আইন অনুযায়ী, সকল দেশের নাগরিকদের আফগানিস্তানে যাওয়ার জন্য একটি ভিসার প্রয়োজন। কেবলমাত্র আফগানিস্তানে জন্মগ্রহণকারী যাত্রী, আফগান বাবা-মায়ের সন্তান বা পিতামাতার সাথে আফগানিস্তানে জন্মগ্রহণকারী বাচ্চাদের বেলায় তা ভিন্ন।[১] ভিসা ছাড়া ৩০ দিন পর্যন্ত পরিদর্শনের জন্য চীন, ভারত (শুধুমাত্র কূটনৈতিকদের জন্য), ইন্দোনেশিয়া, ইরান, তাজিকিস্তান এবং তুরস্কের কূটনৈতিক বা কর্মজীবী পাসপোর্টধারীদের জন্য প্রযোজ্য।
পরিদর্শক নাগরিকদের আগমনের তারিখ থেকে ৬ মাস সময়কালের জন্য পাসপোর্ট বৈধ থাকতে হবে, তবে অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, কানাডা, চীন, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, মিশর, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, হাঙ্গেরি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, ইরাক, ইতালি, জাপান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পাকিস্তান, পোল্যান্ড, রোমানিয়া, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, স্পেন, সুইডেন, তাজিকিস্তান, তুরস্ক, তুর্কমেনিস্তান, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং উজবেকিস্তান ও আফগান বংশোদ্ভূতরা, যাদের পাসপোর্ট শুধুমাত্র আগমনের উপর বৈধতা পেতে পারে।[২]
ফেব্রুয়ারি ২০১৫-তে আফগানিস্তানের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবসায়িক ভ্রমণকারী, সাংবাদিক, ক্রীড়াবিদ, বিমান বাহিনী কর্মী এবং যেসব দেশে আফগানিস্তানের সাথে কোন কূটনৈতিক মিশন নেই, তাদের যাত্রীদের জন্য আগমনের উপর ভিসা প্রদান করবে ঘোষণা দেয়।[৩][৪]
সকল জাতির নারীদের তাদের মুখ, হাত ও পা ছাড়া তাদের দেহকে অবশ্যই আবৃত করে রাখতে হবে।[৫]