯ জুলাই, ২০১২) |
বর্তমান র্যাঙ্কিং | ৫নং (১১ আগস্ট, ২০১৪) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম এককের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | সেমি-ফাইনাল - (২০১৪) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | কোয়ার্টার-ফাইনাল - (২০১৩) |
উইম্বলডন | ফাইনাল - (২০১২) |
ইউএস ওপেন | চতুর্থ রাউন্ড - (২০০৭, ২০০৮, ২০১২, ২০১৩) |
অন্যান্য প্রতিযোগিতা | |
ট্যুর ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল - (২০১২) |
অলিম্পিক গেমস | দ্বিতীয় রাউন্ড (২০০৮) |
দ্বৈত | |
পরিসংখ্যান | ১১৩-৮৬ (৫৬.৭৮%) |
শিরোপা | ২ ডব্লিউটিএ, ২ আইটিএফ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ১৬নং (১০ অক্টোবর, ২০১১) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম দ্বৈতের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | সেমি-ফাইনাল - (২০১০) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | কোয়ার্টার-ফাইনাল - (২০০৯, ২০১০) |
উইম্বলডন | তৃতীয় রাউন্ড - (২০০৭, ২০১১, ২০১২) |
ইউএস ওপেন | সেমি-ফাইনাল - (২০১১) |
দলগত প্রতিযোগিতা | |
হপম্যান কাপ | ফাইনাল - (২০১৪) |
সর্বশেষ হালনাগাদ: ১২ আগস্ট, ২০১৪ |
আগ্নিয়েস্কা রাদভানিস্তা, পোলীয়: Agnieszka Roma Radwańska ([aɡˈɲɛʂka radˈvaɲska] (; জন্ম: ৬ মার্চ ১৯৮৯) হলেন একজন পেশাদার প্রমিলা পোলিশ )টেনিস খেলোয়াড়। ২ জুলাই, ২০১২ তারিখে তিনি মহিলা এককের টেনিস র্যাঙ্কিংয়ে সর্বোচ্চ ২নং অবস্থানে আরোহণ করেন। বর্তমানে তিনি মহিলা টেনিস অ্যাসোসিয়েশন (ডব্লিউটিএ) কর্তৃক প্রবর্তিত বিশ্ব র্যাঙ্কিং প্রথায় ৫ম স্থানে অবস্থান করছেন। এছাড়াও তিনি পোলিশ খেলোয়াড়দের মধ্যে শীর্ষ র্যাঙ্কিংধারী। কোর্টে অবস্থান করে বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগে পয়েন্ট সংগ্রহের জন্য পরিচিত হয়ে আছেন।[২] এ পর্যন্ত তিনি তার খেলোয়াড়ী জীবনে চৌদ্দবার একক শিরোপা জয় করেছেন।
রবার্ট ও মার্তা রাদভানিস্তা দম্পতির সন্তান আগ্নিয়েস্কা পোল্যান্ডের ক্রাকো এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন।[৩] চার বছর বয়সে তার বাবা টেনিস খেলার সাথে পরিচয় করে দেয়ার পর থেকে রাদভানিস্তা টেনিস খেলতে শুরু করেন। তার ছোট বোন আর্সজুলা রাদভানিস্তাও টেনিস খেলছেন। পিট সাম্প্রাস ও মার্টিনা হিঙ্গিসকে তার অণুপ্রেরণকারী হিসেবে মনে করেন রাদভানিস্তা। ২০০৯ সালে হ্যাবিটেট ফর হিউম্যানিটি নামীয় সংস্থার শুভেচ্ছা দূত মনোনীত হন তিনি। ক্রাকো’র বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যটন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন আগ্নিয়েস্কা।[৪][৫] তিনি রোমান ক্যাথলিক ধর্মাবলম্বী ও পোলিশ ক্যাথলিক প্রচারণা কার্যক্রমের সাথে জড়িত তিনি। কিন্তু ২০১৩ সালের গ্রীষ্মে ইএসপিএন ম্যাগাজিন দ্য বডি ইস্যুতে তার নগ্ন ছবি প্রকাশের পর প্রচারণা কার্যক্রম থেকে তাকে অণুপযুক্ত ঘোষণা করা হয়।[৬] ২০১২ সালে ফোর্বসের তথ্য মোতাবেক তিনি বিশ্বের নবম সর্বোচ্চ অর্থ উপার্জনকারী মহিলা ক্রীড়াবিদ হিসেবে ছিলেন।[৭]
প্রথম পোলীয় খেলোয়াড় হিসেবে টেনিসের উন্মুক্ত যুগে ২০১২ সালের উইম্বলডন চ্যাম্পিয়নশিপের গ্র্যান্ড স্লামের চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ও সেরেনা উইলিয়ামসের কাছে পরাজিত হন। প্রথম পোলীয় খেলোয়াড় হিসেবে ডব্লিউটিএ আয়োজিত ২০০৭ সালের নরদিয়া নরদিক লাইট ওপেনের একক শিরোপা জয় করেন। পাশাপাশি ২০০৬ সালের সেরা চিত্তাকর্ষক নবাগত হিসেবে ডব্লিউটিএ পুরস্কার লাভ করেন।
ডব্লিউটিএটেনিস.কম আয়োজিত ভোটে ২০১১-২০১৩ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে তিনি ডব্লিউটিএ’র সেরা জনপ্রিয় খেলোয়াড়ের মর্যাদা পেয়েছেন।[৮] এছাড়াও, খেলাধুলায় সাফল্য ও দেশের জন্য সম্মান বয়ে নিয়ে আসায় পোলীয় রাষ্ট্রপতি ব্রোনিসল কোমোরোস্কি কর্তৃক গোল্ড ক্রস অব মেরিট পুরস্কার লাভ করেন রাদভানিস্তা।
পুরস্কার | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী সানিয়া মির্জা |
ডব্লিউটিএ বর্ষসেরা নবাগত ২০০৬ |
উত্তরসূরী আগ্নেস জাভে |
পূর্বসূরী মারিয়া শারাপোভা |
ডব্লিউটিএ বর্ষসেরা সমর্থক জনপ্রিয় একক খেলোয়াড় ২০১১ – ২০১৩ |
উত্তরসূরী নির্ধারিত হয়নি |
অলিম্পিক গেমস | ||
পূর্বসূরী মারেক টুয়ার্ডোস্কি |
পোল্যান্ডের পতাকা বহনকারী ২০১২ লন্ডন |
উত্তরসূরী নির্ধারিত হয়নি |