আরভিং থালবার্গ | |
---|---|
Irving Thalberg | |
জন্ম | আরভিং গ্রান্ট থালবার্গ ৩০ মে ১৮৯৯ |
মৃত্যু | ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৩৬ সান্তা মনিকা, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৩৭)
মৃত্যুর কারণ | নিউমোনিয়া |
সমাধি | ফরেস্ট লন মেমোরিয়াল পার্ক, গ্লেনডেল |
জাতীয়তা | মার্কিন |
অন্যান্য নাম | আরভিং জি. থালবার্গ |
পেশা | চলচ্চিত্র প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯২১-১৯৩৬ |
দাম্পত্য সঙ্গী | নর্মা শিয়েরার (বি. ১৯২৭) |
সন্তান | আরভিং থালবার্গ জুনিয়র (১৯৩০-১৯৮৭) ক্যাথরিন থালবার্গ (১৯৩৫-২০০৬) |
পিতা-মাতা | উইলিয়াম থালবার্গ (পিতা) হেনরিয়েটা হেইমান (মাতা) |
পুরস্কার | একাডেমি পুরস্কার (৩ বার) |
আরভিং গ্রান্ট থালবার্গ (ইংরেজি: Irving Grant Thalberg; ৩০শে মে ১৮৯৯ - ১৪ই সেপ্টেম্বর ১৯৩৬) ছিলেন একজন মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক। তিনি চলচ্চিত্র যুগের শুরুর বছরগুলোতে চলচ্চিত্র প্রযোজনা শুরু করেন। তার পাণ্ডুলিপি ও অভিনয়শিল্পী নির্বাচন, ব্যবস্থাপনা কর্মী সংগ্রহ, ও চলচ্চিত্র থেকে মুনাফা অর্জনের জন্য তাকে "দ্য বয় ওয়ান্ডার" বলে ডাকা হতো। তার প্রযোজিত উল্লেখযোগ্য ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র হল গ্র্যান্ড হোটেল, চায়না সিজ, ক্যামিল, মিউটিনি অন দ্য বাউন্টি ও দ্য গুড আর্থ।[১]
থালবার্গ ১৮৯৯ সালের ৩০শে মে নিউ ইয়র্কের ব্রুকলিনে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা উইলিয়াম থালবার্গ ও মাতা হেনরিয়েটা হেইমান ছিলেন জার্মান ইহুদি অভিবাসী। তার জন্মের কিছুদিন পর তাকে "ব্লু বেবি উপসর্গ"-এর চিকিৎসা করা হয়। তার হৃদপিণ্ডে অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যাওয়ায় তার এই রোগ দেখা দেয়। তার পারিবারিক চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞ জানায় যে তিনি বিশ বছর বা সর্বোচ্চ ত্রিশ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকবেন।[২]
বছর | পুরস্কারের বিভাগ | মনোনীত চলচ্চিত্র | ফলাফল |
---|---|---|---|
১৯২৭-২৮ | শ্রেষ্ঠ অদ্বিতীয় ও শৈল্পিক নির্মাণ | দ্য ক্রাউড | মনোনীত |
১৯২৮-২৯ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দ্য ব্রডওয়ে মেলডি | বিজয়ী |
১৯২৮-২৯ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দ্য হলিউড রিভিউ অব নাইনটিন টোয়েন্টি নাইন | মনোনীত |
১৯২৯-৩০ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দ্য বিগ হাউজ | মনোনীত |
১৯২৯-৩০ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দ্য ডিভোর্সি | মনোনীত |
১৯৩০-৩১ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | ট্রেডার হর্ন | মনোনীত |
১৯৩১-৩২ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | গ্র্যান্ড হোটেল | মনোনীত |
১৯৩১-৩২ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দ্য চ্যাম্প | মনোনীত |
১৯৩২-৩৩ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | পিকচার স্মাইলিন থ্রো | মনোনীত |
১৯৩৪ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দ্য ব্যারেটস্ অব উইমপোল স্ট্রিট | মনোনীত |
১৯৩৫ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | মিউটিনি অন দ্য বাউন্টি | মনোনীত |
১৯৩৬ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট | মনোনীত |
১৯৩৭ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দ্য গুড আর্থ | মনোনীত |