আমরুল্লাহ সালেহ | |
---|---|
امرالله صالح | |
আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৭ আগস্ট ২০২১ | |
পূর্বসূরী | আশরাফ গনি |
আফগানিস্তানের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ – ১৫ আগস্ট ২০২১ | |
রাষ্ট্রপতি | আশরাফ গনি |
পূর্বসূরী | আবদুল রশিদ দোস্তুম |
স্বরাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ – ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ | |
রাষ্ট্রপতি | আশরাফ গনি |
পূর্বসূরী | ওয়াইস বার্মাক |
উত্তরসূরী | মাসউদ আন্দরবি |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | পাঞ্জশির, আফগানিস্তান | ১৫ অক্টোবর ১৯৭২
রাজনৈতিক দল | বাসেজ-ই মিল্লি |
আমরুল্লাহ সালেহ (দারি: امرالله صالح [amrʊlˈlɒːh sɒːˈleː(h)]; জন্ম ১৫ অক্টোবর ১৯৭২) হলেন একজন আফগান রাজনীতিবিদ যিনি ১৭ আগস্ট ২০২১থেকে নিজেকে আফগানিস্তানের ভারপ্রাপ্ত ঘোষণা করছেন।[১] তিনি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আফগানিস্তানের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন, ২০১৮ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী এবং ২০০৪ থেকে ২০১০ সালে পদত্যাগ করার আগ পর্যন্ত জাতীয় সুরক্ষা অধিদপ্তরের (এনডিএস) প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[২]
আফগান গোয়েন্দাদের প্রধান হওয়ার আগে তিনি আহমদ শাহ মাসউদের নর্দার্ন অ্যালায়েন্সের সদস্য ছিলেন।[৩] ১৯৯৭ সালে, মাসউদ সালেহকে তাজিকিস্তানের দুশান্বেতে আফগান দূতাবাসের অভ্যন্তরে নর্দার্ন অ্যালায়েন্সের যোগাযোগ কার্যালয়ের দায়িত্ব দেয়, যা আন্তর্জাতিক বেসরকারি (মানবিক) সংস্থা এবং গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যোগাযোগ পরিচালনা করে।[৪] ২০১০ সালে এনডিএস থেকে পদত্যাগ করার পর সালেহ গণতন্ত্রপন্থী এবং তালেবান বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলেন যার নাম দেন বাসেজ-ই মিল্লি (জাতীয় সংহতি) এবং গ্রিন ট্রেন্ড।[৫] ২০১৭ সালের মার্চ মাসে সালেহকে রাষ্ট্রপতি আশরাফ গনি নিরাপত্তা সংশোধন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন।[৬] ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে, তিনি গনি কর্তৃক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে নিযুক্ত হন, পরবর্তীতে গনি নির্বাচনী দলে যোগদানের জন্য পদত্যাগ করেন, সফল প্রচারণার মাধ্যমে সালেহকে আফগানিস্তানের প্রথম উপ-রাষ্ট্রপতি বানানো হয়।[৭]
আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাতের নিয়ন্ত্রণে কাবুলের পতনের পর আশরাফ গনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান, সালেহ পানশির উপত্যকায় স্থানান্তরিত হন, সেখানে তিনি নিজেকে আফগানিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন এবং আহমেদ মাসউদ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিসমিল্লাহ খান মোহাম্মদীর সাথে তালেবান বিরোধী ফ্রন্ট গঠনের ঘোষণা দেন।[৮][৯]
সালেহ আফগানিস্তানের একজন শক্তিশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন এবং অসংখ্য হত্যা চেষ্টার মুখোমুখি হয়েছিলেন।[১০] তালেবান এবং পাকিস্তানের একজন স্পষ্টভাষী সমালোচক হিসেবে তিনি তার যুদ্ধবিগ্রহ[১১], কঠোর পরিশ্রমী স্বভাব[১২] এবং ভারতের আরএডাব্লিউ এজেন্সির হয়ে কাজ করার জন্য পরিচিত।[১৩][১৪]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |