আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম

আর. প্রেমাদাসা ক্রিকেট স্টেডিয়াম
খেত্তারামা স্টেডিয়াম
স্টেডিয়ামের তথ্যাবলি
অবস্থানমালিগাওতা, কলম্বো
দেশশ্রীলঙ্কা
স্থানাঙ্ক৬°৫৬′২২.৮″ উত্তর ৭৯°৫২′১৯.৩″ পূর্ব
প্রতিষ্ঠা১৯৮৬
ধারণক্ষমতা৩৫,০০০
স্বত্ত্বাধিকারীশ্রীলঙ্কা ক্রিকেট
পরিচালকশ্রীলঙ্কা ক্রিকেট
ভাড়াটেশ্রীলঙ্কা ক্রিকেট
প্রান্তসমূহ
খেত্তারামা ইন্ড
মালিগাওতা ইন্ড (স্কোরবোর্ড ইন্ড)
আন্তর্জাতিক খেলার তথ্য
প্রথম পুরুষ টেস্ট২৮ আগস্ট – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৯২:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  অস্ট্রেলিয়া
সর্বশেষ পুরুষ টেস্ট১৪–১৮ জুলাই ২০১৭:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  জিম্বাবুয়ে
প্রথম পুরুষ ওডিআই৫ এপ্রিল ১৯৮৬:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  নিউজিল্যান্ড
সর্বশেষ পুরুষ ওডিআই৬ জানুয়ারি ২০২৪:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  জিম্বাবুয়ে
প্রথম পুরুষ টি২০আই১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  ভারত
সর্বশেষ পুরুষ টি২০আই১৮ জানুয়ারি ২০২৪:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  জিম্বাবুয়ে
প্রথম নারী ওডিআই২৯ মার্চ ১৯৯৯:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  নেদারল্যান্ডস
সর্বশেষ নারী ওডিআই১৭–১৮ নভেম্বর ২০১৬:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  ইংল্যান্ড
প্রথম নারী টি২০আই৪ অক্টোবর ২০১২:
ইংল্যান্ড  বনাম  নিউজিল্যান্ড
সর্বশেষ নারী টি২০আই২৬ মে ২০১৫:
শ্রীলঙ্কা  বনাম  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ঘরোয়া দলের তথ্য
শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল (১৯৮৬–বর্তমান)
১৯ জানুয়ারি ২০২৪ অনুযায়ী

আর. প্রেমাদাসা ক্রিকেট স্টেডিয়াম (সিংহলি: ආර්. ප්‍රේමදාස ක්‍රීඩාංගණය, তামিল: ஆர். பிரேமதாச அரங்கம்) পূর্বে হিসাবে পরিচিত খেত্তারামা স্টেডিয়াম শ্রীলঙ্কার মালিগাওতা এলাকার খেত্তারামা রোডে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম। এটি ১৯৮৬ সালে নির্মিত স্থায়ী স্থাপনাবিশেষ। জুন, ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি খেত্তারামা স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে শ্রীলঙ্কার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি রানাসিংহে প্রেমাদাসার নামকে চীরস্মরণীয় করে রাখতে এর বর্তমান নামকরণ করা হয়। ফ্লাডলাইটবিশিষ্ট স্টেডিয়ামটির আসন সংখ্যা ৩৫,০০০। পীচের দুই অংশের নাম যথাক্রমে খেত্তারামা প্রান্ত এবং মালিগাওতা প্রান্ত

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

শ্রীলঙ্কার প্রয়াত রাষ্ট্রপতি রানাসিংহে প্রেমাদাসার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে স্টেডিয়ামটিকে চৌদ্দ হাজার আসন থেকে পঁয়ত্রিশ হাজার আসনে রূপান্তরিত করা হয়। এর ফলে এটি শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে বড় স্টেডিয়ামের মর্যাদা লাভ করে। ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬ সালে শ্রীলঙ্কা বি দল এবং ইংল্যান্ড বি দলের মধ্যকার খেলার মাধ্যমে স্টেডিয়ামের অভিষেক ঘটে।

৫ এপ্রিল, ১৯৮৬ সালে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে এর যাত্রা শুরু হয়। ২৮ আগস্ট, ১৯৯২ সালে শ্রীলঙ্কা বনাম অস্ট্রেলিয়ার মধ্যেকার টেস্ট ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

২০০৯ ভারতীয় উদ্বোধনী বাটসমেন গৌতম গম্ভীর স্বাগতিকদের বিরুদ্ধে এই মাঠে প্রথম দেড়শত রানের ইনিংস খেলেন।

২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কান উইকেটরক্ষক বাটসমেন কুমার সাঙ্গাকারা ১৬৯ রানের ইনিংস খেলেন যা এই মাঠে সর্বোচ্ছ।

বিশ্বকাপ ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

১৯৯৬২০১১ আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়ায়ে নয়টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়, যার মধ্যে একটি কোর্টার ফাইনাল এবং একটি সেমি-ফাইনাল ম্যাচ রয়েছে। এই স্টেডিয়ামটি শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ ম্যাচের আয়োজন করা স্টেডিয়াম।

১৯৯৬ ক্রিকেট বিশ্বকাপ

[সম্পাদনা]
১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬
খেলতে অস্বীকৃতির কারণে শ্রীলঙ্কা জয় পায়
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: মাহবুব শাহসিরিল মিচলে
  • নিরাপত্তার কারণে অস্ট্রেলিয়া খেলতে অস্বীকার করে। এ সময়ে দলটি মুম্বাইয়ে অবস্থান করছিল।
২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬
খেলতে অস্বীকৃতির কারণে শ্রীলঙ্কা জয় পায়
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: মাহবুব শাহভি.কে. রামস্বামী
  • নিরাপত্তার কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলতে অস্বীকার করে।

২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ

[সম্পাদনা]
গ্রুপ পর্ব
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ (দিন/রাত)
পাকিস্তান 
২৭৭/৭ (৫০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
২৬৬/৯ (৫০ ওভার)
মিসবাহ-উল-হক ৮৩* (৯১)
রঙ্গনা হেরাথ ২/৪৬ (১০ ওভার)
চামারা সিলভা ৫৭ (৭৮)
শহীদ আফ্রিদি ৪/৩৪ (১০ ওভার)
পাকিস্তান ১১ রানে বিজয়ী।
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ডড্যারিল হারপার
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
১ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
কেনিয়া 
১৪২ (৪৩.৪ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
১৪৬/১ (১৮.৪ ওভার)
কলিন্স ওবুয়া ৫২ (১০০)
লাসিথ মালিঙ্গা ৬/৩৮ (৭.৪ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৯ উইকেটে বিজয়ী (১৮৮ বল বাকী)
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: টনি হিলশাবির তারাপোরে
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: লাসিথ মালিঙ্গা (শ্রীলঙ্কা)
  • কেনিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • লাসিথ মালিঙ্গা তার দ্বিতীয় ওডিআই হ্যাট্রিক করেন।
৩ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
পাকিস্তান 
১৮৪ (৪৩ ওভার)
 কানাডা
১৩৮ (৪২.৫ ওভার)
উমর আকমল ৪৮ (৬৮)
হারভীর বাইদোয়ান ৩/৩৫ (৮ ওভার)
জিমি হংস্র ৪৩ (৭৫)
শহীদ আফ্রিদি ৫/২৩ (১০ ওভার)
পাকিস্তান ৪৬ রানে বিজয়ী।
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: ড্যারিল হারপারনাইজেল লং
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৫ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
শ্রীলঙ্কা 
১৪৬/৩ (৩২.৫ ওভার)
কুমার সাঙ্গাকারা ৭৩* (১০২)
শন টেইট ১/২৩ (৫ ওভার)
বৃষ্টির কারণে খেলা পরিত্যক্ত
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ডটনি হিল
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: নির্ধারিত হয়নি
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে খেলা পরিত্যক্ত; শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়া প্রত্যেকেই ১ পয়েন্ট পায়।
১৯ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
অস্ট্রেলিয়া 
১৭৬ (৪৬.৪ ওভার)
 পাকিস্তান
১৭৮/৬ (৪১ ওভার)
ব্রাড হাড্ডিন ৪২ (৮০)
উমর গুল ৩/৩০ (৭.৪ ওভার)
আসাদ শফিক ৪৬ (৮১)
ব্রেট লি ৪/২৮ (৮ ওভার)
পাকিস্তান ৪ উইকেটে বিজয়ী (৫৪ বল বাকী)
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাসটনি হিল
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: উমর আকমল (পাকিস্তান)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

কোয়ার্টার-ফাইনাল

[সম্পাদনা]
২৬ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
ইংল্যান্ড 
২২৯/৬ (৫০ ওভার)
শ্রীলঙ্কা 
২৩১/০ (৩৯.৩ ওভার)
তিলকরত্নে দিলশান ১০৮* (১১৫)
লুক রাইট ০/১৭ (৪ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ১০ উইকেটে বিজয়ী (৬৩ বল বাকী)
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: সাইমন টাওফেলবিলি ডকট্রোভ
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ১০ উইকেটে পরাজিত হয়।

সেমি-ফাইনাল

[সম্পাদনা]
২৯ মার্চ, ২০১১ (দিন/রাত)
নিউজিল্যান্ড 
২১৭ (৪৮.৫ ওভার)
শ্রীলঙ্কা 
২২০/৫ (৪৭.৫ ওভার)
তিলকরত্নে দিলশান ৭৩ (৯৩)
টিম সাউদি ৩/৫৭ (১০ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৫ উইকেটে বিজয়ী (১৩ বল বাকী)
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো
আম্পায়ার: আলীম দারস্টিভ ডেভিস
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • নিউজিল্যান্ড ৬ষ্ঠ ও শ্রীলঙ্কা ৪র্থবারের মতো বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠে।
  • ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২০৫ রান করে, যা এ মাঠের সর্বোচ্চ দলগত স্কোর।
  • ২০১২ সালে লুক রাইট আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৯৯ রান করেন যা এই মাঠের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর। ২০১৭ সালে বিরাট কোহলি ৮২ রানের ইনিংস খেলেন ।
  • ২০১২ সালে হরভজন সিং ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১২ রানে ৪টি উইকেট নেন যা এই মাঠের সেরা বোলিং প্রদর্শন ।
  • ভারত এখানে খেলা ৭টি ম্যাচের মধ্যে ৬টি ম্যাচেই জয় লাভ করে। ২০১২ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১টি ম্যাচে হেরেছে এবং টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যেতে হয়।

আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০

[সম্পাদনা]

২০১২ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় স্বাগতিক দেশের মর্যাদা পেয়েছে শ্রীলঙ্কা যা ১৮ সেপ্টেম্বর-৭ অক্টোবর, ২০১২ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তন্মধ্যে ২৭টি খেলার মধ্যে ১৫টি টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট খেলা এখানে অনুষ্ঠিত হয়। অন্যান্য খেলাগুলো পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সম্পন্ন হয়েছে।

২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০

[সম্পাদনা]
গ্রুপ পর্ব
গ্রুপ এ
১৯ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
ভারত 
১৫৯/৫ (২০ ওভার)
 আফগানিস্তান
১৩৬ (১৯⋅৩ ওভার)
বিরাট কোহলি ৫০ (৩৯)
শাপুর জাদরান ২/৩৩ (৪ ওভার)
ভারত ২৩ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: বিরাট কোহলি (ভারত)
  • আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২১ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
ইংল্যান্ড 
১৯৬/৫ (২০ ওভার)
 আফগানিস্তান
৮০ (১৭.২ ওভার)
ইংল্যান্ড ১১৬ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: লুক রাইট (ইংল্যান্ড)
  • আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • এ ম্যাচের ফলে ইংল্যান্ড ও ভারত সুপার আট পর্বে উঠে যায় এবং আফগানিস্তান টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেয়।

২৩ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
ভারত 
১৭০/৪ (২০ ওভার)
 ইংল্যান্ড
৮০ (১৪.৪ ওভার)
রোহিত শর্মা ৫৫* (৩৩)
স্টিভেন ফিন ২/৩৩ (৪ ওভার)
ভারত ৯০ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও আসাদ রউফ (পাকিস্তান)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: হরভজন সিং (ভারত)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে এটাই ইংল্যান্ডের সর্বনিম্ন স্কোর।
  • আইসিসি বিশ্ব টি২০ ক্রিকেটে টেস্টভূক্ত দেশ হিসেবে ইংল্যান্ডের ৮০ রানে অল আউট সর্বনিম্ন রান হিসেবে চিহ্নিত।
গ্রুপ বি
১৯ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
আয়ারল্যান্ড 
১২৩/৭ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১২৫/৩ (১৫.১ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২২ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১৯১/৮ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১০০/১ (৯.১ ওভার)
ক্রিস গেইল ৫৪ (৩৩)
মিচেল স্টার্ক ৩/৩৫ (৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ১৭ রানে জয়ী (ডি/এল মেথড)
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও আসাদ রউফ (পাকিস্তান)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • দ্বিতীয় ইনিংসে ৯.১ ওভারের পর বৃষ্টিজনিত কারণে ম্যাচ পরিত্যক্ত।
  • ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান সংখ্যা ৮৩। ফলে, জয়ের ব্যবধান দাঁড়ায় ১৭
  • খেলার ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া সুপার আট পর্বে উত্তীর্ণ।

২৪ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
আয়ারল্যান্ড 
১২৯/৬ (১৯ ওভার)
ফলাফল হয়নি
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে আয়ারল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ের জন্যে আমন্ত্রণ জানায়।
  • বৃষ্টিজনিত কারণে ১৯ ওভারে সীমাবদ্ধ
  • ২য় ইনিংস শুরুর পূর্বেই বৃষ্টিজনিত কারণে খেলা পরিত্যক্ত।
  • অধিকতর নেট রান রেট ও ভাগ্যের সহায়তা নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডজ সুপার আট পর্বে উত্তীর্ণ এবং প্রতিযোগিতা থেকে আয়ারল্যান্ডের বিদায়
গ্রুপ ২
২৮ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
দক্ষিণ আফ্রিকা 
১৩৩/৬ (২০ ওভার)
 পাকিস্তান
১৩৬/৮ (১৯.৪ ওভার)
উমর আকমল ৪৩* (৪১)
ডেল স্টেইন ৩/২২ (৪ ওভার)
পাকিস্তান ২ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: উমর গুল (পাকিস্তান)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে

২৮ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
ভারত 
১৪০/৭ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৪১/১ (১৪.৫ ওভার)
ইরফান পাঠান ৩১ (৩০)
শেন ওয়াটসন ৩/৩৪ (৪ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৭২ (৪২)
যুবরাজ সিং ১/১৬ (২ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৯ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে

৩০ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
দক্ষিণ আফ্রিকা 
১৪৬/৫ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৪৭/২ (১৭.৪ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৭০ (৪৭)
মরনে মরকেল ১/২৩ (৩ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়

৩০ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
পাকিস্তান 
১২৮ (১৯.৪ ওভার)
 ভারত
১২৯/২ (১৭ ওভার)
বিরাট কোহলি ৭৮* (৬১)
রাজা হাসান ১/২২ (৪ ওভার)
ভারত ৮ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: বিরাট কোহলি (ভারত)
  • পাকিস্তান টসে জয়লাভ করে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়

২ অক্টোবর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
পাকিস্তান 
১৪৯/৬ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১১৭/৭ (২০ ওভার)
মাইকেল হাসি ৫৪* (৪৭)
সাঈদ আজমল ৩/১৭ (৪ ওভার)
পাকিস্তান ৩২ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: রাজা হাসান (পাকিস্তান)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • খেলার ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া অধিকতর নেট রান রেটে সেমি-ফাইনাল পর্বে উত্তীর্ণ হয় এবং দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

২ অক্টোবর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
ভারত 
১৫২/৬ (২০ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১৫১ (১৯.৫ ওভার)
সুরেশ রায়না ৪৫ (৩৪)
রবিন পিটারসন ২/২৫ (৪ ওভার)
ফাফ দু প্লেসিস ৬৫ (৩৮)
জহির খান ৩/২২ (৪ ওভার)
ভারত ১ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: যুবরাজ সিং (ভারত)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে
  • খেলার ফলাফল ও শ্রেয়তর রান রেটে পাকিস্তান সেমি-ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে * ও একমাত্র দল হিসেবে প্রত্যেক আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় সেমিফাইনালে খেলার অধিকারী এবং ভারত প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়
সেমিফাইনাল
৪ অক্টোবর
১৯:০০ (দিন/রাত)
শ্রীলঙ্কা 
১৩৯/৪ (২০ ওভার)
 পাকিস্তান
১২৩/৭ (২০ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ১৬ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • খেলার ফলাফলে স্বাগতিক দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কা ফাইনালে উত্তীর্ণ হয় এবং পাকিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

৫ অক্টোবর
১৯:০০ (দিন/রাত)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
২০৫/৪ (২০ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৩১ (১৬.৪ ওভার)
ক্রিস গেইল ৭৫* (৪১)
প্যাট কামিন্স ২/৩৬ (৪ ওভার)
জর্জ বেইলি ৬৩ (২৯)
রবি রামপাল ৩/১৬ (৩.৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭৪ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • অস্ট্রেলিয়া ধারাবাহিকভাবে ২য়বারের মতো সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং অস্ট্রেলিয়া প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়
ফাইনাল
৭ অক্টোবর
১৯:০০ (দিন/রাত)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ 
১৩৭/৬ (২০ ওভার)
 শ্রীলঙ্কা
১০১ (১৮.৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩৬ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও সায়মন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মারলন স্যামুয়েলস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • টসে জয়ী হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাট করে
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ শিরোপা লাভ করে
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১ম বারের মতো ২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ শিরোপা লাভ

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]