আমীর জামান | |
---|---|
মন্ত্রিসভায় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৪ আগস্ট ২০১৭ – ৩১ মে ২০১৮ | |
প্রধানমন্ত্রী | শহীদ খাকান আব্বাসী |
পূর্বসূরী | অফিস প্রতিষ্ঠিত |
উত্তরসূরী | মুরাদ সাঈদ |
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১ জুন ২০১৩ – ৩১ মে ২০১৮ | |
নির্বাচনী এলাকা | এনএ -২৬৩ (লোরালাই) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জাতীয়তা | পাকিস্তান |
রাজনৈতিক দল | জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম (এফ) |
মাওলানা আমীর জামান ( উর্দু: مولانا امیر زمان ) হলেন এমন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ যিনি আগস্ট ২০১৭ সাল থেকে মে ২০১৮ সাল পর্যন্ত আব্বাসি মন্ত্রিসভায় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জুন ২০১৩ থেকে মে ২০১৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
আমীর জামান ২০০২ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে এনএ -২৬৩ (লোরালাই) আসন থেকে মুত্তাহিদা মজলিসে আমলের (এমএমএ) প্রার্থী হয়ে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের প্রার্থী হয়েছিলেন তবে তিনি পরাজিত হন। তিনি ১৯,২১৮ ভোট পেয়ে সরদার ইয়াকুবের কাছে আসনটি হারান। একই নির্বাচনে তিনি নির্বাচনী এলাকা পিবি -১৬ (লোরালাই -৩) আসন থেকে এমএমএর প্রার্থী হিসাবে বেলুচিস্তানের প্রাদেশিক পরিষদের হয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন তবে তিনি হেরে যান। তিনি ৭,৫৫৯ ভোট পেয়ে পাকিস্তান মুসলিম লীগের (কিউ) (পিএমএল-কিউ) প্রার্থী মুহাম্মদ খান তুরের কাছে পরাজিত হন। [১]
তিনি ২০১৩ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে এনএ -২৬৩ (লোরালাই-কাম-মুসাখেল-কাম-বরখন ) আসন থেকে জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম (এফ) (জেআইআই-এফ) এর প্রার্থী হিসাবে জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। [২][৩][৪][৫] তিনি ৩১,০৩১ ভোট পেয়ে সরদার ইয়াকুবকে পরাজিত করেছিলেন। [৬]
আগস্ট ২০১৭ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শহীদ খাকান আব্বাসি নির্বাচনের পরে তাকে আব্বাসির ফেডারেল মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। [৭][৮] মন্ত্রিসভা গঠনের পর তিনি যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর পদে নিযুক্ত হন। [৯] ৩১ মে ২০১৮ সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়ার পরে জামান যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের ফেডারেল মন্ত্রীর পদে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। [১০]