আনুশা রেহমান | |
---|---|
কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৭ এপ্রিল, ২০১৮ – ৩১ মে, ২০১৮ | |
রাষ্ট্রপতি | মামনুন হুসাইন |
প্রধানমন্ত্রী | শহীদ খাকন আব্বাসি |
তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৪ আগস্ট, ২০১৭ – ২৭ এপপিল ২০১৮ | |
রাষ্ট্রপতি | মামনুন হুসাইন |
প্রধানমন্ত্রী | শহীদ খাকন আব্বাসি |
কাজের মেয়াদ ৭ জুন, ২০১৩ – ২৮ জুলাই, ২০১৭ | |
রাষ্ট্রপতি | মামনুন হুসাইন |
প্রধানমন্ত্রী | নওয়াজ শরীফ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | লাহোর, পাঞ্জাব, পাকিস্তান | ১ জুন ১৯৬৮
জাতীয়তা | পাকিস্তানি |
রাজনৈতিক দল | পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন |
আনুশা রেহমান আহমদ খান ( উর্দু: انوشہ رحمان احمد خان ; জন্ম ১ জুন, ১৯৬৮) হলেন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ যিনি ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে মে পর্যন্ত আব্বাসি মন্ত্রিসভায় কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এর আগে তিনি তৃতীয় শরীফ মন্ত্রীসভাতে ২০১৩ সালের জুন থেকে ২০১৭ সালের জুলাই পর্যন্ত পাকিস্তানের তথ্য প্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী[১][২][৩] এবং পুনরায় আব্বাসি মন্ত্রিসভায় ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে ২০১৮ সালের এপ্রিল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৮ সালের মে পর্যন্ত পাকিস্তান মুসলিম লীগের (এন) প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
আনুশা রেহমান ১৯৬৮ সালের ১লা জুন একটি তৎপাকিস্তানি রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[৪] ১৯৯২ সালে তিনি আইনবিদ্যায় স্নাতক (এলএলবি) স্নাতক হন এবং নিয়ন্ত্রিত শিল্প, নেটওয়ার্ক ও বাজার আইন এবং অর্থনীতিতে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন।[৫][৬]
নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে আনুশা রেহমান আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। তিনি পেশায় একজন পেশাদার কর্পোরেট আইনজীবী। তার মতে তিনি ১৯৯০ এর দশক থেকে টেলিকম সেক্টরে কাজ করছিলেন।