আজনাদায়নের যুদ্ধ معركة أجنادين | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: মুসলিমদের সিরিয়া বিজয় আরব-বাইজেন্টাইন যুদ্ধ | |||||||||
| |||||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||||
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য | রাশিদুন খিলাফত | ||||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||||
ভারডান থিওডোর |
খালিদ বিন ওয়ালিদ আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ আমর ইবনুল আস শুরাহবিল ইবনে হাসানা ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান | ||||||||
শক্তি | |||||||||
৯,০০০-১০,০০০[৩] থেকে ৫০,০০০[৪] | ১০,০০০[৩] – ২০,০০০[৫] | ||||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||||
৫০,০০০ (ওয়াকিদি),[৪] আধুনিক হিসাবে অজ্ঞাত। |
৫৭৫ (ওয়াকিদি)[৪] আধুনিক হিসাবে অজ্ঞাত। |
আজনাদায়নের যুদ্ধ (আরবি: معركة أجنادين) ৬৩৪ সালের ৩০ জুলাই বর্তমান ইসরায়েলের অন্তর্গত কোনো স্থানে সংঘটিত হয়। নির্দিষ্ট স্থানটি জানা যায়নি। রাশিদুন খিলাফত ও বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের মধ্যে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। যুদ্ধে মুসলিমরা জয়ী হয়। যুদ্ধের বিস্তারিত মুসলিমদের লেখকদের বিবরণীতে উল্লেখ আছে। ৯ম শতকের ওয়াকিদি এদের অন্যতম।
ডেভিড নিকোলের মতে ৬৩৩ সালের শরতে বা ৬৩৪ সালের শুরুতে রাশিদুন সেনারা মদিনা ত্যাগ করে। ফেব্রুয়ারির ৪ তারিখ দাসিনের যুদ্ধে বাইজেন্টাইনরা পরাজিত হয়। এরপর এমেসায় (বর্তমান হিমস, সিরিয়া) অবস্থান করা সম্রাট হেরাক্লিয়াস কায়সারিয়া মেরিটিমা রক্ষার জন্য অতিরিক্ত সৈন্য পাঠান। মুসলিম সেনাপতি খালিদ বিন ওয়ালিদ এর ফলে সাসানীয়দের বিরুদ্ধে অপারেশন স্থগিত করে সিরিয়া পৌছান। ২৪ এপ্রিল বাইজেন্টাইন মিত্র গাসানীয়রা পরাজিত হয় এবং খালিদ পুরো বুসরায় প্রতিপক্ষহীন হয়ে উঠেন। এসময় খালিদ আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ, ইয়াজিদ ইবনে আবু সুফিয়ান, আমর ইবনুল আস ও শুরাহবিল ইবনে হাসানার সেনাদেরকে একত্রিত করেন।[৬]
খালিদ আমরের সেনাদেরকে আজনাদায়ন নামক স্থানে সমবেত করেন।[৬] ভূগোলবিদরা এ স্থানটিকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হননি। ধারণা করা হয় আরবি আদজিনাদ(সেনাবাহিনী) থেকে এমন নাম হয়েছে।[৭] আরব সূত্র অনুযায়ী বর্তমান ইসরায়েলের বেত গুভরিন থেকে ৯ কিমি দূরে ওয়াদি সামত নামক স্থানে যুদ্ধক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়েছে।[১]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |