আফজালউদ্দৌলা, পঞ্চম আসাফ জাহ | |||||
---|---|---|---|---|---|
হায়দ্রাবাদের নিজাম | |||||
হায়দ্রাবাদের নিজাম | |||||
রাজত্ব | ১৬ মে ১৮৫৭ - ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৯ | ||||
রাজ্যাভিষেক | ১৮৫৭ | ||||
পূর্বসূরি | নাসিরউদ্দৌলা, চতুর্থ আসাফ জাহ | ||||
উত্তরসূরি | মাহবুব আলি খান, ষষ্ঠ আসাফ জাহ | ||||
জন্ম | গুফরান মনজিল, হায়দ্রাবাদ রাজ্য, ব্রিটিশ ভারত | ১১ অক্টোবর ১৮২৭||||
মৃত্যু | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৯ হায়দ্রাবাদ, হায়দ্রাবাদ রাজ্য, ব্রিটিশ ভারত | (বয়স ৪১)||||
সমাধি | |||||
দাম্পত্য সঙ্গী | সাহেবজাদি মাহবুব বেগম সাহেবজাদি আল্লাহ রাখি বেগম সাহেবজাদি হুসাইনি বেগব সাহেবা | ||||
বংশধর | ষষ্ঠ আসাফ জাহ | ||||
| |||||
রাজবংশ | আসাফ জাহি রাজবংশ | ||||
পিতা | নাসিরউদ্দৌলা, চতুর্থ আসাফ জাহ | ||||
মাতা | সাহেবজাদি দিয়ালওয়ারুনিসা বেগম সাহেবা | ||||
ধর্ম | ইসলাম |
আফজালউদ্দৌলা, পঞ্চম আসাফ জাহ(১১ অক্টোবর ১৮২৭ – ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৯) ছিলেন হায়দ্রাবাদের নিজাম। তিনি ১৮৫৭ থেকে ১৮৬৯ সাল পর্যন্ত শাসন করেছেন।
আফজালউদ্দৌলার শাসনাধীন সমগ্র অঞ্চলকে ৫টি সুবা তথা প্রদেশে এবং ১৬টি জেলায় বিভক্ত ছিল। প্রত্যেক সুবা একজন সুবেদার এবং প্রত্যেক জেলা একজন তালুকদারের অধীনে থাকত। তার প্রধানমন্ত্রী সালার জং[১] কিছু সংস্কার সাধন করেছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে ১৮৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত সরকারি কেন্দ্রীয় কোষাগার। আফজালউদ্দৌলা হায়দ্রাবাদের রাজস্ব ও বিচার ব্যবস্থার সংস্কার করেছিলেন। তিনি ডাক বিভাগ চালু করেন এবং রেলপথ ও টেলিগ্রাফ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন। ১৮৬১ সালে তাকে স্টার অফ ইন্ডিয়া পদকে ভূষিত করা হয়।
আফজালউদ্দৌলা ছিলেন চতুর্থ আসাফ জাহ ও তার স্ত্রী সাহেবজাদি দিয়ালওয়ারুনিসা বেগম সাহেবার জ্যেষ্ঠ পুত্র।
তিনি তিনবার বিয়ে করেছেন। তার প্রথম স্ত্রী সাহেবজাদি মাহবুব সাহেবা, দ্বিতীয় স্ত্রী সাহেবজাদি আল্লাহ রাখি বেগম এবং তৃতীয় স্ত্রী সাহেবজাদি হুসাইনি বেগম সাহেবা। তার চার পুত্র ও ছয় কন্যা ছিল। ১৮৬৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি তিনি হায়দ্রাবাদে মৃত্যুবরণ করেন। মক্কা মসজিদে তাকে দাফন করা হয়।
আফজালউদ্দৌলা, পঞ্চম আসাফ জাহ
| ||
পূর্বসূরী নাসিরউদ্দৌলা, চতুর্থ আসাফ জাহ |
হায়দ্রাবাদের নিজাম ১৮৫৭–১৮৬৯ |
উত্তরসূরী মাহবুব আলি খান, ষষ্ঠ আসাফ জাহ |
এই ভারতীয় রাজ ব্যক্তিত্বের জীবনী বিষয়ক নিবন্ধটিটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |