মাওলানা আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী | |
---|---|
![]() | |
মহাসচিব, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ | |
অফিসে ১৯৭৮ – ২০১৬ | |
উত্তরসূরী | মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | ১৯৩৭ |
মৃত্যু | ২০১৬[২] |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পিতামাতা |
|
জাতিসত্তা | বাঙালি |
যুগ | বিংশ শতাব্দী |
আখ্যা | সুন্নি |
ব্যবহারশাস্ত্র | হানাফি |
আন্দোলন | দেওবন্দি |
প্রধান আগ্রহ | রাজনীতি, লেখালেখি, শিক্ষা |
যেখানের শিক্ষার্থী |
|
ঊর্ধ্বতন পদ | |
যার দ্বারা প্রভাবিত
| |
যাদের প্রভাবিত করেন
|
মাওলানা আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী (১৯৩৭ — ২০১৬) ছিলেন একজন বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত, হানাফি সুন্নি আলেম, লেখক, গবেষক এবং শিক্ষাবিদ। তিনি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের মহাসচিব ছিলেন।[৩][৪]
আবদুল জাব্বার ১৯৩৭ সালে খুলনা বিভাগের অন্তর্গত বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার সহবত কাঠি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম শেখ নাসিরুদ্দীন। তার পাঁচ ভাই ও এক বোন।[৫]
তিনি পরিবারের কাছেই এবং মক্তবে কুরআন শিক্ষা লাভ করেন। ১৯৬১ সালে তিনি ঢাকার বড় কাটারা মাদ্রাসা থেকে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) শেষ করেন এবং সেখানে শিক্ষকতা শুরু করেন।[৬][৭]
আবদুল জব্বার ১৯৭৮ সাল থেকে মৃত্যু অবধি বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের দায়িত্বে ছিলেন।[৮] তিনি অনেক মাদ্রাসা তৈরি ও পরিচালনা করেছেন।[৯] তিনি জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলূম মাদানিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন এবং অল্প সময়ের জন্য সেখানে শিক্ষকতা করেন।[১০]