![]() | ||||
ডাকনাম | হাভাকাকান (সমষ্টিগত দল) | |||
---|---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | আর্মেনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | |||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | |||
প্রধান কোচ | হোয়াকিন কাপারোস | |||
অধিনায়ক | ভারাজদাত হারোয়ান | |||
সর্বাধিক ম্যাচ | সার্গিস হোভসেপিয়ান (১৩২)[১] | |||
শীর্ষ গোলদাতা | হেনরিখ মখিতারিয়ান (৩০) | |||
মাঠ | বিভিন্ন | |||
ফিফা কোড | ARM | |||
ওয়েবসাইট | www | |||
| ||||
ফিফা র্যাঙ্কিং | ||||
বর্তমান | ৯৩ ![]() | |||
সর্বোচ্চ | ৩০ (ফেব্রুয়ারি ২০১৪) | |||
সর্বনিম্ন | ১৫৯ (জুলাই ১৯৯৪) | |||
এলো র্যাঙ্কিং | ||||
বর্তমান | ৮৯ ![]() | |||
সর্বোচ্চ | ৬৫ (মে ২০১৪) | |||
সর্বনিম্ন | ১২৬ (মে ১৯৯৫) | |||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | ||||
![]() ![]() (ইয়েরেভান, আর্মেনিয়া; ১৪ অক্টোবর ১৯৯২) | ||||
বৃহত্তম জয় | ||||
![]() ![]() (ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র; ২৮ মে ২০১৬) | ||||
বৃহত্তম পরাজয় | ||||
![]() ![]() (পালেরমো, ইতালি; ১৮ নভেম্বর ২০১৯) |
আর্মেনিয়া জাতীয় ফুটবল দল (আর্মেনীয়: Հայաստանի ֆուտբոլի ազգային հավաքական) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে আর্মেনিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম আর্মেনিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আর্মেনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৯২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৯২ সালের ১৪ই অক্টোবর তারিখে, আর্মেনিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; আর্মেনিয়ার ইয়েরেভানে অনুষ্ঠিত আর্মেনিয়া এবং মলদোভার মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ০–০ গোলে ড্র হয়েছে।
হাভাকাকান নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় আর্মেনিয়ার রাজধানী ইয়েরেভানে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন হোয়াকিন কাপারোস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন তামবভের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ভারাজদাত হারোয়ান।
আর্মেনিয়া এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপ এবং উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি।
সার্গিস হোভসেপিয়ান, রোমান বেরেজোভস্কি, হেনরিখ মখিতারিয়ান, ইয়ুরা মোভসিসিয়ান এবং গেভর্গ গাজারিয়ানের মতো খেলোয়াড়গণ আর্মেনিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে আর্মেনিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩০তম) অর্জন করে এবং ১৯৯৪ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৫৯তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে আর্মেনিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৬৫তম (যা তারা ২০১৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৯১ | ![]() |
![]() |
১২৪৫.২৭ |
৯২ | ![]() |
![]() |
১২৪৫.০৮ |
৯৩ | ![]() |
![]() |
১২৩৭.১৫ |
৯৪ | ![]() |
![]() |
১২৩৫.৫৮ |
৯৫ | ![]() |
![]() |
১২৩২.৮ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৮৭ | ![]() |
![]() |
১৪৭৯ |
৮৮ | ![]() |
![]() |
১৪৭৮ |
৮৯ | ![]() |
![]() |
১৪৭০ |
৯০ | ![]() |
![]() |
১৪৬৯ |
৯১ | ![]() |
![]() |
১৪৫৭ |
৯১ | ![]() |
![]() |
১৪৫৭ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
![]() |
সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল | সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ১ | ৫ | ৪ | ৮ | ১৭ | ||||||||
![]() ![]() |
১০ | ০ | ৫ | ৫ | ৭ | ১৯ | |||||||||
![]() |
১২ | ২ | ১ | ৯ | ৯ | ২৫ | |||||||||
![]() |
১০ | ১ | ১ | ৮ | ৬ | ২২ | |||||||||
![]() |
১০ | ৪ | ১ | ৫ | ১২ | ১৩ | |||||||||
![]() |
১০ | ২ | ১ | ৭ | ১০ | ২৬ | |||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/৮ | ৬২ | ১০ | ১৪ | ৩৮ | ৫২ | ১২২ |