ডাকনাম | সানি ওয়ানস | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
সংঘ | আর্জেন্টাইন ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন | ||||||
কর্মীবৃন্দ | |||||||
অধিনায়ক | এস্টাবান ম্যাকডার্মট | ||||||
কোচ | ড্যানিয়েল সাট্টন | ||||||
ইতিহাস | |||||||
প্রথম শ্রেণী অভিষেক | ব. এমসিসি (বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা; ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯১২) | ||||||
লিস্ট এ অভিষেক | ব. ওমান (উইন্ডহোক, নামিবিয়া; ২৪ নভেম্বর ২০০৭) | ||||||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |||||||
আইসিসি মর্যাদা | সহযোগী সদস্য (১৯৭৪ ) | ||||||
আইসিসি অঞ্চল | আমেরিকাস | ||||||
| |||||||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট | |||||||
প্রথম আন্তর্জাতিক | ব. উরুগুয়ে (১৮৬৮) | ||||||
একদিনের আন্তর্জাতিক | |||||||
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উপস্থিতি | ৬ (১৯৭৯ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||
সেরা ফলাফল | প্রথম রাউন্ড (১৯৭৯; ১৯৮৬–২০০১) | ||||||
| |||||||
১৭ জুন ২০১৯ অনুযায়ী |
আর্জেন্টিনা জাতীয় ক্রিকেট দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেশ আর্জেন্টিনার প্রতিনিধিত্বকারী একটি দল। আর্জেন্টিনা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ) কর্তৃক আয়োজিত এ দলটি আইসিসির সহযোগী সদস্য পদ লাভ করে ১৯৭৪ সালে।
দেশটিতে প্রথম খেলাটি নিয়ে আসে ব্রিটিশ অভিবাসীরা, আর্জেন্টিনা তাদের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচটি খেলে উরুগুয়ের সাথে ১৮৬৮ সালে, এবং সূচী অনুযায়ী পরবর্তীতে ব্রাজিল এবং চিলির সাথে পর্যায়ক্রেম ১৮৮৮ ও ১৮৯৩ সালে।[২] ১৯১২ সাল থেকে শুরু করে দুইটি মৌসুমে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) সহ প্রতিনিয়ত ইংলিশ ক্রিকেট দল আর্জেন্টিনা সফরে আসত। উক্ত চারটি সফরে, আর্জেন্টিনা জাতীয় পার্শ ও সফরকারীদের মধ্যকার অনুষ্ঠিত খেলাগুলো প্রথম-শ্রেণীর মর্যাদা পায় এবং ১৯১২ থেকে ১৯৩৮ এর মধ্যে মোট তেরটি প্রথম-শ্রেণীর খেলা অনুষ্ঠিত হয়।[৩] আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, এবং চিলি, মূলত দক্ষিণ আমেরিকান ক্রিকেটের অংশ, এবং ১৯২০ এর পর থেকে তাদের আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ ধারাবাহিক রয়েছে, যা আজ পর্যন্ত চলছে (কেবল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশপাশের সময় ছাড়া)।[৪] উক্ত তিনটি দল ও পেরু মিলে ১৯৯৫ সালে গঠন করে দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতা, যা এখন প্রতি বৎসর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর্জেন্টিনা হচ্ছে উক্ত চ্যাম্পিয়ানশীপের উদ্দ্যোগী দল, অনুষ্ঠিত এগারটি আসরের সাতটিতেই আর্জেন্টিনা ছিল জয়ী।
আর্জেন্টিনা আইসিসির প্রতিযোগিতায় অভিষেক করে ইংল্যান্ডে ১৯৭৯ আইসিসি ট্রফির মাধ্যমে, যা আইসিসি কর্তৃক সহযোগী সদস্য দেশের জন্য আয়োজিত প্রথম প্রতিযোগিতা ছিল। ১৯৮২ সংস্করণে আর্জেন্টিনা তাদের ধারাবাহিক উপস্থিতি রাখতে ব্যর্থ হয়, কিন্তু ১৯৮৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত পাঁচ আসরে ধারাবাহিকভাবে অংশগ্রহণ করে। যদিও আর্জেন্টিনা উক্ত প্রতিযোগিতায় তাদের প্রথম জয়ের স্বাদ পায় ১৯৯০ আসরে পূর্ব এবং মধ্য আফ্রিকা দলকে পরাজিত করে।[৫] দলটি ২০০১ সংস্করণে, দ্বিতীয় বিভাগের খেলায় চারটি জয় পায়। কিন্তু পরবর্তীতে নতুন নামে শুরু হওয়া বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে দলটির কোন উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। ২০০০ সালের শুরুর দিকে আর্জেন্টিনাই ছিল আইসিসি আমেরিকাস অঞ্চলের সেরা সহযোগী সদস্য দল, এবং ২০০৭ সালে, যখন বিশ্ব ক্রিকেট লীগ (ডব্লিউসিএল) গঠন করা হয়, তখন দলটিকে তৃতীয় বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। পরবর্তীতে একই বছরে দ্বিতীয় বিভাগে উন্নীত করা হয়, এবং তড়িৎ অবনমনও করা হয়। তৎপরবর্তী বছরে আর্জেন্টিনা তাদের একে একে বিভাগ হারাতে থাকে। শেষ পর্যন্ত ২০১৩ ষষ্ঠ বিভাগের আসরে চতুর্থ স্থান অর্জন করায়, আর্জেন্টিনা বিশ্ব প্রতিযোগিতা পদ্ধতিতে তাদের স্থান হারায়। এখন পর্যন্ত দলটি যোগ্যতা অর্জনের অপেক্ষায় এবং কেবল আঞ্চলিক প্রতিযোগিতায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
এপ্রিল ২০১৮, আইসিসি সিদ্ধান্ত নেয় যে, সকল সদস্য দেশকে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক (টি২০আই) মর্যাদা প্রদান করবে। এরই প্রেক্ষিতে, ১ জানুয়ারি ২০১৯ এর পরে আর্জেন্টিনা ও আইসিসি সদস্যদের মধ্যে অনুষ্ঠিত সকল টুয়েন্টি২০ খেলাগুলো হবে পূর্ণ টি২০আই মর্যাদা সম্পন্ন।[৬]
আর্জেন্টিনায় ক্রিকেট শুরু হয় ১৮০৬ সালে, এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রথম সামনে আসে ১৮৬৮ সালে উরুগুয়ের বিপক্ষে।[৭] আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত উরুগুয়ের মুখোমুখি হয় ২৯ বার এবং জয় পায় ২১ বার। পূর্বে দলটি ১৮৮৮ সালে ব্রাজিলের বিপক্ষে এবং ১৮৯৩ সালে চিলির বিপক্ষে খেলে। চিলির বিপক্ষে ১ম ম্যাচের জন্য জাতীয় দলকে সান্তিয়াগো, চিলি সফরের জন্য খচ্চরে আরোহণ করে আন্দিজ পর্বতমালা অতিক্রম করতে হয়েছিল, যার জন্য সাড়ে তিন দিন সময় লেগেছিল।
আর্জেন্টিনা প্রথম প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলে ১৯১২ সালে এমসিসির বিপক্ষে।[৮] আর্জেন্টিনা জাতীয় দল, সফরকারী দলের সাথে তিন ম্যাচের একটি সিরিজ খেলে, প্রথমটিতে জয় লাভ করে,[৯] কিন্তু দ্বিতীয়[১০] এবং তৃতীয়টিতে[১১] পরাজিত হয়। দলটিকে একচেটিয়াভাবে গঠন করা হয়েছিল কেবল ব্রিটিশ অভিবাসীদের দ্বারা, যার অধিকাংশই কর্মরত ছিল রেলওয়ে, রপ্তানি বিভাগ অথবা কৃষি কাজে।[১২]
যুদ্ধ মধ্যবর্তী সময়ে, অধারাবাহিক সূচীতে খেলা হয়েছে আর্জন্টিনা ও ব্রাজিলের মধ্যে এবং উক্ত সময়গুলো উইসডেনের ক্রিকেট রেকর্ডে সংরক্ষিত।[১৩] প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা হতো এমসিসি পক্ষের বয়স্কদের সাথে ১৯২৬/২৭ মৌসুমে।[১৪] স্যার জুলিয়েন চানের একাদশের সাথে ১৯৩০ এ এবং স্যার থিওডোর ব্রিঙ্কম্যান একাদশ এর সাথে ১৯৩৭/৩৮ সালে।[৮] এমসিসির বিপক্ষে চার ম্যাচ সিরিজে একটি ম্যাচ ড্র নিয়ে ২-১ এ পরাজিত হয়।[১৫] স্যার জুলিয়েন চান একাদশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ সমাপ্ত হয় দুটি ড্র দিয়ে, প্রথমটিতে চান একাদশ জয় পায়।[১৬] অপরদিকে ব্রিঙ্কম্যান একাদশের সাথে সিরিজটি ড্র হয় ১-১ এ।[১৭] উক্ত সিরিজটিই ছিল আজ পর্যন্ত আর্জেন্টিনার প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটের সর্বশেষ সম্পৃক্ততা।[৮]
১৯৩২ সালে দক্ষিণ আমেরিকান দল (মূলত আর্জেন্টিনা ভিত্তিক খেলোয়াড়) ইংল্যান্ড সফরে যায়। সেখানে সাতটি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলে এবং ১২টি অন্যান্য সূচীর খেলা খেলে।[১৮]
১৯৩৮ সালে চিলি বিপক্ষে একটি দুই ম্যাচের সিরিজ জয় পায় আর্জেন্টিনা,[১৯] দ্বিতীয় ম্যাচটি খেলার সময় একটি চমপ্রদ ঘটনা ঘটে, দেখা যায় আর্জেন্টিনার আলফ্রেড জ্যাকশন খেলছে তারই সহোদর জন জ্যাকশন এর বিপক্ষে।[২০]
সে সময়কার প্রতিনিধিত্বকারী খেলোয়াড় ছিলেন, আইলিং ব্রাদার্স, কে বোশ (যিনি ব্রাজিলের হয়েও খেলেছেন), ডি কাভানা, হার্বাট ডরনিং (কথিত আর্জেন্টাইন ক্রিকেটের বুজুর্গ) এবং ডোনাল্ড ফরেস্টার।[১২]
একটি শক্ত ক্লাবের ভিত্তি বিরাজমান ছিল ১৯৫০ সাল পর্যন্ত। যার মধ্যে ছিল বেলগ্রানো, বাকা, লোমাস এবং হারলিঙ্গাম। ফলশ্রুতিতে জাতীয় দল ছিল বেশ মজবুত। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পূর্বেকার শক্তিশালী সান ইসিদ্রু দলের সাথে সাথে রেলওয়ে এবং ব্যাংক দলকেও ভেঙ্গে দেয়া হয়। যার ফলে জাতীয় দলের লেভেল হয়ে যায় অতি নগন্য এবং ১৯৫৮-৫৯ এ এমসিসির কাছে চরমভাবে পরাজিত হয়।[২১]
২০১০ আর্জেন্টিনার ক্রিকেটে যথার্থ ইতিবাচক উত্তরণ দেখা যায়, যদিও জাতীয় দলের চলছিল টিকে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা।
আর্জেন্টিনা প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশ গ্রহণ করে ১৯৭৯ সালে।[২২] কিন্তু দ্বিতীয় আসর ১৯৮২-তে অংশ গ্রহণ করেনি, যা তখন ইংল্যান্ডে ফকল্যান্ডস যুদ্ধ সমাপ্ত হওয়ার দুদিন পরই শুরু হয়েছিল।[২৩] ১৯৮৬ তে আর্জেন্টিনা আবার প্রতিযোগিতায় ফিরে আসে[২৪] এবং ২০০১ আসর পর্যন্ত সবগুলো আসরে খেলে। ২০০৫ প্রতিযোগিতায় যোগ্যতা অর্জন করেনি।[২৫]
১৯৯৫ সালে আর্জেন্টিনা দক্ষিণ আমেরিকান ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপ আয়োজন করে এবং বিজয়ী হয়।[২৬] এবং এই প্রতিযোগিতাটি এখনো অনুষ্ঠিত হয়, যদিও আর্জেন্টিনা এখন একটি "এ" দল পাঠায় অংশগ্রহণের জন্য।[২৭] তারা ২০০০ সালে প্রথম আইসিসি আমেরিকাস চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে ৫ম স্থান নিয়ে প্রতিযোগিতা শেষ করে।[২৮] ২০০১ এ এমসিসি সফরে আসলে উভয় ম্যাচেই জয় লাভ করে।[২৯]
আর্জেন্টিনা ২০০২ সালে আমেরিকাস চ্যাম্পিয়নশীপের আয়োজন করে ৬ষ্ঠ স্থান অর্জন করে।[৩০] এমসিসি আবারো সফরে আসে ২০০৪ সালে, ১-১ ফলাফলে খেলা ড্র হয়।[৩১] পরে একই বছরে, আমেরিকাস চ্যাম্পিয়নশীপে ৫ম স্থান পায় আর্জেন্টিনা।[৩২]
২০০৬ সালে আমেরিকাস চ্যাম্পিয়নশীপ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় এবং আর্জেন্টিনার অবস্থান হয় দ্বিতীয় বিভাগে। তারা দ্বিতীয় বিভাগ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় এবং আগস্টে কানাডায় অনুষ্ঠিত ১ম বিভাগে উন্নীত হয়,[৩৩] যেখানে তারা ৫ম স্থান নিয়ে প্রতিযোগিতা সমাপ্ত করে।[৩৪]
২০০৮-এ নবাগত দল সুরিনাম এর বিপক্ষে একটি মাত্র জয় নিয়ে ৫ম স্থান অধিকার করে। কোচ হামিশ বার্টন এর সম্পৃক্ততায় দল বেশ সাফল্য পায়, বিশেষ করে যখন তিনি কানাডার বিপক্ষে অপরাজিত ৯৯ রানের এক স্কোর করে। যদিও আর্জেন্টিনা চরম-উত্তেজনামূলক খেলায় ১ উইকেটে পরাজিত হয়।
এটি মূলত আর্জেন্টিনাকে বিশ্ব ক্রিকেট লীগ এর পঞ্চম বিভাগের জন্য বাছাইকৃত করে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে স্থাগিত করায় আর্জেন্টিনাকে তৃতীয় বিভাগে প্রেরণ করা হয়।[৩৫] আর্জেন্টিনা উগান্ডার সাথে প্রতিযোগিতায় রানার আপ হওয়ায় নামিবিয়ার উইন্ডহোক এ অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় বিভাগে উন্নীত করা হয়।
উন্নতির ধারাবাহিকতায়, আইসিসির বিশ্ব ক্রিকেট লীগের দ্বিতীয় বিভাগে অংশ গ্রহণ করতে ২০০৭ এর নভেম্বরে নামিবিয়া সফরে যায়। সে সময় আর্জেন্টিনা ডেনমার্ক, আয়োজক, ওমান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সহ তৃতীয় বিভাগ থেকে আসা অপর দল উগান্ডার বিপক্ষে খেলে। আর্জেন্টিনা তাদের সবগুলো খেলায় পরাজিত হয় এবং পঞ্চম স্থান নির্ধারনী প্লে-অফ খেলায় উগান্ডার সাথে পরাজিত হয়ে ৬ষ্ঠ স্থান অর্জন করে। তাদের এই প্রতিযোগিতার ফলাফলের ভিত্তিতে আর্জেন্টিনাকে আবারো তৃতীয় বিভাগে ২৪ থেকে ৩১ জানুয়ারি ২০০৯ আর্জেন্টিনা কর্তৃক আয়োজিত প্রতিযোগিতায় অবনমন করা হয়। আর্জেন্টিনা আবারো বিপর্যস্ত হয় এবং তাদের সবগুলো খেলাতেই পরাজিত হয়ে পয়েন্ট টেবিলের সর্বনিম্নে অবস্থান করায় ২০১০ চতুর্থ বিভাগে অবনমন করা হয়। চতুর্থ বিভাগেও তাদের নিম্নমুখী যাত্রা অব্যাহত থাকে এবং সকল খেলায় পরাজিত হয়, ফলে ২০১২ পঞ্চম বিভাগে অবনমিত হয়। পঞ্চম বিভাগের সকল খেলায় আর্জেন্টিনার আবারো ভরাডুবি হওয়ায় ২০১৩ ষষ্ঠ বিভাগে নেমে আসে। আর্জেন্টিনার এই ধারাবাহিক পরাজয় চলে আসছে দীর্ঘ দিন ধরে, আর এভাবে চলতে থাকলে হয়তো তারা আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগ কাঠামোর বাইরে চলে যাবে।
২০১৩ এ আর্জেন্টিনা ষষ্ঠ বিভাগের খেলায় অংশ গ্রহণ করে এবং চতুর্থ স্থান দখল করে। সাধারণ নিয়মানুযায়ী আর্জেন্টিনা ২০১৫ এর ষষ্ঠ বিভাগ খেলবে, কিন্তু এরই মধ্যে আইসিসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা বিশ্ব ক্রিকেট লীগ প্রতিযোগিতার অবকাঠামো পরিবর্তন করবে।
২০১৮-১৯-:৩য় স্থান (দক্ষিণাঞ্চলীয় উপ-অঞ্চল)