ডাকনাম | লে সেলেকসিওন | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | আরুবা ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | মার্ভিক বের্মুদেস | ||
অধিনায়ক | রেমন্ড বাতেন | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | থেরিক রুইজ (২৪) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ফ্রেদেরিক রোনালদ গোমেস (৬) | ||
মাঠ | ত্রিনিদাদ স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | ARU | ||
ওয়েবসাইট | avbaruba | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৯৩ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ১১২ (নভেম্বর ২০১৫) | ||
সর্বনিম্ন | ২০২ (ফেব্রুয়ারি–এপ্রিল ২০০৮) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৮৭ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ৫০ (১৯২৪) | ||
সর্বনিম্ন | ২০৩ (এপ্রিল ২০২০) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (আরুবা; ৬ এপ্রিল ১৯২৪)[৩] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (সুরিনাম; ৬ জুন ১৯৪৬) ![]() ![]() (ওরানিয়েস্টাট, আরুবা; ১ জুন ২০১৪) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (আরিমা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো; ২৩ এপ্রিল ১৯৮৯) |
আরুবা জাতীয় ফুটবল দল (ওলন্দাজ: Arubaans voetbalelftal, পাপিয়ামেন্তো: Seleccion Arubano di futbol) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে আরুবার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম আরুবার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আরুবা ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৮৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৮৬ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৪] ১৯২৪ সালের ৬ই এপ্রিল তারিখে, আরুবা প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; আরুবায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে আরুবা কুরাসাওয়ের কাছে ৪–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
২,৫০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট ত্রিনিদাদ স্টেডিয়ামে লে সেলেকসিওন নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় আরুবার রাজধানী নর্টে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মার্ভিক বের্মুদেস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ডে ডেইকের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় রেমন্ড বাতেন।
আরুবা এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপেও আরুবা এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
থেরিক রুইজ, লেরয় ওহলার্স, এরিক আব্দুল, ফ্রেদেরিক রোনালদ গোমেস এবং ডোয়াইনালেক্স রাভেনের মতো খেলোয়াড়গণ আরুবার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৫ সালের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে আরুবা তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (১১২তম) অর্জন করে এবং ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ২০২তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে আরুবার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৫০তম (যা তারা ১৯২৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২০৩। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৯১ | ![]() |
![]() |
৮৮৮.৯৪ |
১৯২ | ![]() |
![]() |
৮৮১.১৮ |
১৯৩ | ![]() |
![]() |
৮৭৯.৩২ |
১৯৪ | ![]() |
![]() |
৮৭০.৬৩ |
১৯৫ | ![]() |
![]() |
৮৫৬.৫৪ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১৮৫ | ![]() |
![]() |
১০২২ |
১৮৬ | ![]() |
![]() |
১০১১ |
১৮৭ | ![]() |
![]() |
১০০২ |
১৮৭ | ![]() |
![]() |
১০০২ |
১৮৯ | ![]() |
![]() |
১০০১ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
![]() |
নেদারল্যান্ডস এন্টিলসের অংশ ছিল | নেদারল্যান্ডস এন্টিলসের অংশ ছিল | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ২ | ০ | ০ | ২ | ৩ | ৬ | ||||||||
![]() ![]() |
৪ | ০ | ১ | ৩ | ৭ | ১১ | |||||||||
![]() |
২ | ০ | ০ | ২ | ২ | ১০ | |||||||||
![]() |
২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৪ | |||||||||
![]() |
২ | ১ | ০ | ১ | ৬ | ৬ | |||||||||
![]() |
৪ | ২ | ০ | ২ | ৫ | ৫ | |||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ১৬ | ৩ | ১ | ১২ | ২৩ | ৪২ |