আলায়া মেগদা এলমাদি | |
---|---|
علياء ماجدة المهدى | |
![]() ব্লগে প্রকাশিত ছবির আদলে স্টেনসিল সংবলিত গ্রাফিতি | |
জন্ম | আলায়া মেগদা এলমাদি |
জাতীয়তা | মিশরীয় |
নাগরিকত্ব | মিশর |
মাতৃশিক্ষায়তন | আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়, কায়রো |
পেশা | |
কর্মজীবন | ২০১১–বর্তমান |
পরিচিতির কারণ | মিশরীয় বিপ্লব |
আন্দোলন | মিশরীয় বিপ্লব |
আলায়া মেগদা এলমাদি (আরবি: علياء ماجدة المهدى, মিশরীয় আরবি: ʕælˈjæːʔ ˈmæɡdæ (ʔe)lˈmæhdi, ˈʕæljæ-; জন্ম ১৬ নভেম্বর ১৯৯১) একজন মিশরীয় ইন্টারনেট সক্রিয় কর্মী এবং নারী অধিকার অধিবক্তা। ২০১১ সালে, তিনি তার ব্লগস্পট পাতায় একটি নগ্ন ছবি প্রকাশ করার কারণে পরিচিত হয়ে ওঠেন, যা "সহিংসতা, বর্ণবাদ, যৌনতাবাদ, যৌন হয়রানি এবং ভণ্ডামিপূর্ণ সমাজের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ" স্বরুপ হিসেবে ফেসবুকে বর্ণনা করেছেন।[৩] এরপর থেকে তিনি বিভিন্ন সময় মৃত্যুর হুমকির বিষয় হয়ে ওঠেন।[৪] কায়রোয় আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়েের শিক্ষার্থী এলমাদি, একজন "অসাম্প্রদায়িক, উদার, নারীবাদী, নিরামিষ, ব্যক্তিতাবাদী মিশরীয়" হিসেবে নিজেকে বর্ণনা করেন এবং যিনি ১৬ বছর বয়স অতিক্রমের পর থেকেই একজন নাস্তিক হিসেবে চিহ্নিত হন।[১][২] ২০১৩ সালে, অপহরণ, মৃত্যু এবং ধর্ষণের হুমকি পাবার পর তিনি সুইডেনে রাজনৈতিক আশ্রয় দাবী করেন।[৫]
বহিঃস্থ চিত্র | |
---|---|
![]() |
এলমাদি, অক্টোবর ২৩, ২০১১ সালে তার নগ্ন ছবি প্রকাশ করেন, এবং তার টুইট অনুযায়ী জানা যায় "এক মাস পূর্বে বাবা-মায়ের বাড়িতে" আরেক সক্রীয় কর্মী কারিম আমের সাথে সাক্ষাতের সময়ে ছবিটি তোলা হয়।[৬]
এর পূর্বে ২০১১ সালে এলমাদি এবং আমের একটি মোবাইল ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেন, যেখানে তারা একটি পাবলিক পার্ক পরিচালকের সাথে বিতর্কে জড়াতে দেখা যায়, যিনি প্রকাশ্য অণুরাগ প্রদর্শনের জন্য তাদের তাড়িয়ে দেন।
বিক্ষোভের আলোকচিত্র থিম অব্যাহত রাখতে, "ভণ্ড মনোভাব উপর সচেতনতা তৈরি করার একটি প্রয়াস হিসেবে" পরবর্তীকালে পুরুষদের নিজেদের পর্দা পরিহিত ছবি প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছেন এলমাদি এবং এবং নারীদের অনলাইন তাদের পর্দাবহিীন মুখের ছবি প্রকাশের অণুরোধ করেছে।[৭]
আগস্ট, ২০১৪ সালে, তিনি ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্য লেভান্টের (আইএসআইএস) পতাকার উপর শুধুমাত্র জুতা পরিহিত অবস্থায় নিজেকে আরেকটি নগ্ন ছবি প্রকাশ করে।[৮] ইসলামী বিশ্বের মিডিয়ায় ছবিটি প্রকাশ করা হয়নি।[৯]