আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা | |
---|---|
সংস্থার ধরন | জাতিসংঘের একটি সংস্থা |
সংক্ষিপ্ত নাম | আইওএম |
প্রধান | আন্তোনিও ভিতোরিনো (বর্তমান) |
মর্যাদা | সক্রিয় |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৫১ |
প্রধান কার্যালয় | জেনেভা, সুইজারল্যান্ড |
ওয়েবসাইট | iom |
আন্তজার্তিক অভিবাসন সংস্থা (ইংরেজি: International Organization for Migration, সংক্ষেপে IOM) বা সংক্ষেপে আইওএম জাতিসংঘের একটি সংস্থা, যা অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ব্যক্তি, শরণার্থী এবং অভিবাসী শ্রমিক সহ সরকার এবং অভিবাসীদের অভিবাসন সংক্রান্ত পরিষেবা এবং পরামর্শ প্রদান করে। আইওএমের সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় শহরে অবস্থিত। সংস্থাটির বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১৭৫টি[১] এবং পর্যবেক্ষক সদস্য ৮টি।[২] বর্তমানে সংস্থাটির মহাপরিচালক আন্তোনিও ভিতোরিনো।[৩]
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫১ সালে পশ্চিম ইউরোপের অভিবাসীদের সহায়তার জন্য প্রারম্ভিকভাবে প্রভিশনাল ইন্টারগভর্নমেন্টাল কমিটি ফর দ্য মুভমেন্ট অফ মাইগ্র্যান্টস ফ্রম ইউরোপ (পিআইসিএমএমই) প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে এটি আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায় রুপান্তরিত হয়।[৪]
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)
১৭ রুট দেস মরিল্লন্স (17 Route des Morillons)
১২১৮ গ্র্যান্ড-সাকোন্নেক্স (1218 Grand-Saconnex)
সুইজারল্যান্ড
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)
১৭ রুট দেস মরিল্লন্স (17 Route des Morillons)
পো. অ. বক্স ১৭ (P.O. Box 17)
সিএইচ ১২১১ (1211 Geneva 19)
সুইজারল্যান্ড[৫]
২০২৩ সাল পর্যন্ত আইওএম এর ১৭৫টি সদস্য রাষ্ট্র এবং ৮টি পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র রয়েছে।
সদস্য রাষ্ট্রের তালিকা:
পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রের তালিকা:
অ-সদস্য রাষ্ট্রের তালিকা:
১৯৯৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে আইওএম বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করে। আইওএম এর বাংলাদেশের প্রধান অফিস ঢাকায় অবস্থিত। এছাড়া কক্সবাজার ও সিলেটে উপ-অফিস রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আইওএম এর প্রথম সহযোগিতামূলক কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৯২ সালে। তৎকালীন পারস্য উপসাগরীয় সঙ্কটের সময় আইওএম ৬৩ হাজার বাংলাদেশী অভিবাসীদের উদ্ধার কার্যে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা করে।[৬]