আলিশা চিনয় | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্মনাম | সুজাতা চিনয় |
উপনাম | আলিশা, আলিশা চিনয়, বেবী ডল, ভারতীয় ম্যাডোনা, আলিশা চিনয় |
জন্ম | আহমদাবাদ, গুজরাত, ভারত | ১৮ মার্চ ১৯৬৫
ধরন | ভারতীয় পপ, নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী |
পেশা | গায়ক |
কার্যকাল | ১৯৮৫–বর্তমান |
আলিশা তার একসময়য়ের মঞ্চ নাম হলেও বাস্তব জীবনে তিনি আলিশা চিনয় নামেই সুপরিচিত, ভারতীয় চলচিত্রে ভারতীয় পপ সঙ্গীত ও নেপথ্য সঙ্গীতের জন্য তিনি বেশ সুপরিচিত।[১] ১৯৮৫ সালে যাদু অ্যালবামের মাধ্যমে তিনি তার সঙ্গীত জীবন শুরু করেন এবং ১৯৯০ সালে "ভারতীয় পপ সঙ্গীতের রাণী" হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।[২] ১৯৯০-এর দশকে প্রযোজক আনু মালিক এবং বিদ্দুর সাথে প্রযোযিত গানগুলো তার সেরা গানগুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৯৯৫ সালে মেড ইন ইন্ডিয়া অ্যালবামটি তার সবচেয়ে সফল ও জনপ্রিয় অ্যালবাম ছিলো।
আলিশার প্রথমের দিকের অ্যালবামগুলো মধ্যে এইচভিএম জাদু, বেবী ডল, আহ... আলিশা! এবংমেড ইন ইন্ডিয়া অন্যতম।.[১] বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার বাপ্পী লাহিড়ীর মাধ্যমে আলিশা হিন্দি চলচ্চিত্ত্রের সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন । ১৯৮০-এর দশকে অসংখ্য সফল চলচ্চিত্রে তারা একত্রে ডিস্কো গান করেন, যার মধ্যে "টারজান", ড্যান্স ড্যান্স, কমান্ডো, গুরু, লাভ লাভ লাভ ইত্যাদি। যখন তিনি তার কর্মজীবন তার সাথে শুরু করেন তখন নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে অনেক নামী অভিনেত্রীর জন্য যেমন কারিশমা কাপুর, স্মিতা পাতিল, মন্দাকিনী, শ্রীদেবী, জুহি চাওলা, মাধুরী দীক্ষিত, দিব্যা ভারতী অন্যতম। ১৯৮৫ সালে আলিশা রেমো ফার্নান্দেজ এর সাথে ওল্ড গোয়েন গোল্ড এবং কোঁকানি অ্যালবামে ২টি গান গেয়েছিলেন। তিনি পঙ্কজ পরাশারের 'জালবা (১৯৮৭) ছবির জন্য একটি গানও রেকর্ড করেছেন যেটি আনান্দ-মিলিন্দ দ্বারা রচিত। ৮০র দশকে তাঁর সবচেয়ে বড় হিটগুলির মধ্যে একটি ছিল "কাটে নেহি কাটে" (মি. ইন্ডিয়া) যেটি ১৯৮৭ সালে তিনি সঙ্গীত পরিচালক লক্ষীকান্ত-পেয়ারেলাল এবং কিশোর কুমার এর সাহায্যে গেয়েছিলেন। ১৯৮৯ সালে নির্মিত ত্রিদেভ চলচিত্রে তার গাওয়া আর একটি সফল গান হল "রাত বাহার জাম সে" যেটি ক্যালায়নজি-আনান্দজি এবংভিজু শাহ গেয়েছিলেন। [৩]
আলিশা চিনয় একজন গুজরাতী।[৬] তার ম্যানেজার রাজেশ ঝাবেরীর এর সাথে বিয়ে হয়েছিলো কিন্তু বর্তমানে তিনি পৃথক রয়েছেন।[৭]
আলিশা চিনাইয়ের গানগুলির সমন্বিত বলিউডের সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবামগুলো নিচে দেয়া হল-
অ্যালবাম | বছর | বিক্রয় | টেমপ্লেট:রেফারেন্স |
---|---|---|---|
১৯৯১ | ফুল অর কাটে | ৬,০০০,০০০ | [৮] |
১৯৯২ | খিলাড়ি | ২,৫০০,০০০ | |
1994 | ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি | ৩,০০০,০০০ | |
খুদ্দার | ২,৮০০,০০০ | ||
১৯৯৭ | আফ্ল্যাটন | ২,০০০,০০০ | |
২০০০ | মুঝসে দোস্তি কারোগে | ১,২০০,০০ | [৯] |
২০০৩ | ইস্ক ভিষ্ক | ১,২০০,০০০ | |
২০০৪ | মার্ডার | ২,২০০,০০০ | |
ফিদা | ১,৪০০,০০০ | ||
২০০৫ | বান্টি অর বাবলি | ১,৯০০,০০০ | |
২০০৬ | ধুম ২ | ২,০০০,০০০ | |
ডন: দা বিগিনিং এগেইন | ১,৫০০,০০০ | ||
২০০৭ | বারাবার ঝুম | ১,৭০০,০০০ | |
নামাস্তে লন্ডন | ১,৪০০,০০০ | ||
মোট বিক্রয় | ৩০,৪০০,০০০ |