এন্টোনিয়ো এগাস মনিজ | |
---|---|
জন্ম | আন্তোনিও ক্যাটানো ডি আব্রেউ ফ্রেয়ির ডি রিসেন্ড ২৯ নভেম্বর ১৮৭৪ আভানকা, ইস্টাররেজা, পর্তুগাল |
মৃত্যু | ১৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫ লিসবন, পর্তুগাল | (বয়স ৮১)
মাতৃশিক্ষায়তন | University of Coimbra |
পরিচিতির কারণ | |
দাম্পত্য সঙ্গী | Elvira de Macedo Dias (বি. ১৯০১; মৃ. ১৯৪৫) |
পুরস্কার | Nobel Prize in Physiology or Medicine, 1949 |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | স্নায়ুচিকিৎসাবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | University of Coimbra (১৯০২); লিসবন বিশ্ববিদ্যালয় (১৯২১–১৯৪৪) |
Minister of Foreign Affairs | |
কাজের মেয়াদ ৮ অক্টোবর ১৯১৮ – ৩০ মার্চ ১৯১৯ | |
প্রধানমন্ত্রী | Sidónio Pais (de facto) João do Canto e Castro (ভারপ্রাপ্ত) João Tamagnini Barbosa José Relvas |
পূর্বসূরী | Joaquim do Espírito Santo Lima |
উত্তরসূরী | Rodolfo Xavier da Silva |
Ambassador of Portugal to Spain | |
কাজের মেয়াদ 4 March 1918 – 10 October 1918 | |
মনোনয়নকারী | Sidónio Pais |
পূর্বসূরী | Augusto de Vasconcelos |
উত্তরসূরী | Manuel Teixeira Gomes |
আন্তোনিও ক্যাটানো ডি আব্রেউ ফ্রেয়ির এগাস মনিজ জিসিএসই জিসিআইবি (২৯ নভেম্বর ১৮৭৪ - ১৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫), যিনি এগাস মনিজ (পর্তুগিজ: [ˈɛɣɐʒ muˈniʃ]) নামেই পরিচিত, হলেন একজন পর্তুগিজ স্নায়ুচিকিৎসাবিজ্ঞান এবং সেরিব্রাল এনজিওগ্রাফির উদ্ভাবক। তাকে আধুনিক সাইকোসার্জারির প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম হিসেবে গণ্য করা হয়,[১] তিনি লিউকোটমি অস্ত্রোপচার পদ্ধতি চালু করেন — যা বর্তমানে লোবোটমি নামে বেশি পরিচিত — এর জন্য তিনি প্রথম পর্তুগিজ ওয়াল্টার রুডোলফ হেসের সাথে যৌথভাবে ১৯৪৯ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
এগার মনিজ ১৮৭৪ সালের ২৯ নভেম্বর পর্তুগালের ইস্টাররেজার আভানকায় জন্মগ্রহণ করেন। তখন তার নাম রাখা হয় আন্তোনিও ক্যাটানো ডি আব্রেউ ফ্রেয়ির ডি রিসেন্ড নামে। তিনি ১৮৯৯ সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে স্নাতক হন।