আবদুল্লাহ কুতুব শাহ | |
---|---|
কুতুব শাহি রাজবংশের সপ্তম সুলতান | |
![]() | |
রাজত্ব | ১৬২৬-১৬৭২ |
পূর্বসূরি | সুলতান মুহাম্মদ কুতুব শাহ |
উত্তরসূরি | আবুল হাসান কুতুব শাহ |
জন্ম | ১৬১৪ |
মৃত্যু | ২১ এপ্রিল ১৬৭২ | (বয়স ৫৭–৫৮)
বংশধর | ৩ কন্যা |
প্রাসাদ | কুতুব শাহি রাজবংশ |
পিতা | সুলতান মুহাম্মদ কুতুব শাহ |
মাতা | হায়াত বকশি বেগম |
আবদুল্লাহ কুতুব শাহ' (বিভিন্নভাবে অনূদিতও ছিলেন) দক্ষিণ ভারতের কুতুব শাহি রাজবংশের গোলকোন্ডা রাজ্যের সপ্তম শাসক ছিলেন। তিনি ১৬২৬ থেকে ১৬৭২ সাল পর্যন্ত শাসন করেছিলেন।[১]
সুলতান মুহাম্মদ কুতুব শাহের পুত্র আবদুল্লাহ ছিলেন বহুবিবাহ এবং কবিতা ও সংগীতের প্রেমিক। তিনি তাঁর দরবারে ক্ষেত্রায়াকে আমন্ত্রিত করেছিলেন। ক্ষেত্রায়া তাঁর রোমান্টিক কবিতার জন্য পরিচিত।[২]
তাঁর রাজত্ব দুঃখ ও সমস্যায় পূর্ণ ছিল। তাঁর একমাত্র সাফল্য ১৬৫২ সালে বিজয়নগর সাম্রাজ্যর সর্বশেষ রাজধানী ভেলোর দখল করে ধ্বংস করে দেওয়া। শাহ জাহানের আদেশে আওরঙ্গজেব চমকপ্রদ ভাবে হায়দ্রাবাদকে দখল করেছিলেন এবং গোলকোন্ডা দুর্গে আবদুল্লাহকে বন্দি করেছিলেন। আবদুল্লাহ আত্মসমর্পণের যুক্তিসঙ্গত শর্তাদি আলোচনার জন্য পরিশ্রম করেছিলেন তবে মুঘলরা তাকে কঠোর শর্ত মেনে নিতে বাধ্য করেছিল। যাইহোক, দুই পরিবারের মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমে গুরুতর শর্তগুলি মিটানো হয়েছিল। আবদুল্লাহর দ্বিতীয় কন্যা, পাদশাহ বিবি সাহিবা নামে পরিচিত, আওরঙ্গজেবের বড় ছেলে মুহাম্মদ সুলতান মির্জার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি তাঁর প্রথম স্ত্রী ছিলেন এবং তাই তাঁর বংশধর মুঘল সম্রাট হওয়ার সম্ভাবনা ছিল দুর্দান্ত। তবে শেষ পর্যন্ত তা ঘটেনি।
এই অসুখী রাজা ১৬৭২ সালে মারা যান এবং তাঁর মেয়ে জামাই আবুল হাসান কুতুব শাহ তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন।
আবদুল্লাহর তিন মেয়ে ছিল।[৩][৪]
পূর্বসূরী: সুলতান মুহাম্মদ কুতুব শাহ |
কুতুব শাহি রাজবংশ ১৬২৬-১৬৭২ |
উত্তরসূরী: আবুল হাসান কুতুব শাহ |
![]() |
এই ভারতীয় রাজ ব্যক্তিত্বের জীবনী বিষয়ক নিবন্ধটিটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |