আনন্দ বখশী | |
---|---|
গুরুমুখী: ਆਨੰਦ ਬਖਸ਼ੀ | |
জন্ম | বখশী আনন্দ প্রকাশ বৈদ ২১ জুলাই ১৯৩০ |
মৃত্যু | ৩০ মার্চ ২০০২ মুম্বই, মহারাষ্ট্র, ভারত | (বয়স ৭১)
পেশা | গীতিকার |
কর্মজীবন | ১৯৪৫-২০০২ |
দাম্পত্য সঙ্গী | কমলা মোহন বখশী () |
সন্তান | ৪ |
আত্মীয় | আদিত্য দত্ত (নাতী) |
পুরস্কার | পূর্ণ তালিকা |
আনন্দ বখশী (গুরুমুখী: ਆਨੰਦ ਬਖਸ਼ੀ; ২১ জুলাই ১৯৩০ - ৩০ মার্চ ২০০২) একজন ভারতীয় কবি ও গীতিকার ছিলেন। পাঁচ দশকের অধিক সময়ের কর্মজীবনে তিনি তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে ছয় হাজারের অধিক গান রচনা করেছেন।[১][২] তিনি ৪টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, ১টি আইফা পুরস্কার, ১টি জি সিনে পুরস্কার ও ৩টি স্ক্রিন পুরস্কার অর্জন করেছেন।
তিনি লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলাল, রাহুল দেব বর্মণ, কল্যাণজী-আনন্দজী, আনু মালিক, রাজেশ রোশন, আনন্দ-মিলিন্দ প্রমুখ সুরকারদের সাথে কাজ করেছেন। তার লেখা উল্লেখযোগ্য কিছু গান হল "রূপ তেরা মস্তানা", "কোরা কাগজ থা", "ইয়ে শাম মস্তানি", "ম্যাঁয় শায়র তো নঁহি", "হাম তুম এক কামরে মেঁ বন্দ হো", "তেরে মেরে বিচ মেঁ", "চোলি কে পিছে ক্যায়া হ্যায়", "জাদু তেরি নজর", "তু চিজ বরি হ্যায় মস্ত মস্ত", "তুঝে দেখা তো", "হো গয়া হ্যায় তুঝকো তো প্যায়ার সাজনা", "আই লাভ মাই ইন্ডিয়া", "জরা তসবির সে তু", "দো দিল মিল রহা হ্যায়", "ভোলি সি সুরত", "গলি মেঁ আজ চান্দ নিকলা", "ইশ্ক বিনা", "তাল সে তাল মিলা", "হামকো হামিসে চুরালো" প্রভৃতি।
বখশী শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে রেকর্ড সংখ্যক সর্বাধিক ৪১টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি অপনাপন (১৯৭৮)-এর "আদমি মুসাফির হ্যায়", এক দুজে কে লিয়ে (১৯৮১)-এর "তেরে মেরে বিচ মেঁ", দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে (১৯৯৫)-এর "তুঝে দেখা তো" এবং তাল (১৯৯৯)-এর "ইশ্ক বিনা" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে চারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।
আনন্দ বখশী ১৯৩০ সালের ২১শে জুলাই তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারত পাঞ্জাবের (বর্তমান পাঞ্জাব, ভারত) রাওয়ালপিন্ডি শহরে বৈদ সম্প্রদায়ের মহিয়াল ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পূর্ণনাম বখশী আনন্দ প্রকাশ বৈদ।[৩] তার যখন পাঁচ বছর বয়স তখন তার মাতা সুমিত্রা দেবী মৃত্যবরণ করেন। ভারত বিভাজনের পর তারা সপরিবারে দিল্লিতে চলে আসেন এবং পরে পুনে, মেরঠ হয়ে দিল্লিতে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।[৪][৫]
শৈশব থেকেই বখশী কবিতা লিখতে পছন্দ করতেন, তবে তা ব্যক্তিগত শখের বসেই করতেন। ১৯৮৩ সালে দূরদর্শনে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন পড়াশোনার পর তিনি ভারতীয় নৌবাহিনীতে যোগদান করেন, কিন্তু সময়ের স্বল্পতার জন্য তিনি মাঝে মাঝে লিখতেন। সময় পেলেই তিনি কবিতা লিখতেন এবং স্থানীয় অনুষ্ঠানে তার গান ও গীত ব্যবহার করতেন। তিনি দীর্ঘদিন নৌবাহিনীতে চাকরি করেন এবং পাশাপাশি মুম্বইয়ের চলচ্চিত্র জগতে তার গান প্রচারের চেষ্টা করেন।[৪][৫]
বখশী হিন্দি চলচ্চিত্রে লেখনী ও গায়কী দিয়ে নাম অর্জন করতে এসেছিলেন, কিন্তু গীত রচনা দিয়েই সফল হন। তিনি ১৯৫৬ সালে বলিউডে পা রাখেন এবং ব্রিজ মোহনের ভালা আদমি (১৯৫৮) চলচ্চিত্রের গীত রচনার সুযোগ পান। এই চলচ্চিত্রের চারটি গানের জন্য তিনি ১৫০ রুপী পারিশ্রমিক পান।[৩][৫] গান চারটির সঙ্গীত পরিচালনা করেন নিসার বাজমি।[১] এই চলচ্চিত্রের জন্য তার প্রথম গান "ধর্তি কে লাল না কর ইতনা মলাল" ১৯৫৬ সালের ৯ই নভেম্বর রেকর্ড করা হয়।[৬]
১৯৫৮ সালের আরও কয়েকটি চলচ্চিত্রের জন্য গান লেখার পর তিনি ১৯৬২ সালের মেহন্দি লাগি মেরে হাথ (১৯৬২) চলচ্চিত্রের গান দিয়ে প্রথম সফলতা অর্জন করেন। রাজ কাপুর প্রযোজিত চলচ্চিত্রটির গানের সুরায়োজন করেন কল্যাণজী-আনন্দজী।[৫] বখশী একই বছর কালা সমুন্দর চলচ্চিত্রের জন্য "মেরি তসবির লেকর ক্যায়া করোগে তুম" শীর্ষক কাওয়ালি লিখে নিজের জন্য আরেকটি মাইলফলক স্থাপন করেন। গানটির সুর করেন এন. দত্ত। তিনি হিমালয় কী গোদ মেঁ চলচ্চিত্রের গানের জন্য প্রথম অন্যতম সাফল্য অর্জন করেন। একই বছর জব জব ফুল খিলে চলচ্চিত্রের "ইয়ে সমা সমা হ্যায়" ও "পরদেসিও সে না আঁখিয়া মিলানা" গানের জন্য আরও সফলতা অর্জন করেন। দুটি চলচ্চিত্রের গানের সুর করেন কল্যাণজী-আনন্দজী। ১৯৬৭ সালে তিনি সুনীল দত্ত অভিনীত মিলন চলচ্চিত্রের গানের জন্য সফলতা পান।[৭] এই চলচ্চিত্রের "সাবন কা মাহিনা" গানের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে তার প্রথম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এক দশকে ছয়টি সফল চলচ্চিত্র বলিউডে গীতিকার হিসেবে তার অবস্থান পোক্ত করে।[১][৩][৫]
এই সময়ে তার রচিত রাজা অউর রুঁক (১৯৬৮)-এর "ও মা তু কিতনি অচ্ছি হ্যায়", আরাধনা (১৯৬৯)-এর "রূপ তেরা মস্তানা" ও "কোরা কাগজ থা", দো রাস্তে (১৯৬৯)-এর "বিন্দিয়া চমকেগি", কটি পতঙ্গ (১৯৭১)-এর "ইয়ে শাম মস্তানি", অমর প্রেম (১৯৭২)-এর "চিঙ্গারি কোই ভড়কে" গানসমূহ চার্টবাস্টার হয়।[৭]
মোহন কুমার পরিচালিত মোম কী গুড়িয়া (১৯৭২) চলচ্চিত্রে তিনি সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে প্রথম সুযোগ পান। তার গাওয়া প্রথম গান ছিল লতা মঙ্গেশকরের সাথে দ্বৈত গান "বাগোঁ মেঁ বাহার আয়ি"। এছাড়া তিনি এই চলচ্চিত্রে "ম্যাঁয় ঢুন্ড রহা থা সাপনোঁ মেঁ" শীর্ষক একক গানে কণ্ঠ দেন। এই চলচ্চিত্রের সুরায়োজন করেন লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলাল।[৩][৫] এই দশকে তিনি আরও চারটি চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল শোলে (১৯৭৫), মহা চোর (১৯৭৬), চরস (১৯৭৬) ও বালিকা বধূ (১৯৭৬)। তিনি শোলে চলচ্চিত্রের জন্য "চান্দ সা কোই চেহরা" কাওয়ালি গানে কিশোর কুমার, মান্না দে ও ভুপিন্দরের সাথে কণ্ঠ দেন, কিন্তু গানটি শুধু ভিনিলে মুক্তি দেওয়া হয় ও মূল চলচ্চিত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়।[৫]
তিনি আদিত্য চোপড়ার ব্যবসাসফল দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে (১৯৯৫) চলচ্চিত্রের গান রচনা করেন। এই চলচ্চিত্রের "মেহন্দি লাগা কে রাখনা" গানের প্রথম দুটি ছত্র "ইয়ে কুড়িয়া নশে দি পুরিয়া, ইয়ে মুন্ডে গলি কে গুন্ডে" তিনি প্রযোজক যশ চোপড়ার অনুরোধে লিখেন এবং পাশাপাশি এর সুর করেন। যশ চোপড়া চেয়েছিলেন এই গানে এই দুটি ছত্রের সাথে শাহরুখ খানের প্রবেশ হোক।[৭] বাকি গানগুলোর সুর করেন জতিন-ললিত। বখশী এই চলচ্চিত্রের "তুঝে দেখা তো" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে তার তৃতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন এবং "হো গয়া হ্যায় তুঝকো তো প্যায়ার সাজনা" গানের জন্য আরও একটি ফিল্মফেয়ারের মনোনয়ন লাভ করেন।
১৯৯৭ সালে নাদিম-শ্রাবণের সুরে পরদেস চলচ্চিত্রের জন্য তার রচিত দেশাত্মবোধক "আই লাভ মাই ইন্ডিয়া", প্রণয়ধর্মী "জরা তসবির সে তু" ও "দো দিল মিল রহা হ্যায়" গানসমূহ সফলতা লাভ করে।[৮] প্রথমোক্ত দুটি গানের জন্য তিনি দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। পরের বছর জখম (১৯৯৮) চলচ্চিত্রের "গলি মেঁ আজ চান্দ নিকলা" গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৯৯ সালে এ আর রহমানের সুরে তাল চলচ্চিত্রের গানসমূহ সফলতা লাভ করে। এটি প্ল্যানেট বলিউড-এর "সর্বকালের সেরা বলিউড সাউন্ডট্র্যাক" তালিকায়ও স্থান করে নেয়।[৯] বখশী এই চলচ্চিত্রের "ইশ্ক বিনা" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে তার চতুর্থ ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন এবং "তাল সে তাল মিলা" গানের জন্য আরও একটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
২০০০ সালের সঙ্গীতধর্মী প্রণয়মূলক মোহাব্বতে চলচ্চিত্রের গানসমূহ সফল হয় এবং এটি সেই বছরের সর্বোচ্চ বিক্রীত অ্যালবাম।[১০] প্ল্যানেট বলিউড-এর অভিনাশ রামচন্দানী "বখশীর লেখা উৎকৃষ্ট গীত" সংবলিত এই অসাধারণ অ্যালবামের প্রশংসা করেন।[১১] বখশী এই চলচ্চিত্রের "হামকো হামিসে চুরালো" গানের জন্য একটি ফিল্মফেয়ারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০০১ সালের গদর: এক প্রেম কথা চলচ্চিত্রের "ম্যাঁয় নিকলা গাড্ডি লেকে" ও "উড়জা কালে কাওয়ে" গানগুলো জনপ্রিয়তা অর্জন করে।[৮] দ্বিতীয়োক্ত গানের জন্য তিনি তার সর্বশেষ ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
বখশী কমলা মোহন বখশীকে বিয়ে করেন। তাদের দুই কন্যা সুমন দত্ত ও কবিতা বলি এবং দুই পুত্র রাজেশ বখশী ও রাকেশ বখশী।[১২]
জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসের রোগে ভুগেন। ২০০২ সালের মার্চ মাসে নানাবতী হাসপাতালে একটি ছোট হৃদপিণ্ডের শল্যচিকিৎসার সময় তার ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ দেখা দেয়। তিনি ২০০২ সালের ৩০শে মার্চ ৭১ বছর বয়সে একাধিক অঙ্গের কর্মহীনতার ফলে মৃত্যুবরণ করেন।[৫][১৩][৩]
বছর | গান | চলচ্চিত্র | ফলাফল | সূত্র. |
---|---|---|---|---|
১৯৬৮ | "সাবন কা মাহিনা" | মিলন | মনোনীত | [১৪] |
১৯৭০ | "কোরা কাগজ থা" | আরাধনা | মনোনীত | |
"বড়ি মস্তানি হ্যায়" | জিনে কী রাহ | মনোনীত | ||
১৯৭১ | "বিন্দিয়া চমকেগি" | দো রাস্তে | মনোনীত | [১৫] |
১৯৭২ | "না কোই উমং হ্যায়" | কটি পতঙ্গ | মনোনীত | [১৬] |
১৯৭৩ | "চিঙ্গারি কোই ভড়কে" | অমর প্রেম | মনোনীত | [১৭] |
১৯৭৪ | "ম্যাঁয় শায়র তো নঁহি" | ববি | মনোনীত | [১৮] |
"হাম তুম এক কামরে মেঁ বন্দ হো" | মনোনীত | |||
১৯৭৫ | "গাড়ি বুলা রহি হ্যায়" | দোস্ত | মনোনীত | [১৯] |
১৯৭৬ | "আয়েগা জরুর চিট্টি" | দুলহন | মনোনীত | [২০] |
"মহবুবা ও মহবুবা" | শোলে | মনোনীত | ||
১৯৭৭ | "মেরে ন্যায়না সাওন ভরোঁ" | মহবুবা | মনোনীত | [২১] |
১৯৭৮ | "পর্দা হ্যায় পর্দা" | অমর আকবর এন্থনি | মনোনীত | [২২] |
১৯৭৯ | "আদমি মুসাফির হ্যায়" | অপনাপন | বিজয়ী | [২৩] |
"ম্যাঁয় তুলসী তেরে অঙ্গন কী" | ম্যাঁয় তুলসী তেরে অঙ্গন কী | মনোনীত | [২৪] | |
১৯৮০ | "দাফলিওয়ালে" | সরগম | মনোনীত | [২৫] |
"সাওন কে ঝুলে পাড়ে" | জুর্মানা | মনোনীত | ||
১৯৮১ | "ওম শান্তি ওম" | কর্জ | মনোনীত | [২৬] |
"দর্দ-এ-দিল" | মনোনীত | |||
"সলামত রহে দোস্তানা হামারা" | দোস্তানা | মনোনীত | ||
"সীসা হো ইয়া দিল হো" | আশা | মনোনীত | ||
১৯৮২ | "তেরে মেরে বিচ মেঁ" | এক দুজে কে লিয়ে | বিজয়ী | [২৭] |
"সোলা বরস কি বালি উমর" | মনোনীত | |||
"ইয়াদ আ রহি হ্যায়" | লাভ স্টোরি | মনোনীত | ||
১৯৮৪ | "জব হাম জাওয়া হোঙ্গে" | বেতাব | মনোনীত | [২৮] |
১৯৮৫ | "সোহনি চিনাব দি কিনারে" | সোহনি মহিওয়াল | মনোনীত | [২৯] |
১৯৮৬ | "জিন্দগি হর কদম" | মেরি জং | মনোনীত | [৩০] |
১৯৯০ | "লাগি আজ সাওন" | চাঁদনী | মনোনীত | [৩১] |
১৯৯২ | "কভি ম্যাঁয় কহোঁ" | লমহে | মনোনীত | [৩২] |
১৯৯৪ | "চোলি কে পিছে ক্যায়া হ্যায়" | খলনায়ক | মনোনীত | [৩৩] |
"জাদু তেরি নজর" | ডর | মনোনীত | ||
১৯৯৫ | "তু চিজ বরি হ্যায় মস্ত মস্ত" | মোহরা | মনোনীত | [৩৪] |
১৯৯৬ | "তুঝে দেখা তো" | দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে | বিজয়ী | [৩৫] |
"হো গয়া হ্যায় তুঝকো তো প্যায়ার সাজনা" | মনোনীত | [৩৬] | ||
১৯৯৮ | "আই লাভ মাই ইন্ডিয়া" | পরদেস | মনোনীত | [৩৭] |
"জরা তসবির সে তু" | মনোনীত | |||
"ভোলি সি সুরত" | দিল তো পাগল হ্যায় | মনোনীত | ||
২০০০ | "ইশ্ক বিনা" | তাল | বিজয়ী | [৩৮] |
"তাল সে তাল মিলা" | মনোনীত | |||
২০০১ | "হামকো হামিসে চুরালো" | মোহাব্বতে | মনোনীত | [৩৯] |
২০০২ | "উড়জা কালে কাওয়ে" | গদর: এক প্রেম কথা | মনোনীত |
বছর | গান | চলচ্চিত্র | ফলাফল | সূত্র. |
---|---|---|---|---|
২০০০ | "ইশ্ক বিনা" | তাল | বিজয়ী | [৪০] |
২০০২ | "উড়জা কালে কাওয়ে" | গদর: এক প্রেম কথা | মনোনীত |
বছর | গান | চলচ্চিত্র | ফলাফল | সূত্র. |
---|---|---|---|---|
২০০০ | "ইশ্ক বিনা" | তাল | বিজয়ী | [৪১] |
"তাল সে তাল মিলা" | মনোনীত |
বছর | গান | চলচ্চিত্র | ফলাফল | সূত্র. |
---|---|---|---|---|
১৯৯৯ | "গলি মেঁ আজ চান্দ নিকলা" | জখম | বিজয়ী | [৪২] |
২০০০ | "তাল সে তাল" | তাল | বিজয়ী | |
২০০১ | "হামকো হামিসে চুরালো" | মোহাব্বতে | বিজয়ী |