আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান | |
---|---|
عبد الفتاح البرهان | |
![]() ২০১৯ সালে বুরহান | |
ক্রান্তিকালীন সার্বভৌমত্ব পরিষদের চেয়ারম্যান | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১১ নভেম্বর ২০২১[১] | |
ডেপুটি | মোহাম্মদ হামদান দাগালো |
কাজের মেয়াদ ২০ আগষ্ট ২০১৯ – ২৫ অক্টোবর ২০২১ | |
ডেপুটি | মোহাম্মদ হামদান দাগালো[২] |
উত্তরসূরী | "অফিস বিলুপ্ত" |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | গান্ডাতু, উত্তর মুদিরিয়াহ, সুদান প্রজাতন্ত্র (বর্তমানে নীলনদ, সুদান) | ১১ জুলাই ১৯৬০
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | ![]() |
শাখা | ![]() |
কাজের মেয়াদ | ১৯৯১–বর্তমান |
পদ | লেফটেন্যান্ট জেনারেল[৩] |
যুদ্ধ | দ্বিতীয় সুদানী গৃহযুদ্ধ দারফুর যুদ্ধ ২০২৩ সুদান সংঘাত |
আবদেল ফাত্তাহ আবদেলরহমান আল-বুরহান (আরবি: عبد الفتاح عبد الرحمن البرهان, প্রতিবর্ণীকৃত: আবদ আল-ফাত্তাহ আবদ আল-রহমান আল-বুরহান; জন্ম ১১ জুলাই ১৯৬০) [৪] সুদানী সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল যিনি সুদানের বর্তমান প্রকৃত শাসক। এপ্রিল ২০১৯ সালের সুদানী বিপ্লবের পর, তিনি সামরিক জান্তা, ট্রানজিশনাল মিলিটারি কাউন্সিলের (টিএমসি) নিয়ন্ত্রণ নেন। আগস্ট ২০১৯-এ বেসামরিক নাগরিকদের সাথে স্বাক্ষরিত একটি খসড়া সাংবিধানিক ঘোষণা কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত তিনি টিএমসি-এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় ক্রান্তিকালীন সার্বভৌমত্ব পরিষদের একটি সম্মিলিত সরকার প্রধান গঠন করা হয়। তার সহকারী হলেন মোহাম্মদ হামদান দাগালো।
২০২০ সালের জুবা চুক্তিতে আল-বুরহানকে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে পরিকল্পনা অনুযায়ী (মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণে) পদত্যাগ করার পরিবর্তে আরও ২০ মাসের জন্য সার্বভৌমত্ব পরিষদের নেতৃত্ব অব্যাহত রাখার অনুমতি প্রদান করা হয় [৫] আল-বুরহান ২০২১ সালের অক্টোবরে একটি অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখল করেন, সার্বভৌমত্ব পরিষদ ভেঙে দেন এবং পরের মাসে নতুন সদস্যপদ দিয়ে এটিকে পুনর্গঠন করেন। সে পরিষদের চেয়ারম্যান হন আল-বুরহান। [৬][৭] তিনি পূর্বে সুদানী সশস্ত্র বাহিনীর জেনারেল ইন্সপেক্টর ছিলেন। [৮]
commander-in-chief of the Sudanese Armed Forces (SAF) and chair of Sudan’s Sovereignty Council, Lt. General Abdul-Fattah al-Burhan