শেখ আবদুল্লাহ আল-সালিম আল-মোবারক আল-সাবাহ | |
---|---|
![]() | |
রাজত্ব | ২৯ জানুয়ারী ১৯৫০ – ২৪ নভেম্বর ১৯৬৫ |
রাজ্যাভিষেক | ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০ |
পূর্বসূরি | আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ |
উত্তরসূরি | তৃতীয় সাবাহ আল-সালিম আল সাবাহ |
জন্ম | ১৮৯৫ |
মৃত্যু | ২৪ নভেম্বর ১৯৬৫ | (বয়স ৬৯–৭০)
পিতা | সালিম আল-মোবারক আল-সাবাহ |
মাতা | শায়খা মরিয়ম বিনতে জাররাহ আল-সাবাহ |
শেখ তৃতীয় আবদুল্লাহ আল-সালিম আল সাবাহ (১৮৯৫ - ২৪ নভেম্বর ১৯৬৫) (আরবি: عبد الله الثالث السالم الصباح الشيخ الشيخ) কুয়েতের একাদশ শাসক ছিলেন, তিনি কুয়েতের প্রথম আমির এবং প্রধান সেনাপতি ছিলেন। ২৯ জানুয়ারি ১৯৫০ থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কুয়েত সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ছিলেন। তিনি সালিম আল-মোবারক আল-সাবাহের জ্যেষ্ঠ পুত্র। কুয়েতে আল সাবাহ রাজবংশের একাদশ শাসক হিসাবে তিনি তার চাচাত ভাই শেখ আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহের মৃত্যুর পর ক্ষমতা গ্রহণ করেন। তিনি পিতার মৃত্যুর পর শেখ আহমদের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত রাজপ্রতিনিধি হিসাবে শাসন করেন। ২৫ শে ফেব্রুয়ারি তার রাজ্যাভিষেকের বার্ষিকী কুয়েতের জাতীয় দিবস হিসাবে পালিত হয়।[১]
তার পূর্বসূরীদের বিপরীতে তৃতীয় আবদুল্লাহ ছিলেন ব্রিটিশপন্থীর চেয়ে অধিক আরবপন্থী ছিলেন। ১৯৬১ সালের ১৯ জুন ব্রিটিশদের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে তিনি কার্যকরভাবে কুয়েতের ব্রিটিশদের "আশ্রিত রাজ্য" অবস্থানের অবসান ঘটান। তাকে আধুনিক কুয়েতের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে সম্মান করা হয়। তিনি ১৯৬২ সালে কুয়েতের সংবিধান প্রবর্তন করেন এবং ১৯৬৩ সালে সংসদ চালু করেন।[২]
শেখ আবদুল্লাহ আল-সালিম হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে দু'বছর ভুগার পর মারা যান এবং তার ভাই শেখ তৃতীয় সাবাহ আল-সালিম আল-সাবাহ পরবর্তী আমির হিসেবে তার স্থলাভিষিক্ত হন। তিনি ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য শাসন করা শেখ সাদ আল-আবদুল্লাহ আল-সালেম আল-সাবাহ,[৩] শেখ খালিদ আল-আবদুল্লাহ আল-সালেম আল সাবাহ এবং গভর্নর শেখ আলী আল-আবদুল্লাহ আল-সালেম আল-সাবাহর পিতা।
উপাধি:
আবদুল্লাহ আল-সালিম আল সাবাহ জন্ম: ১৮৯৫ মৃত্যু: ২৪ নভেম্বর ১৯৬৫
| ||
রাজত্বকাল শিরোনাম | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী নিজেই, কুয়েত ও নির্ভরতার শেখ হিসাবে |
কুয়েতের আমির ১৯৬১–১৯৬৫ |
উত্তরসূরী তৃতীয় সাবাহ আল-সালিম আল-সাবাহ |
পূর্বসূরী আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ |
কুয়েতের শেখ ১৯৫০–১৯৬১ |
উত্তরসূরী নিজেই, কুয়েতের আমির হিসেবে |