আবুল কাসিম আল-খোয়ী | |
---|---|
السيد أبو القاسم الموسوي الخوئي ابوالقاسم موسوی خویی | |
উপাধি | গ্রান্ড আয়াতুল্লাহ |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | |
মৃত্যু | আগস্ট ৮, ১৯৯২ | (বয়স ৯২)
সমাধিস্থল | ইমাম আলীর মাজার, নাজাফ, ইরাক ৩১°৫৯′৪৬″ উত্তর ৪৪°১৮′৫১″ পূর্ব / ৩১.৯৯৬১১১° উত্তর ৪৪.৩১৪১৬৭° পূর্ব |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা |
|
আদি নিবাস | খোয়, পশ্চিম অজারবাইজন প্রদেশ, ইরান |
সন্তান |
|
পিতামাতা |
|
আখ্যা | শিয়া |
ব্যবহারশাস্ত্র | জাফরি (উসুলি) |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | ইসনা আশারিয়া |
প্রধান আগ্রহ | |
উল্লেখযোগ্য কাজ | মু‘জাম রিজাল আল-হাদিস |
প্রতিষ্ঠান | নাজাফ হওজা |
মুসলিম নেতা | |
ভিত্তিক | নাজাফ, ইরাক |
কাজের মেয়াদ | ১৯৭০–১৯৯২ |
পূর্বসূরী | মুহসিন আল-হাকিম |
উত্তরসূরী | আব্দুল আলা আস-সবজিওয়ারী |
শিক্ষার্থী | |
পদ | মারজা |
ওয়েবসাইট | www |
আয়াতুল্লাহ আল-উজমা সৈয়দ আবুল কাসিম আল-মুসবী আল-খোয়ী (আরবি: أبو القاسم الموسوي الخوئي; ফার্সি: ابوالقاسم موسوی خویی; ১৯ নভেম্বর ১৮৯৯ – ৮ আগস্ট ১৯৯২) ছিলেন একজন ইরানি-ইরাকি শিয়া মুসলিম ধর্মগুরু।[১][২] তাঁকে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী শিয়া পণ্ডিত হিসাবে গণ্য করা হয়।
আয়াতুল্লাহ মুহসিন আল-হাকিমের মৃত্যুর পর আল-খোয়ী শিয়া মুসলিম জগতের বৃহদাংশের আধ্যাত্মিক নেতায় পরিণত হন এবং ১৯৯২ সালে তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত উক্ত পদে অধিষ্ঠিত থাকেন। ১৯৯৩ সালে স্বল্পকালের জন্য আয়াতুল্লাহ আব্দুল আলা আস-সবজিওয়ারী তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। অতঃপর আল-খোয়ীর সাবেক ছাত্র আলী সিস্তানী হওজার নেতৃত্ব গ্রহণ করেন, এর ফলে তাঁর অসংখ্য অনুসারী আস-সিস্তানীর অনুসারীতে পরিণত হন।[৩][৪]
আল-খোয়ী ১৮৯৯ সালের ১৯ নভেম্বর কাজার পারস্যের পশ্চিম অজারবাইজন প্রদেশের খোয়ী শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ইরানে তাঁর বাল্যকাল অতিবাহিত হয়। ১৩ বছর বয়সে তিনি ইরাকে গমন করেন এবং পবিত্র নাজাফ নগরীতে বসবাস শুরু করেন। নাজাফ হওজাতে তিনি বিশিষ্ট আলেমদের অধীনে শিয়া ইসলামি ধর্মতত্ত্ব অধ্যয়ন করেন। অবশেষে তিনি আয়াতুল্লাহ খেতাব অর্জন করেন এবং একজন মারজায় পরিণত হন। তিনি নাজাফ শহরেই শিক্ষকতা করে বাকি জীবন অতিবাহিত করেন।